সংসদে ৪১টি নিরীক্ষা প্রতিবেদন উপস্থাপন
জাতীয় সংসদে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের আর্থিক অনিয়মের ওপর ৪১টি নিরীক্ষা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়েছে। এসব প্রতিবেদনে ৬০১টি নিরীক্ষা আপত্তি রয়েছে। আর এসব আপত্তিতে জড়িত রয়েছে চার হাজার কোটি টাকার বেশি।
মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক বিভিন্ন নিরীক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমে এই প্রতিবেদনগুলো তৈরি করেছেন। এর আগে জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতিবেদনগুলো পেশ করেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে এসব প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। অবশ্য এর আগে জাতীয় সংসদের সরকারি হিসাব-সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এসব প্রতিবেদনে রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনিয়মের মাধ্যমে আর্থিক ক্ষতির বিবরণ দেওয়া হয়েছে। শুধু একটি নিরীক্ষা প্রতিবেদনেই সবচেয়ে বেশি ৭৩৩ কোটি ৭৭ লাখ ৭২ হাজার ৯৫৭ টাকার আর্থিক ক্ষতির বিবরণ দেওয়া হয়েছে। রেল মন্ত্রণালয়ের ২০০৮-০৯ অর্থবছরের হিসাব নিরীক্ষা করতে গিয়ে ১৫টি আপত্তির বিপরীতে সমপরিমাণ আর্থিক ক্ষতির সন্ধান পাওয়া গেছে। অবশ্য সেই সময়ে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে একটি বিভাগ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত ছিল।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার পাশাপাশি রাজউক, ঢাকা সিটি করপোরেশন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের চিত্র উঠে এসেছে এসব নিরীক্ষা প্রতিবেদনে।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন নিয়ে অতীতের সরকারি হিসাবসংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মধ্যে আলোচনা করায় অনীহা রয়েছে। তবে নবম জাতীয় সংসদের এই স্থায়ী কমিটিতে নিরীক্ষা প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনায় আগ্রহ দেখা গেছে।
মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক বিভিন্ন নিরীক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমে এই প্রতিবেদনগুলো তৈরি করেছেন। এর আগে জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতিবেদনগুলো পেশ করেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে এসব প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। অবশ্য এর আগে জাতীয় সংসদের সরকারি হিসাব-সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এসব প্রতিবেদনে রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনিয়মের মাধ্যমে আর্থিক ক্ষতির বিবরণ দেওয়া হয়েছে। শুধু একটি নিরীক্ষা প্রতিবেদনেই সবচেয়ে বেশি ৭৩৩ কোটি ৭৭ লাখ ৭২ হাজার ৯৫৭ টাকার আর্থিক ক্ষতির বিবরণ দেওয়া হয়েছে। রেল মন্ত্রণালয়ের ২০০৮-০৯ অর্থবছরের হিসাব নিরীক্ষা করতে গিয়ে ১৫টি আপত্তির বিপরীতে সমপরিমাণ আর্থিক ক্ষতির সন্ধান পাওয়া গেছে। অবশ্য সেই সময়ে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে একটি বিভাগ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত ছিল।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার পাশাপাশি রাজউক, ঢাকা সিটি করপোরেশন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের চিত্র উঠে এসেছে এসব নিরীক্ষা প্রতিবেদনে।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন নিয়ে অতীতের সরকারি হিসাবসংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মধ্যে আলোচনা করায় অনীহা রয়েছে। তবে নবম জাতীয় সংসদের এই স্থায়ী কমিটিতে নিরীক্ষা প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনায় আগ্রহ দেখা গেছে।
No comments