ডলারের বিপরীতে ইউরো, পাউন্ড ও ইয়েনের দরপতন
দেশে আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারে সপ্তাহের বেশির ভাগ সময় জুড়েই পর্যাপ্ত জোগান থাকায় ডলারের দর অপরিবর্তিত থাকলেও শেষ দিকে চাহিদা বাড়ায় ডলারের দর কিছুটা বৃদ্ধি পায়। ফলে আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারের বিনিময় হার বেড়ে ৬৯ টাকা ২৭ পয়সায় উন্নীত হয়; যা সপ্তাহের শুরুতে ছিল ৬৯ টাকা ২৩ পয়সা।
যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় গত সপ্তাহে (২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ মার্চ) দেশটির মুদ্রা পাউন্ড স্টার্লিংয়ের বিনিময় হার গত ১০ মাসের মধ্যে মার্কিন ডলারের বিপরীতে সর্বনিম্ন এবং জাপানি ইয়েনের বিপরীতেও এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসে।
যুক্তরাজ্যের পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে গত রোববার প্রকাশিত জনমত জরিপে কোনো দলের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার ব্যাপারে আশঙ্কা রয়েছে—এমন খবরে তাদের মুদ্রা পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দর পড়ে পায়। এ সময় প্রতি পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দর ১ দশমিক ৪৭৮০ ডলারে ও ১৩৪ দশমিক ৫০ ইয়েনে নেমে যায়।
অন্যদিকে সদ্য সমাপ্ত ফেব্রুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের উত্পাদন খাতে প্রবৃদ্ধি অর্জনের খবর প্রকাশিত হওয়ায় সপ্তাহের শুরুতেই তাদের মুদ্রা ডলার ইউরোপের একক মুদ্রা ইউরো ও জাপানি ইয়েনের বিপরীতে তেজি হয়ে ওঠে। এ সময় প্রতি ইউরোর বিনিময় হার ১ দশমিক ৩৫২২ ডলারে নামে এবং প্রতি ডলার ৮৯ দশমিক ১২ ইয়েনে উঠে যায়।
গ্রিসের অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে পুনরায় উদ্বেগ বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার ডলারের বিপরীতে ইউরো শক্তি হারিয়ে প্রায় সাড়ে নয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায়। এ সময় প্রতি ইউরো বিনিময় হয় ১ দশমিক ৩৪৩২ ডলারে। তবে বুধবার গ্রিস সরকারের পক্ষ থেকে অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে নতুন পরিকল্পনার বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করা হলে ইউরো বেশ খানিকটা শক্তি ফিরে পায় এবং ১ দশমিক ৩৭৩৬ ডলারে উঠে আসে।
এদিকে এশিয়ার বড় পুঁজিবাজারগুলোতে শেয়ারের দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদে বিনিয়োগের ব্যাপারে সতর্ক হয়ে ওঠেন। এতে জাপানি ইয়েনের বিপরীতে ডলারের দর পড়ে যায়। এ সময় ডলার শক্তি হারিয়ে তিন মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন ৮৮ দশমিক ৩০ ইয়েনে নেমে আসে। তবে সপ্তাহের শেষ দিকে যুক্তরাষ্ট্রে চাকরির ক্ষেত্রে আশাব্যঞ্জক তথ্যে ডলার ফের ঘুরে দাঁড়ায়। এ সময় প্রতি ইউরো ১ দশমিক ৩৫৩৮ ডলারে নেমে আসে এবং প্রতি ডলার ৯০ দশমিক ৫৮ ইয়েনে উঠে যায়।
যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় গত সপ্তাহে (২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ মার্চ) দেশটির মুদ্রা পাউন্ড স্টার্লিংয়ের বিনিময় হার গত ১০ মাসের মধ্যে মার্কিন ডলারের বিপরীতে সর্বনিম্ন এবং জাপানি ইয়েনের বিপরীতেও এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসে।
যুক্তরাজ্যের পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে গত রোববার প্রকাশিত জনমত জরিপে কোনো দলের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার ব্যাপারে আশঙ্কা রয়েছে—এমন খবরে তাদের মুদ্রা পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দর পড়ে পায়। এ সময় প্রতি পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দর ১ দশমিক ৪৭৮০ ডলারে ও ১৩৪ দশমিক ৫০ ইয়েনে নেমে যায়।
অন্যদিকে সদ্য সমাপ্ত ফেব্রুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের উত্পাদন খাতে প্রবৃদ্ধি অর্জনের খবর প্রকাশিত হওয়ায় সপ্তাহের শুরুতেই তাদের মুদ্রা ডলার ইউরোপের একক মুদ্রা ইউরো ও জাপানি ইয়েনের বিপরীতে তেজি হয়ে ওঠে। এ সময় প্রতি ইউরোর বিনিময় হার ১ দশমিক ৩৫২২ ডলারে নামে এবং প্রতি ডলার ৮৯ দশমিক ১২ ইয়েনে উঠে যায়।
গ্রিসের অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে পুনরায় উদ্বেগ বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার ডলারের বিপরীতে ইউরো শক্তি হারিয়ে প্রায় সাড়ে নয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায়। এ সময় প্রতি ইউরো বিনিময় হয় ১ দশমিক ৩৪৩২ ডলারে। তবে বুধবার গ্রিস সরকারের পক্ষ থেকে অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে নতুন পরিকল্পনার বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করা হলে ইউরো বেশ খানিকটা শক্তি ফিরে পায় এবং ১ দশমিক ৩৭৩৬ ডলারে উঠে আসে।
এদিকে এশিয়ার বড় পুঁজিবাজারগুলোতে শেয়ারের দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদে বিনিয়োগের ব্যাপারে সতর্ক হয়ে ওঠেন। এতে জাপানি ইয়েনের বিপরীতে ডলারের দর পড়ে যায়। এ সময় ডলার শক্তি হারিয়ে তিন মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন ৮৮ দশমিক ৩০ ইয়েনে নেমে আসে। তবে সপ্তাহের শেষ দিকে যুক্তরাষ্ট্রে চাকরির ক্ষেত্রে আশাব্যঞ্জক তথ্যে ডলার ফের ঘুরে দাঁড়ায়। এ সময় প্রতি ইউরো ১ দশমিক ৩৫৩৮ ডলারে নেমে আসে এবং প্রতি ডলার ৯০ দশমিক ৫৮ ইয়েনে উঠে যায়।
No comments