জেরুজালেম বা রামাল্লায় বসতে প্রস্তুত ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ফিলিস্তিনের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় জেরুজালেম বা রামাল্লায় বসতে প্রস্তুত তাঁর দেশ।
আল-আরাবিয়া টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারটির অংশবিশেষ গতকাল বুধবার প্রচারিত হয়েছে।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ইসরায়েল ক্ষমতায় দেখতে চায় বলে যে কথা উঠেছে, তা অস্বীকার করেছেন নেতানিয়াহু। তবে তিনি এ কথা স্বীকার করেন, অতীতে গোপনে সিরিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনা করেছেন।
ফিলিস্তিনের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় অচলাবস্থার জন্য নেতানিয়াহু ফিলিস্তিন নেতৃত্বকে দোষারোপ করেন। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের নেতারা অতীতে চাননি আলোচনা সফলভাবে শেষ হোক। এমনকি এখন তাঁরা আলোচনা শুরু করতে চাইছেন না।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘দুই দেশের জনগণের শান্তির জন্য আমি এখনই প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত। আমার দেশের জেরুজালেম বা ফিলিস্তিনের রামাল্লা বা অন্য কোনো জায়গায় আলোচনা হতে পারে।’
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি আলোচনা শুরুর প্রায় দুই বছর পর ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে দুই দেশের মধ্যে শান্তি আলোচনা স্থগিত রয়েছে।
ফিলিস্তিনে ইহুদি বসতি স্থাপন সম্প্রসারণ আংশিকভাবে স্থগিত রাখার মেয়াদ শেষ হলেও নেতানিয়াহু আর মেয়াদ বাড়াতে চাননি। ফিলিস্তিন জানায়, ইসরায়েল বসতি স্থাপন বন্ধ না রাখলে তারা শান্তি আলোচনায় যাবে না।
তবে নতুন আলোচনার সম্ভাবনা আবার হুমকির মুখে পড়েছে ফিলিস্তনের প্রেসিডেন্ট আব্বাসের দল ফাতাহ ও গাজার নিয়ন্ত্রণকারী দল হামাসের মধ্যে সংহতি চুক্তির কারণে। নেতানিয়াহু বলেন, যারা ইসরায়েলের অস্তিত্ব মেনে নিতে চায় না, তাদের সঙ্গে শান্তি আলোচনা সম্ভব নয়।
আল-আরাবিয়া টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারটির অংশবিশেষ গতকাল বুধবার প্রচারিত হয়েছে।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ইসরায়েল ক্ষমতায় দেখতে চায় বলে যে কথা উঠেছে, তা অস্বীকার করেছেন নেতানিয়াহু। তবে তিনি এ কথা স্বীকার করেন, অতীতে গোপনে সিরিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনা করেছেন।
ফিলিস্তিনের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় অচলাবস্থার জন্য নেতানিয়াহু ফিলিস্তিন নেতৃত্বকে দোষারোপ করেন। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের নেতারা অতীতে চাননি আলোচনা সফলভাবে শেষ হোক। এমনকি এখন তাঁরা আলোচনা শুরু করতে চাইছেন না।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘দুই দেশের জনগণের শান্তির জন্য আমি এখনই প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত। আমার দেশের জেরুজালেম বা ফিলিস্তিনের রামাল্লা বা অন্য কোনো জায়গায় আলোচনা হতে পারে।’
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি আলোচনা শুরুর প্রায় দুই বছর পর ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে দুই দেশের মধ্যে শান্তি আলোচনা স্থগিত রয়েছে।
ফিলিস্তিনে ইহুদি বসতি স্থাপন সম্প্রসারণ আংশিকভাবে স্থগিত রাখার মেয়াদ শেষ হলেও নেতানিয়াহু আর মেয়াদ বাড়াতে চাননি। ফিলিস্তিন জানায়, ইসরায়েল বসতি স্থাপন বন্ধ না রাখলে তারা শান্তি আলোচনায় যাবে না।
তবে নতুন আলোচনার সম্ভাবনা আবার হুমকির মুখে পড়েছে ফিলিস্তনের প্রেসিডেন্ট আব্বাসের দল ফাতাহ ও গাজার নিয়ন্ত্রণকারী দল হামাসের মধ্যে সংহতি চুক্তির কারণে। নেতানিয়াহু বলেন, যারা ইসরায়েলের অস্তিত্ব মেনে নিতে চায় না, তাদের সঙ্গে শান্তি আলোচনা সম্ভব নয়।
No comments