উপভোগের আনন্দ দিতে চান ল
দুজনই অস্ট্রেলিয়ান, পূর্বপরিচিতও। ঢাকায় এসেছেন একই ফ্লাইটে। কাল আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরুর দিনে যে দর্শনের কথা জানালেন, সেটাও প্রায় এক। কোনো কিছুতেই আমূল পরিবর্তন নয়। যার যেটা আছে, সেটাকেই বরং আরও নিখুঁত করে তুলতে হবে।
ফিল্ডিং কোচ জেসন সুইফটকে নিয়ে স্টুয়ার্ট ল কাল সকালে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঘণ্টা দুয়েকের হালকা অনুশীলন করালেন বাংলাদেশ দলকে। ল জানালেন যার সারমর্মটা, ‘একদমই মৌলিক কিছু কাজ করেছি আমরা, খেলোয়াড়দের সম্পর্কে ধারণা নিয়েছি। শুরুতে ওদের সঙ্গে আলোচনাটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
খেলোয়াড়দের প্রতি নতুন কোচের বার্তা, যা-ই করো, তাতে আনন্দ খুঁজে নিতে হবে। এটিই তাঁর দর্শন, ‘আমি মনে করি, আনন্দ না পেলে আপনি ভালো কাজ করতে পারবেন না। দলের মধ্যে একটা উপভোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে চাই আমি। চাই, ওরা প্র্যাকটিস সেশনেও ম্যাচের মতো চাপ অনুভব করুক। আর চাই, এই সবকিছুই করুক আনন্দদায়ক আবহের মধ্যে থেকে।’ সুইফটও উপভোগ আর আনন্দের ওপর জোর দিলেন। প্রথম দিনের অভিজ্ঞতাতেই বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের স্বীকৃতি দিলেন ‘ক্ষিপ্র এবং অ্যাথলেটিক’ বলে। ল-র মতো তিনিও টেকনিকে বড় কোনো পরিবর্তনে বিশ্বাসী নন।
নতুন দুই কোচের সহজাত কোনো কিছুতে হাত না দেওয়ার নীতি মোহাম্মদ আশরাফুল ও শাহরিয়ার নাফীসের খুব পছন্দ হয়েছে। ব্যাকলিফট থেকে শুরু করে আশরাফুলের ব্যাটিং নিয়ে অনেক গবেষণাই করেছেন আগের কোচ জেমি সিডন্স এবং করে-টরে শেষ পর্যন্ত তাঁকে প্রায় বাতিলের খাতায়ও ফেলে দিয়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতার পর আশরাফুলের ল-র দর্শন খুব পছন্দ হওয়াই স্বাভাবিক, ‘নতুন কোচের কথাবার্তা খুবই পজিটিভ। তিনি চান, আমাদের দলটা যেন র্যাঙ্কিংয়ের ৬-৭-এ যায়। আমাদের আগের কোচ শুরুর দিকে এতটা পজিটিভ ছিলেন না। বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক নেগেটিভ ছিলেন উনি।’
আশরাফুলের স্বস্তির বড় কারণ ল-র আরেকটা কথা, ‘কোচের সঙ্গে সকালে আমার ব্যক্তিগতভাবেও আলাপ হয়েছে। সেখানেও উনি বলেছেন, টেকনিক নিয়ে বেশি কথা বলবেন না। পারফরম্যান্স কীভাবে আরও ভালো করা যায়, এটিতেই বেশি জোর দেবেন।’
শুধু টেকনিক নিয়ে কাজ করাই তো আর টেস্ট দলের কোচের একমাত্র কাজ নয়। ম্যান-ম্যানেজমেন্টও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শাহরিয়ার নাফীস সেটিতেই জোর দিতে চাইলেন, ‘আশা করি, কোচিং ও খেলোয়াড়ি অভিজ্ঞতা দিয়েই উনি আমাদের সাহায্য করবেন, ম্যান-ম্যানেজমেন্টও ভালো হবে।’
প্রথম দিনে কোচ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও সহ-অধিনায়ক তামিম ইকবালকে পেলেন না। সাকিব কাল ব্যস্ত ছিলেন বিজ্ঞাপনচিত্রের শুটিংয়ে। কুঁচকির সমস্যায় আপাতত অনুশীলনের বাইরে তামিম। ল-র মনে যা-ই থাক, মুখে বললেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে হয়তো তারা আসতে পারেনি। সবাইকে একসঙ্গে পাওয়া সব সময়ই ভালো। আশা করি, কাল (আজ) সকালে আমরা সবাই একসঙ্গে হব।’
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে নতুন ফিজিও বিভব সিংও চলে এসেছেন কাল। শেষ পর্যন্ত জিম্বাবুয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ এক দলই।
ফিল্ডিং কোচ জেসন সুইফটকে নিয়ে স্টুয়ার্ট ল কাল সকালে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঘণ্টা দুয়েকের হালকা অনুশীলন করালেন বাংলাদেশ দলকে। ল জানালেন যার সারমর্মটা, ‘একদমই মৌলিক কিছু কাজ করেছি আমরা, খেলোয়াড়দের সম্পর্কে ধারণা নিয়েছি। শুরুতে ওদের সঙ্গে আলোচনাটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
খেলোয়াড়দের প্রতি নতুন কোচের বার্তা, যা-ই করো, তাতে আনন্দ খুঁজে নিতে হবে। এটিই তাঁর দর্শন, ‘আমি মনে করি, আনন্দ না পেলে আপনি ভালো কাজ করতে পারবেন না। দলের মধ্যে একটা উপভোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে চাই আমি। চাই, ওরা প্র্যাকটিস সেশনেও ম্যাচের মতো চাপ অনুভব করুক। আর চাই, এই সবকিছুই করুক আনন্দদায়ক আবহের মধ্যে থেকে।’ সুইফটও উপভোগ আর আনন্দের ওপর জোর দিলেন। প্রথম দিনের অভিজ্ঞতাতেই বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের স্বীকৃতি দিলেন ‘ক্ষিপ্র এবং অ্যাথলেটিক’ বলে। ল-র মতো তিনিও টেকনিকে বড় কোনো পরিবর্তনে বিশ্বাসী নন।
নতুন দুই কোচের সহজাত কোনো কিছুতে হাত না দেওয়ার নীতি মোহাম্মদ আশরাফুল ও শাহরিয়ার নাফীসের খুব পছন্দ হয়েছে। ব্যাকলিফট থেকে শুরু করে আশরাফুলের ব্যাটিং নিয়ে অনেক গবেষণাই করেছেন আগের কোচ জেমি সিডন্স এবং করে-টরে শেষ পর্যন্ত তাঁকে প্রায় বাতিলের খাতায়ও ফেলে দিয়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতার পর আশরাফুলের ল-র দর্শন খুব পছন্দ হওয়াই স্বাভাবিক, ‘নতুন কোচের কথাবার্তা খুবই পজিটিভ। তিনি চান, আমাদের দলটা যেন র্যাঙ্কিংয়ের ৬-৭-এ যায়। আমাদের আগের কোচ শুরুর দিকে এতটা পজিটিভ ছিলেন না। বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক নেগেটিভ ছিলেন উনি।’
আশরাফুলের স্বস্তির বড় কারণ ল-র আরেকটা কথা, ‘কোচের সঙ্গে সকালে আমার ব্যক্তিগতভাবেও আলাপ হয়েছে। সেখানেও উনি বলেছেন, টেকনিক নিয়ে বেশি কথা বলবেন না। পারফরম্যান্স কীভাবে আরও ভালো করা যায়, এটিতেই বেশি জোর দেবেন।’
শুধু টেকনিক নিয়ে কাজ করাই তো আর টেস্ট দলের কোচের একমাত্র কাজ নয়। ম্যান-ম্যানেজমেন্টও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শাহরিয়ার নাফীস সেটিতেই জোর দিতে চাইলেন, ‘আশা করি, কোচিং ও খেলোয়াড়ি অভিজ্ঞতা দিয়েই উনি আমাদের সাহায্য করবেন, ম্যান-ম্যানেজমেন্টও ভালো হবে।’
প্রথম দিনে কোচ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও সহ-অধিনায়ক তামিম ইকবালকে পেলেন না। সাকিব কাল ব্যস্ত ছিলেন বিজ্ঞাপনচিত্রের শুটিংয়ে। কুঁচকির সমস্যায় আপাতত অনুশীলনের বাইরে তামিম। ল-র মনে যা-ই থাক, মুখে বললেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে হয়তো তারা আসতে পারেনি। সবাইকে একসঙ্গে পাওয়া সব সময়ই ভালো। আশা করি, কাল (আজ) সকালে আমরা সবাই একসঙ্গে হব।’
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে নতুন ফিজিও বিভব সিংও চলে এসেছেন কাল। শেষ পর্যন্ত জিম্বাবুয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ এক দলই।
No comments