কোনো আফসোস নেই লির
ব্রেট লিকে আর সাদা পোশাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে দেখা যাবে না। এ খবরে একটু হতাশা অবশ্যই আছে, চমক বা বিস্ময় নেই। এ ঘোষণাটা তাঁকেই দিতে হতো।
নিজের ক্যারিয়ারের কথা ভেবেই অস্ট্রেলিয়ান গতি-তারকাকে বড় দৈর্ঘ্যের ক্রিকেট বা সংক্ষিপ্ত ক্রিকেটের একটা বেছে নিতে হতো। শরীরে কুলোচ্ছিল না। নতুনরা যেভাবে জেঁকে বসেছে, তাতে দলে জায়গা পাওয়া নিয়েই সংশয় জেগেছিল। অনেকটা নিরুপায় হয়েই হয়তো তাঁকে তাই টেস্ট ছেড়ে দিতে হলো। এই হতাশা কি পোড়ায় না তাঁকে?
১২ মার্চ থেকে শুরু আইপিএলের তৃতীয় আসরে খেলতে এরই মধ্যে ভারতে চলে আসা ব্রেট লির কথা বিশ্বাস করলে মানতে হবে তাঁর কোনো আফসোস নেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সবচেয়ে সম্মানজনক অধ্যায়টিকে বিদায় জানিয়ে কোনো দুঃখ করছেন না লি।
অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ, শেন বন্ডদের পথ ধরে টেস্ট ছেড়ে দেওয়া লি বলছেন, টেস্ট ক্রিকেট থেকে যা পেয়েছেন, তাতে তিনি খুশি—‘টেস্টে যা করেছি, তাতে আমি পুরোপুরি তৃপ্ত। আমার অর্জন নিয়ে আমি তৃপ্ত।’
৭৬ টেস্টে ৩০.৮১ গড়ে ৩১০ উইকেট নেওয়া বোলারের এমন তৃপ্তি থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু ৩০০ থেকে ৫০০ উইকেটের দিকে যাত্রা করার ক্ষুধাটা কি ছিল না! ক্ষুধা ছিল কি ছিল না, সেই প্রশ্ন তোলাই এখন বাতুলতা। টেস্টের ভুবন তাঁর কাছে অতীত হয়ে গেছে। এখন তাই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতেই আশ্রয় খুঁজছেন। তাও জাতীয় দলের হয়ে সুযোগ কতটা পাবেন, কে জানে!
সবকিছু ভুলে আপাতত নিজের ক্ষমতা দেখানোর জায়গা আইপিএলের দল কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। ব্রেট লি নিজেই বলছেন, আর কিছু না হোক, আইপিএল দিয়ে ক্রিকেটে ফিরতে পারার সম্ভাবনাতেই তিনি খুশি, ‘এটা আমার জন্য বিরাট একটা সুযোগ। আবার ক্রিকেটে ফেরার সম্ভাবনাতেই আমি খুশি।
নিজের ক্যারিয়ারের কথা ভেবেই অস্ট্রেলিয়ান গতি-তারকাকে বড় দৈর্ঘ্যের ক্রিকেট বা সংক্ষিপ্ত ক্রিকেটের একটা বেছে নিতে হতো। শরীরে কুলোচ্ছিল না। নতুনরা যেভাবে জেঁকে বসেছে, তাতে দলে জায়গা পাওয়া নিয়েই সংশয় জেগেছিল। অনেকটা নিরুপায় হয়েই হয়তো তাঁকে তাই টেস্ট ছেড়ে দিতে হলো। এই হতাশা কি পোড়ায় না তাঁকে?
১২ মার্চ থেকে শুরু আইপিএলের তৃতীয় আসরে খেলতে এরই মধ্যে ভারতে চলে আসা ব্রেট লির কথা বিশ্বাস করলে মানতে হবে তাঁর কোনো আফসোস নেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সবচেয়ে সম্মানজনক অধ্যায়টিকে বিদায় জানিয়ে কোনো দুঃখ করছেন না লি।
অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ, শেন বন্ডদের পথ ধরে টেস্ট ছেড়ে দেওয়া লি বলছেন, টেস্ট ক্রিকেট থেকে যা পেয়েছেন, তাতে তিনি খুশি—‘টেস্টে যা করেছি, তাতে আমি পুরোপুরি তৃপ্ত। আমার অর্জন নিয়ে আমি তৃপ্ত।’
৭৬ টেস্টে ৩০.৮১ গড়ে ৩১০ উইকেট নেওয়া বোলারের এমন তৃপ্তি থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু ৩০০ থেকে ৫০০ উইকেটের দিকে যাত্রা করার ক্ষুধাটা কি ছিল না! ক্ষুধা ছিল কি ছিল না, সেই প্রশ্ন তোলাই এখন বাতুলতা। টেস্টের ভুবন তাঁর কাছে অতীত হয়ে গেছে। এখন তাই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতেই আশ্রয় খুঁজছেন। তাও জাতীয় দলের হয়ে সুযোগ কতটা পাবেন, কে জানে!
সবকিছু ভুলে আপাতত নিজের ক্ষমতা দেখানোর জায়গা আইপিএলের দল কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। ব্রেট লি নিজেই বলছেন, আর কিছু না হোক, আইপিএল দিয়ে ক্রিকেটে ফিরতে পারার সম্ভাবনাতেই তিনি খুশি, ‘এটা আমার জন্য বিরাট একটা সুযোগ। আবার ক্রিকেটে ফেরার সম্ভাবনাতেই আমি খুশি।
No comments