‘উইঘুরদের নিয়ে চুপ কেন পাকিস্তান’ ইমরানকে কটাক্ষ
বিশ্বব্যাপী
নির্যাতনের শিকার মুসলিমদের নিয়ে পাকিস্তানের দ্বিমুখী আচরণ নিয়ে দেশটির
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে কটাক্ষ করলো যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক দপ্তরের অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি
অ্যালিস ওয়েলস গতকাল শুক্রবার ইসলামাবাদের কাছে চীনের মুসলিম নির্যাতন নিয়ে
প্রশ্ন ছুড়ে দেন। তিনি বলেন, চীনে মুসলিমদের ওপর যে দমন-পীড়ন হচ্ছে তা
কাশ্মীরের থেকে অনেক বেশি ভয়াবহ। আমি দেখতে চাই, ইমরান খান চীনের মুসলিমদের
নিয়েও সম পরিমাণ উদ্বেগ প্রকাশ করবেন।
এর আগে সোমবার ইমরান খানের কাছে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, চীনের উইঘুর মুসলিমদের ওপর নির্যাতন নিয়ে তিনি কী ভাবেন? কিন্তু ইমরান খান ওই প্রশ্নে উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানান। খান বলেন, চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। আর এ মন্তব্য করেই বিতর্কের মধ্যে পরেন তিনি। শুক্রবার ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে মুসলিমদের নিয়ে ইমরান খানের উদ্বেগের বিষয়ে অ্যালিস ওয়েলসকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, চীনের পশ্চিমাংশে মুসলিমদের আটক করে রাখা হয়েছে। আমি দেখতে চাই ইমরান খান সেটি নিয়েও একইরকম উদ্বেগ জানিয়েছেন। সেখানে কাশ্মীরের থেকে কয়েকগুণ বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনেও চীনে আটক কয়েক লাখ উইঘুর ও তুর্কিভাষী মুসলিমদের নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সে কথা জানিয়ে অ্যালিসের প্রশ্ন, সেখানে কেন পাকিস্তান একটি কথাও বলল না?
উল্লেখ্য, পাকিস্তানের সব থেকে বড় অর্থনৈতিক অংশীদার চীন। বিশ্লেষকরা দাবি করে আসছেন, দেশটির শিনজিয়াং প্রদেশে অন্তত ১০ লাখ মুসলিমকে বন্দিশিবিরে আটকে রাখা হয়েছে। তাদেরকে জোরপূর্বক চীনের সেক্যুলার ও কমিউনিস্ট চিন্তাধারায় প্রশিক্ষিত করা হচ্ছে। তবে এ নিয়ে কখনো উচ্চবাচ্য করতে দেখা যায়নি পাকিস্তানকে।
এর আগে সোমবার ইমরান খানের কাছে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, চীনের উইঘুর মুসলিমদের ওপর নির্যাতন নিয়ে তিনি কী ভাবেন? কিন্তু ইমরান খান ওই প্রশ্নে উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানান। খান বলেন, চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। আর এ মন্তব্য করেই বিতর্কের মধ্যে পরেন তিনি। শুক্রবার ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে মুসলিমদের নিয়ে ইমরান খানের উদ্বেগের বিষয়ে অ্যালিস ওয়েলসকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, চীনের পশ্চিমাংশে মুসলিমদের আটক করে রাখা হয়েছে। আমি দেখতে চাই ইমরান খান সেটি নিয়েও একইরকম উদ্বেগ জানিয়েছেন। সেখানে কাশ্মীরের থেকে কয়েকগুণ বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনেও চীনে আটক কয়েক লাখ উইঘুর ও তুর্কিভাষী মুসলিমদের নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সে কথা জানিয়ে অ্যালিসের প্রশ্ন, সেখানে কেন পাকিস্তান একটি কথাও বলল না?
উল্লেখ্য, পাকিস্তানের সব থেকে বড় অর্থনৈতিক অংশীদার চীন। বিশ্লেষকরা দাবি করে আসছেন, দেশটির শিনজিয়াং প্রদেশে অন্তত ১০ লাখ মুসলিমকে বন্দিশিবিরে আটকে রাখা হয়েছে। তাদেরকে জোরপূর্বক চীনের সেক্যুলার ও কমিউনিস্ট চিন্তাধারায় প্রশিক্ষিত করা হচ্ছে। তবে এ নিয়ে কখনো উচ্চবাচ্য করতে দেখা যায়নি পাকিস্তানকে।
No comments