ডিএসইতে ১৮৯৯ ও সিএসইতে ২০২ কোটি টাকার লেনদেন
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ বৃহস্পতিবারও লেনদেন বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। গতকালের মতো আজও লেনদেন বেড়েছে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে। গত ডিসেম্বরে পুঁজিবাজারে ভয়াবহ ধসের পর এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ডিএসইতে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) আজ এ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে।
বাজার-বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে বাজারে ভয়াবহ ধসের পর বিনিয়োগকারীরা বেশ কিছু দিন ধরে বাজারের ওপর আস্থার সংকটে ভুগছিলেন। সম্প্রীতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরে আসতে শুরু করেছে। ফলে অনেক বিনিয়োগকারী আবারও বিনিয়োগে সক্রিয় হচ্ছেন। আর এর প্রভাবে বাজারে লেনদেনের পরিমাণ বাড়ছে।
আজ ডিএসইতে এক হাজার ৮৯৯ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত ৮ ডিসেম্বর এক হাজার ৯৬৯ কোটি টাকা লেনদেন হয়। এ হিসাবে পুঁজিবাজারে ভয়াবহ ধসের পর এটিই ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন।
অন্যদিকে সিএসইতে আজ ২০২ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত ২ জানুয়ারি ১৮৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়। এটিও ছিল সিএসইতে এ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন।
আজ দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৪১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে ৬,৬৬০.৯৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ডিএসইতে হাতবদল হওয়া ২৬১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৪১টির, কমেছে ১১১টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে নয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টা শেষে সূচক বাড়ে ৪১ পয়েন্ট। দ্বিতীয় ঘণ্টায় সূচক বৃদ্ধির হার কিছুটা কমলেও তৃতীয় ঘণ্টায় আবারও বাড়তে থাকে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত সূচক বাড়ার এ হার অব্যাহত ছিল।
স্টক এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো, ইউনাইটেড এয়ার, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, আরএন স্পিনিং, ম্যাকসন স্পিনিং, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সটেক্স ও তিতাস গ্যাস।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক ২৬০.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৯১১৪.৭২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে হওয়া ২০৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১১৩টির, কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
বাজার-বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে বাজারে ভয়াবহ ধসের পর বিনিয়োগকারীরা বেশ কিছু দিন ধরে বাজারের ওপর আস্থার সংকটে ভুগছিলেন। সম্প্রীতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরে আসতে শুরু করেছে। ফলে অনেক বিনিয়োগকারী আবারও বিনিয়োগে সক্রিয় হচ্ছেন। আর এর প্রভাবে বাজারে লেনদেনের পরিমাণ বাড়ছে।
আজ ডিএসইতে এক হাজার ৮৯৯ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত ৮ ডিসেম্বর এক হাজার ৯৬৯ কোটি টাকা লেনদেন হয়। এ হিসাবে পুঁজিবাজারে ভয়াবহ ধসের পর এটিই ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন।
অন্যদিকে সিএসইতে আজ ২০২ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত ২ জানুয়ারি ১৮৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়। এটিও ছিল সিএসইতে এ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন।
আজ দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৪১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে ৬,৬৬০.৯৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ডিএসইতে হাতবদল হওয়া ২৬১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৪১টির, কমেছে ১১১টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে নয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টা শেষে সূচক বাড়ে ৪১ পয়েন্ট। দ্বিতীয় ঘণ্টায় সূচক বৃদ্ধির হার কিছুটা কমলেও তৃতীয় ঘণ্টায় আবারও বাড়তে থাকে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত সূচক বাড়ার এ হার অব্যাহত ছিল।
স্টক এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো, ইউনাইটেড এয়ার, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, আরএন স্পিনিং, ম্যাকসন স্পিনিং, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সটেক্স ও তিতাস গ্যাস।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক ২৬০.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৯১১৪.৭২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে হওয়া ২০৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১১৩টির, কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
No comments