হামলা ঠেকানোর অঙ্গীকার গাদ্দাফির
লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি বিদ্রোহী বাহিনী ও ন্যাটোর হামলা প্রতিহত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। এদিকে ফ্রান্স বলেছে, রাজনীতি ছেড়ে দিলে গাদ্দাফি লিবিয়ায় থাকতে পারবেন।
গাদ্দাফি এক ভাষণে বলেন, ‘লাখ লাখ মানুষ আমার পক্ষে আছেন।’ গত মঙ্গলবার লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলির ৩০ মাইল পশ্চিমে আল-আজিজিয়া এলাকায় সমর্থকদের উদ্দেশে লাউডস্পিকারে তাঁর এ ভাষণ প্রচার করা হয়।
ভাষণে গাদ্দাফি বলেন, ‘আমরা নিজের দেশে আছি। নিজেদের সম্মান, তেল ও সম্পদ রক্ষার জন্য আমরা শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ওপর এ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। লড়াই আমাদের একমাত্র পথ।’
লিবিয়ার নেতা বলেন, বিশ্বাসঘাতক ও ন্যাটোর ভাড়াটে সেনাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা শহরগুলো আবারও নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে তাঁরা সেদিকে অগ্রসর হবেন।
এর আগে গত শনিবার গাদ্দাফি বলেন, তিনি তাঁর পূর্বপুরুষদের ভূমি ছেড়ে কোথাও যাবেন না।
এদিকে ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আঁলা জুপে গতকাল বুধবার এলসিআই টেলিভিশনকে বলেন, প্যারিসের সমর্থনপুষ্ট একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাদ্দাফির লিবিয়ায় থাকার বিষয়টি বাদ দেওয়া হয়নি। মন্ত্রী বলেন, ‘এ সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে যে তিনি লিবিয়ায় থাকতে পারবেন। তবে তা হবে পরিষ্কার শর্তের ভিত্তিতে। আর সে শর্ত হলো, তিনি লিবিয়ার রাজনৈতিক জীবন থেকে সরে দাঁড়াবেন।’
গাদ্দাফি এক ভাষণে বলেন, ‘লাখ লাখ মানুষ আমার পক্ষে আছেন।’ গত মঙ্গলবার লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলির ৩০ মাইল পশ্চিমে আল-আজিজিয়া এলাকায় সমর্থকদের উদ্দেশে লাউডস্পিকারে তাঁর এ ভাষণ প্রচার করা হয়।
ভাষণে গাদ্দাফি বলেন, ‘আমরা নিজের দেশে আছি। নিজেদের সম্মান, তেল ও সম্পদ রক্ষার জন্য আমরা শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ওপর এ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। লড়াই আমাদের একমাত্র পথ।’
লিবিয়ার নেতা বলেন, বিশ্বাসঘাতক ও ন্যাটোর ভাড়াটে সেনাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা শহরগুলো আবারও নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে তাঁরা সেদিকে অগ্রসর হবেন।
এর আগে গত শনিবার গাদ্দাফি বলেন, তিনি তাঁর পূর্বপুরুষদের ভূমি ছেড়ে কোথাও যাবেন না।
এদিকে ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আঁলা জুপে গতকাল বুধবার এলসিআই টেলিভিশনকে বলেন, প্যারিসের সমর্থনপুষ্ট একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাদ্দাফির লিবিয়ায় থাকার বিষয়টি বাদ দেওয়া হয়নি। মন্ত্রী বলেন, ‘এ সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে যে তিনি লিবিয়ায় থাকতে পারবেন। তবে তা হবে পরিষ্কার শর্তের ভিত্তিতে। আর সে শর্ত হলো, তিনি লিবিয়ার রাজনৈতিক জীবন থেকে সরে দাঁড়াবেন।’
No comments