বাতিস্তাকে ম্যারাডোনার শূল
মোক্ষম সময়ে সার্জিও বাতিস্তার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। বলে বসলেন, তিনি কোচ থাকলে এতক্ষণে মানে মানে কেটে পড়তেন। কোপা আমেরিকায় কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়ার পরও বাতিস্তার কোচ থেকে যাওয়ার যে মানে খুঁজে পাচ্ছেন না এই কিংবদন্তি।
এক রেডিও সাক্ষাৎকারে আর্জেন্টিনার সাবেক কোচ বলেছেন, ‘আমি যদি কোচ থাকতাম, আর আমার একমাত্র সাফল্য যদি হতো শুধু কোস্টারিকাকে হারানো, আমি নিজে থেকেই সরে দাঁড়াতাম।’ শুধু বাতিস্তা নয়, এই ফাঁকে হুলিও গ্রন্ডোনাকেও একহাত নিয়েছেন ম্যারাডোনা। বিশ্বের সবচেয়ে প্রতিভাধর ফুটবলার, আরও কিছু তারকা খেলোয়াড় থাকার পরও আর্জেন্টিনা কেন বারবার ব্যর্থ হচ্ছে, এর পেছনের কারণ খুঁজতে গিয়ে খেলোয়াড়দের কোনো দোষ পাচ্ছেন না ম্যারাডোনা। বরং দোষ দেখছেন দেশের ফুটবল প্রশাসনে।
৩২ বছর ধরে আর্জেন্টিনার ফুটবল সংস্থার প্রধানের দায়িত্ব আঁকড়ে ধরে বসে আছেন গ্রন্ডোনা। তাঁর বিরুদ্ধে ফুটবল প্রশাসনে পরিবারতন্ত্র বিস্তারের অভিযোগও আছে। ম্যারাডোনা বলছেন, ‘যা হচ্ছে তাতে খেলোয়াড়দের কোনো দোষ নেই। হুলিও গ্রন্ডোনা নিজের পছন্দমতো কাজ করে চলেছেন।’
১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী দলে ম্যারাডোনার সতীর্থ ছিলেন বাতিস্তা। কিন্তু ম্যারাডোনার উত্তরসূরি হিসেবে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই এই দুজনের সম্পর্কের অবনতি। কোপা আমেরিকা চলার সময়ও বাতিস্তার একাদশ নিয়ে সমালোচনা করেছেন ম্যারাডোনা। হাভিয়ের পাস্তোরেকে বসিয়ে রাখাটা একদমই পছন্দ হয়নি তাঁর। তা ছাড়া বাতিস্তার ‘সব সময় সংবাদমাধ্যমের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকাটা ভালো লাগছে না’ মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়ে বলেছিলেন, ‘সীমান্ত পেরিয়ে উরুগুয়ে চলে যাও। সেখানে তোমাকে কেউ চিনবে না।’ এএফপি।
জাতীয় দলের খেলা নিয়ে অবশ্য খুব বেশি মন্তব্য করেননি। ম্যারাডোনা বলেছিলেন, ‘আসলে আমি খেলাই দেখছি না।’ কেন খেলা দেখছেন সেটাও জানিয়েছেন, ‘মাঠে খেলোয়াড়দের নামতে দেখলেই মনে হয় কেউ যেন আমার বুকে ছুরি চালিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড় করে দিচ্ছে।’
এক রেডিও সাক্ষাৎকারে আর্জেন্টিনার সাবেক কোচ বলেছেন, ‘আমি যদি কোচ থাকতাম, আর আমার একমাত্র সাফল্য যদি হতো শুধু কোস্টারিকাকে হারানো, আমি নিজে থেকেই সরে দাঁড়াতাম।’ শুধু বাতিস্তা নয়, এই ফাঁকে হুলিও গ্রন্ডোনাকেও একহাত নিয়েছেন ম্যারাডোনা। বিশ্বের সবচেয়ে প্রতিভাধর ফুটবলার, আরও কিছু তারকা খেলোয়াড় থাকার পরও আর্জেন্টিনা কেন বারবার ব্যর্থ হচ্ছে, এর পেছনের কারণ খুঁজতে গিয়ে খেলোয়াড়দের কোনো দোষ পাচ্ছেন না ম্যারাডোনা। বরং দোষ দেখছেন দেশের ফুটবল প্রশাসনে।
৩২ বছর ধরে আর্জেন্টিনার ফুটবল সংস্থার প্রধানের দায়িত্ব আঁকড়ে ধরে বসে আছেন গ্রন্ডোনা। তাঁর বিরুদ্ধে ফুটবল প্রশাসনে পরিবারতন্ত্র বিস্তারের অভিযোগও আছে। ম্যারাডোনা বলছেন, ‘যা হচ্ছে তাতে খেলোয়াড়দের কোনো দোষ নেই। হুলিও গ্রন্ডোনা নিজের পছন্দমতো কাজ করে চলেছেন।’
১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী দলে ম্যারাডোনার সতীর্থ ছিলেন বাতিস্তা। কিন্তু ম্যারাডোনার উত্তরসূরি হিসেবে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই এই দুজনের সম্পর্কের অবনতি। কোপা আমেরিকা চলার সময়ও বাতিস্তার একাদশ নিয়ে সমালোচনা করেছেন ম্যারাডোনা। হাভিয়ের পাস্তোরেকে বসিয়ে রাখাটা একদমই পছন্দ হয়নি তাঁর। তা ছাড়া বাতিস্তার ‘সব সময় সংবাদমাধ্যমের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকাটা ভালো লাগছে না’ মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়ে বলেছিলেন, ‘সীমান্ত পেরিয়ে উরুগুয়ে চলে যাও। সেখানে তোমাকে কেউ চিনবে না।’ এএফপি।
জাতীয় দলের খেলা নিয়ে অবশ্য খুব বেশি মন্তব্য করেননি। ম্যারাডোনা বলেছিলেন, ‘আসলে আমি খেলাই দেখছি না।’ কেন খেলা দেখছেন সেটাও জানিয়েছেন, ‘মাঠে খেলোয়াড়দের নামতে দেখলেই মনে হয় কেউ যেন আমার বুকে ছুরি চালিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড় করে দিচ্ছে।’
No comments