গণতন্ত্র, দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা ও রোহিঙ্গা ইস্যু হবে মুখ্য আলোচ্য: বৃটিশ প্রতিমন্ত্রী আসছেন শুক্রবার by মিজানুর রহমান
ফের
ঢাকা আসছেন বৃটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড এমপি। এশিয়া ও
প্যাসিফিক অঞ্চল দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী মার্ক ফিল্ড শুক্রবার বাংলাদেশে পৌঁছাবেন। এবারে তার সফরটি হবে ৪ দিনব্যাপী। কূটনৈতিক
সূত্রগুলো বলছে, বৃটিশমন্ত্রীর আসন্ন সফরটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। ক’মাস আগেও
তিনি বাংলাদেশ সফর করে গেছেন। সেই সময়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনসহ
বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের সমস্যা নিয়ে আলোচনাই ছিল সফরের মূখ্য
উদ্দেশ্য। কিন্তু এবারে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি তার সফরের
আলোচ্যসূচী বা এজেন্ডায় আরও দু’টি বিষয় যুক্ত রয়েছে। তা হল দ্বিপক্ষীয়
সহযোগিতা ও গণতন্ত্র।
কূটনৈতিক সূত্র এ-ও বলছে, গত ২৭শে মার্চ লন্ডনে মার্ক ফিল্ড ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপির মধ্যে এক বৈঠক হয়।
সেখানে উল্লেখিত ৩টি বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনায় আসে। সেই ধারাবাহিকতায় ঢাকার বৈঠকেও বিষয়গুলো আসতে পারে জানিয়ে সেগুনবাগিচার ইউরোপ ডেস্কের এক কর্মকর্তা বলেন, বৃটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড তার সরকারের ইচ্ছাতেই ঢাকা সফর করছেন। বাংলাদেশ সরকার তার সফরের আগ্রহকে স্বাগত জানিয়েছে। সঙ্গত কারণেই মন্ত্রী ঢাকায় এসে বৃটেনের আশা-আকাঙ্খার কথাই বলবেন। তিনি হয়ত কিছু বিষয় আরও ঘনিষ্ঠভাবে জানা-বুঝার চেষ্টা করবেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে গত সপ্তাহে লন্ডন বৈঠকের পর মার্ক ফিল্ড যে টুইট করেছে তাতে তিনি লিখেন- বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হওয়ায় আমি আনন্দিত, আমাদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা, গণতন্ত্র এবং রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৃটিশ প্রতিমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মিস্টার আলম দেশে থাকছেন না। কারণ তিনি সরকারী সফরে লন্ডন থেকে এখন নিউইয়র্কে রয়েছেন। আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝিতে তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। ওই সময়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেনের দ্বিপক্ষীয় সফরে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সূচী রয়েছে।
বৃটিশ প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড অবশ্য পররাষ্ট্র মন্ত্রীর ওয়াশিংটনের পথে রওনা হওয়ার আগে অল্প সময়ের জন্য হলেও একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট চেয়েছেন। সেগুনবাগিচার তরফেও ওই সাক্ষাৎ-সূচী ঠিক করার চেষ্টা চলছে জানিয়ে সংশ্লিষ্ট ডেস্কের কর্মকর্তারা বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ছাড়াও অর্থ, বাণিজ্য ও শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক চেয়েছে ঢাকাস্থ বৃটিশ হাই কমিশন। সব ক’টি অ্যাপয়েন্টমেন্ট চূড়ান্তকরণে কর্মকর্তারা চেষ্টা করছেন বলে জানানো হয়েছে। ওদিকে ব্রেক্সিট নিয়ে বৃটেনের রাজনীতিতে যে উত্তাপ তৈরি হয়েছে তার আশু নিরসন কামনা করে ঢাকা। কর্মকর্তারা বলেন, ব্রেক্সিট পরবর্তী বৃটেনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বিশেষত বাণিজ্য সহযোগিতার বিষয়ে বৃটিশ প্রতিমন্ত্রীর সফরে আলোচনা হবে। ঢাকার ফোকাস থাকবে আরো বেশি বৃটিশ বিনিয়োগ আকর্ষণের।
কূটনৈতিক সূত্র এ-ও বলছে, গত ২৭শে মার্চ লন্ডনে মার্ক ফিল্ড ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপির মধ্যে এক বৈঠক হয়।
সেখানে উল্লেখিত ৩টি বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনায় আসে। সেই ধারাবাহিকতায় ঢাকার বৈঠকেও বিষয়গুলো আসতে পারে জানিয়ে সেগুনবাগিচার ইউরোপ ডেস্কের এক কর্মকর্তা বলেন, বৃটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড তার সরকারের ইচ্ছাতেই ঢাকা সফর করছেন। বাংলাদেশ সরকার তার সফরের আগ্রহকে স্বাগত জানিয়েছে। সঙ্গত কারণেই মন্ত্রী ঢাকায় এসে বৃটেনের আশা-আকাঙ্খার কথাই বলবেন। তিনি হয়ত কিছু বিষয় আরও ঘনিষ্ঠভাবে জানা-বুঝার চেষ্টা করবেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে গত সপ্তাহে লন্ডন বৈঠকের পর মার্ক ফিল্ড যে টুইট করেছে তাতে তিনি লিখেন- বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হওয়ায় আমি আনন্দিত, আমাদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা, গণতন্ত্র এবং রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৃটিশ প্রতিমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মিস্টার আলম দেশে থাকছেন না। কারণ তিনি সরকারী সফরে লন্ডন থেকে এখন নিউইয়র্কে রয়েছেন। আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝিতে তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। ওই সময়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেনের দ্বিপক্ষীয় সফরে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সূচী রয়েছে।
বৃটিশ প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড অবশ্য পররাষ্ট্র মন্ত্রীর ওয়াশিংটনের পথে রওনা হওয়ার আগে অল্প সময়ের জন্য হলেও একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট চেয়েছেন। সেগুনবাগিচার তরফেও ওই সাক্ষাৎ-সূচী ঠিক করার চেষ্টা চলছে জানিয়ে সংশ্লিষ্ট ডেস্কের কর্মকর্তারা বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ছাড়াও অর্থ, বাণিজ্য ও শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক চেয়েছে ঢাকাস্থ বৃটিশ হাই কমিশন। সব ক’টি অ্যাপয়েন্টমেন্ট চূড়ান্তকরণে কর্মকর্তারা চেষ্টা করছেন বলে জানানো হয়েছে। ওদিকে ব্রেক্সিট নিয়ে বৃটেনের রাজনীতিতে যে উত্তাপ তৈরি হয়েছে তার আশু নিরসন কামনা করে ঢাকা। কর্মকর্তারা বলেন, ব্রেক্সিট পরবর্তী বৃটেনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বিশেষত বাণিজ্য সহযোগিতার বিষয়ে বৃটিশ প্রতিমন্ত্রীর সফরে আলোচনা হবে। ঢাকার ফোকাস থাকবে আরো বেশি বৃটিশ বিনিয়োগ আকর্ষণের।
No comments