বগুড়া উপ-নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলে কে হবেন প্রার্থী? by সালমান তারেক শাকিল
একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ আসন থেকে বিজয়ী বিএনপির মহাসচিব মির্জা
ফখরুল ইসলাম আলমগীর শপথ না নেওয়ায় আসনটি শূন্য ঘোষণা করেছেন স্পিকার ড.
শিরীন শারমিন চৌধুরী। আসন শূন্য ঘোষণার পর ৯০ দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচনের
আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সেই হিসাবে এই আসনের উপ-নির্বাচন হওয়ার কথা জুনের
মাঝামাঝি। কিন্তু এই উপ-নির্বাচনে বিএনপির অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু—তা
নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র বলছে, বগুড়া-৬ আসনে উপ-নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণের সম্ভাবনা এখনও কম। কারাবন্দি খালেদা জিয়া এই আসন থেকে দলের নিয়মিত প্রার্থী ছিলেন। খালেদা জিয়া কারাবন্দি থাকায় একাদশ সংসদ নির্বাচনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থী হন। এই আসন থেকে তিনি জিতেও আসেন। কিন্তু বিএনপির ছয় বিজয়ীর মধ্যে গত ২৫ এপ্রিল ১ জন ও ২৯ এপ্রিল ৪ জন শপথ নিলেও মির্জা ফখরুল নেননি। বিষয়টি নিয়ে মির্জা ফখরুল জানিয়ে আসছেন, দলের সিদ্ধান্তে কৌশলগত কারণেই তিনি শপথগ্রহণ থেকে বিরত থেকেছেন।
এ ক্ষেত্রে বগুড়া উপ-নির্বাচনে তার প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা কতটা, এমন প্রশ্ন ছিল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের কাছে। তিনি বললেন, ‘যদি আমরা উপ-নির্বাচনে যাই, তাহলে তো মির্জা ফখরুলই প্রার্থী হবেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, শনিবার (৪ মে) গুলশানে দলটির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়মিত বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। সেটি বাতিল করা হয়েছে। আগামী শনিবার (১১ মে) এই বৈঠক হবে। ওই বৈঠকে আলোচনা হবে, বিএনপি বগুড়া-৬ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না।’
ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার আরও বলেন, ‘উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো কি না, এ সিদ্ধান্ত আগে নিতে হবে দলকে। এরপরই বলা যাবে কে প্রার্থী হবেন।’
স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য যদিও এ বিষয়টিতে মন্তব্যই করতে নারাজ। তাদের ভাষ্য, ‘উপ-নির্বাচন বা যেকোনও বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এখন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর নির্ভর করা হবে। গত ২৯ এপ্রিল সংসদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত তার পক্ষ থেকে আসায় দলীয় নীতি-নির্ধারণী যেকোনও বিষয়ে এখন তাদের অনীহা তৈরি হয়েছে।’
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, এ সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থেকেছে বিএনপি। এ বছরে অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনেও অংশ নেয়নি বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোট। এ অবস্থান থেকে উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করারই কথা।
বিএনপির একাধিক প্রভাবশালী নেতা মনে করেন, মির্জা ফখরুলের শপথ গ্রহণ না করাটা সরকারের সঙ্গে সমঝোতা না হওয়ার বিষয়টিকেই ইঙ্গিত করে। বিশেষ করে খালেদা জিয়ার জামিনের বিষয়টি যে ‘সরকারের প্রভাবে’ আটকে আছে, এ অভিযোগ বিএনপি গত দেড় বছর ধরেই করে আসছে। এ কারণে বিএনপির ৫ বিজয়ী শপথ নিলেও মির্জা ফখরুল শপথ নেননি।
বিএনপির একজন প্রভাবশালী ভাইস-চেয়ারম্যান বলেন, সরকার শেষ গোলে বিএনপির কাছে হেরে গেছে। মির্জা ফখরুল শপথ গ্রহণ না করায় সরকারের উচ্চপর্যায়েও স্বস্তি নেই।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রভাবশালী একজন সদস্য নিজের মতপ্রকাশ করেন এভাবে, ‘আমি তো মির্জা ফখরুলকে সরাসরি জিজ্ঞেস করিনি। জানতে চাইলে তিনি বিব্রত হবেন। প্রেসক্লাবের প্রোগ্রামে তিনি বলেছেন, দলের কৌশলেই শপথগ্রহণ করেননি। এছাড়া শপথ নিয়ে অন্য নেতাদের প্রশ্ন করা হলে তারা যে সত্যিই বলবেন বা সত্যিটাই জানেন, তার কোনও নিশ্চয়তা নেই।’
রাজনৈতিক একাধিকসূত্র জানায়, বগুড়া-৬ আসনের উপ-নির্বাচনে কারাবন্দি খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা করার আলোচনা চললেও বিএনপির সিনিয়র-পর্যায়ের একাধিক আইনজীবী মনে করেন, তা অনেক কঠিন। আইনত, খালেদা জিয়া দুর্নীতি মামলায় সাজা ভোগ করছেন। এখন তিনি জামিন পেলেও তার সাজা মিথ্যে হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে খালেদা জিয়ার প্রার্থিতার পথ খুলতে পারে সাজা মওকুফের মাধ্যমে। তা সম্ভব একমাত্র রাষ্ট্রপতির কাছে ‘মার্সি’ করার মাধ্যমে।
প্রসঙ্গত, খালেদা জিয়ার মনোনয়নকে নির্বাচন কমিশন অবৈধ ঘোষণা করলে গত বছরের ১১ ডিসেম্বর বিভক্ত আদেশ দেন হাইকোর্ট। এরপর সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী। ওই আপিল এখনও নিষ্পত্তি হয়নি।
জানতে চাইলে খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘একাদশ সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছিলেন। নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থিতা অবৈধ ঘোষণা করলে আমরা ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেছিলাম। ওই রিট পিটিশনে হাইকোর্ট ডিভিশন নামঞ্জুর করেছিলেন। এর বিরুদ্ধে আমরা সুপ্রিম কোর্টেও গেছি। সে আবেদন এখনও পেন্ডিং আছে। বিষয়টা হচ্ছে, হাইকোর্টের বিভক্ত আদেশ আছে।’
উদাহরণ দিয়ে আমিনুল ইসলাম জানান, ‘এর আগে হাইকোর্টে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মহিউদ্দিন খান আলমগীরসহ অনেকেই কনভিক্টেট হওয়ার পরও নির্বাচনে প্রার্থিতা করেছেন। হাইকোর্ট ডিভিশন তাদের অ্যালাউ করেছেন। এমনকি লুৎফুজ্জামান বাবরও কনভিক্টেটেড হয়েছিলেন, তিনিও নির্বাচন করেছেন।’
অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ইস্যু যেহেতু একই, তাই আপিল বিভাগে চূড়ান্তভাবে দোষী সাব্যস্ত হওয়া পর্যন্ত খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আদালতের আদেশ লাগবে। যেটি আপিল বিভাগে পেন্ডিং আছে, সেটি নিষ্পত্তি হতে হবে তার পক্ষে। তাহলেই তিনি যেকোনও নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। আমরাও মনে করি, যেহেতু তার সাজা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হয়নি, সেহেতু তিনি যেকোনও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।’
উল্লেখ্য, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুটি দুর্নীতি মামলার একটিতে ১০ বছর ও অন্যটিতে ৭ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন।
বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র বলছে, বগুড়া-৬ আসনে উপ-নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণের সম্ভাবনা এখনও কম। কারাবন্দি খালেদা জিয়া এই আসন থেকে দলের নিয়মিত প্রার্থী ছিলেন। খালেদা জিয়া কারাবন্দি থাকায় একাদশ সংসদ নির্বাচনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থী হন। এই আসন থেকে তিনি জিতেও আসেন। কিন্তু বিএনপির ছয় বিজয়ীর মধ্যে গত ২৫ এপ্রিল ১ জন ও ২৯ এপ্রিল ৪ জন শপথ নিলেও মির্জা ফখরুল নেননি। বিষয়টি নিয়ে মির্জা ফখরুল জানিয়ে আসছেন, দলের সিদ্ধান্তে কৌশলগত কারণেই তিনি শপথগ্রহণ থেকে বিরত থেকেছেন।
এ ক্ষেত্রে বগুড়া উপ-নির্বাচনে তার প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা কতটা, এমন প্রশ্ন ছিল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের কাছে। তিনি বললেন, ‘যদি আমরা উপ-নির্বাচনে যাই, তাহলে তো মির্জা ফখরুলই প্রার্থী হবেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, শনিবার (৪ মে) গুলশানে দলটির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়মিত বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। সেটি বাতিল করা হয়েছে। আগামী শনিবার (১১ মে) এই বৈঠক হবে। ওই বৈঠকে আলোচনা হবে, বিএনপি বগুড়া-৬ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না।’
ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার আরও বলেন, ‘উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো কি না, এ সিদ্ধান্ত আগে নিতে হবে দলকে। এরপরই বলা যাবে কে প্রার্থী হবেন।’
স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য যদিও এ বিষয়টিতে মন্তব্যই করতে নারাজ। তাদের ভাষ্য, ‘উপ-নির্বাচন বা যেকোনও বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এখন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর নির্ভর করা হবে। গত ২৯ এপ্রিল সংসদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত তার পক্ষ থেকে আসায় দলীয় নীতি-নির্ধারণী যেকোনও বিষয়ে এখন তাদের অনীহা তৈরি হয়েছে।’
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, এ সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থেকেছে বিএনপি। এ বছরে অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনেও অংশ নেয়নি বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোট। এ অবস্থান থেকে উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করারই কথা।
বিএনপির একাধিক প্রভাবশালী নেতা মনে করেন, মির্জা ফখরুলের শপথ গ্রহণ না করাটা সরকারের সঙ্গে সমঝোতা না হওয়ার বিষয়টিকেই ইঙ্গিত করে। বিশেষ করে খালেদা জিয়ার জামিনের বিষয়টি যে ‘সরকারের প্রভাবে’ আটকে আছে, এ অভিযোগ বিএনপি গত দেড় বছর ধরেই করে আসছে। এ কারণে বিএনপির ৫ বিজয়ী শপথ নিলেও মির্জা ফখরুল শপথ নেননি।
বিএনপির একজন প্রভাবশালী ভাইস-চেয়ারম্যান বলেন, সরকার শেষ গোলে বিএনপির কাছে হেরে গেছে। মির্জা ফখরুল শপথ গ্রহণ না করায় সরকারের উচ্চপর্যায়েও স্বস্তি নেই।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রভাবশালী একজন সদস্য নিজের মতপ্রকাশ করেন এভাবে, ‘আমি তো মির্জা ফখরুলকে সরাসরি জিজ্ঞেস করিনি। জানতে চাইলে তিনি বিব্রত হবেন। প্রেসক্লাবের প্রোগ্রামে তিনি বলেছেন, দলের কৌশলেই শপথগ্রহণ করেননি। এছাড়া শপথ নিয়ে অন্য নেতাদের প্রশ্ন করা হলে তারা যে সত্যিই বলবেন বা সত্যিটাই জানেন, তার কোনও নিশ্চয়তা নেই।’
রাজনৈতিক একাধিকসূত্র জানায়, বগুড়া-৬ আসনের উপ-নির্বাচনে কারাবন্দি খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা করার আলোচনা চললেও বিএনপির সিনিয়র-পর্যায়ের একাধিক আইনজীবী মনে করেন, তা অনেক কঠিন। আইনত, খালেদা জিয়া দুর্নীতি মামলায় সাজা ভোগ করছেন। এখন তিনি জামিন পেলেও তার সাজা মিথ্যে হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে খালেদা জিয়ার প্রার্থিতার পথ খুলতে পারে সাজা মওকুফের মাধ্যমে। তা সম্ভব একমাত্র রাষ্ট্রপতির কাছে ‘মার্সি’ করার মাধ্যমে।
প্রসঙ্গত, খালেদা জিয়ার মনোনয়নকে নির্বাচন কমিশন অবৈধ ঘোষণা করলে গত বছরের ১১ ডিসেম্বর বিভক্ত আদেশ দেন হাইকোর্ট। এরপর সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী। ওই আপিল এখনও নিষ্পত্তি হয়নি।
জানতে চাইলে খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘একাদশ সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছিলেন। নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থিতা অবৈধ ঘোষণা করলে আমরা ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেছিলাম। ওই রিট পিটিশনে হাইকোর্ট ডিভিশন নামঞ্জুর করেছিলেন। এর বিরুদ্ধে আমরা সুপ্রিম কোর্টেও গেছি। সে আবেদন এখনও পেন্ডিং আছে। বিষয়টা হচ্ছে, হাইকোর্টের বিভক্ত আদেশ আছে।’
উদাহরণ দিয়ে আমিনুল ইসলাম জানান, ‘এর আগে হাইকোর্টে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মহিউদ্দিন খান আলমগীরসহ অনেকেই কনভিক্টেট হওয়ার পরও নির্বাচনে প্রার্থিতা করেছেন। হাইকোর্ট ডিভিশন তাদের অ্যালাউ করেছেন। এমনকি লুৎফুজ্জামান বাবরও কনভিক্টেটেড হয়েছিলেন, তিনিও নির্বাচন করেছেন।’
অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ইস্যু যেহেতু একই, তাই আপিল বিভাগে চূড়ান্তভাবে দোষী সাব্যস্ত হওয়া পর্যন্ত খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আদালতের আদেশ লাগবে। যেটি আপিল বিভাগে পেন্ডিং আছে, সেটি নিষ্পত্তি হতে হবে তার পক্ষে। তাহলেই তিনি যেকোনও নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। আমরাও মনে করি, যেহেতু তার সাজা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হয়নি, সেহেতু তিনি যেকোনও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।’
উল্লেখ্য, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুটি দুর্নীতি মামলার একটিতে ১০ বছর ও অন্যটিতে ৭ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন।
No comments