যুক্তরাষ্ট্র চাইলে আরেকটি ‘কিউবার মিসাইল সংকটের’ জন্য প্রস্তুত রাশিয়া
আরেকটি
‘কিউবার মিসাইল সংকটের’ জন্য প্রস্তুত রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি
দিয়ে এ কথা বলেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বুধবার সাংবাদিকদের
কাছে এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারন করেছেন তিনি। পুতিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি
নির্বোধের মত আচরণ করতে থাকে তাহলে রাশিয়াও প্রস্তুত। পরমাণু আক্রমণে
রাশিয়াই এগিয়ে আছে। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
এ হুমকির মাধ্যমে মূলত যুক্তরাষ্ট্রের পার্শ্ববর্তী কমিউনিস্ট দেশ কিউবার সঙ্গে রাশিয়ার সুসম্পর্কের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এর আগে পুতিন ঘোষণা দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি ইউরোপের কোনো দেশে রাশিয়া থেকে কাছাকাছি কোথাও পরমাণু বোমা মোতায়েন করে তাহলে রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের আরো নিকটে পরমাণু বোমাবাহী ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করবে। ১৯৬২ সালে যুক্তরাষ্ট্র তৎকালীন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র তুরস্কতে ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছিল।
জবাবে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্র থেকে মাত্র ১৫০ কিলোমিটার দূরে কিউবাতে ব্যালেস্টিক মিসাইল মোতায়েন করে। এর ফলে তখন পৃথিবীতে পরমাণু যুদ্ধ শুরুর সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল। পরে যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক থেকে মিসাইল সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়। এরপর দেশদুটি এ ধরণের কোনো ব্যবস্থা নেবে না এমন চুক্তি সাক্ষর করে। কিন্তু সেই চুক্তি এখন বাতিল হয়ে যাওয়ায় নতুন করে পরমাণু সংকটের মুখে পড়তে যাচ্ছে বিশ্ব।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, এমন অবস্থা হোক আমরা সেটা চাই না। তবে যুক্তরাষ্ট্র যদি চায় তাহলে ঠিকাছে, তাকে স্বাগতম। পুতিন আরো বলেন, রাশিয়া সাবমেরিনে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করতে পারে যার মাধ্যে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের ভ’খণ্ডে আঘাত হানা যাবে।
এ হুমকির মাধ্যমে মূলত যুক্তরাষ্ট্রের পার্শ্ববর্তী কমিউনিস্ট দেশ কিউবার সঙ্গে রাশিয়ার সুসম্পর্কের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এর আগে পুতিন ঘোষণা দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি ইউরোপের কোনো দেশে রাশিয়া থেকে কাছাকাছি কোথাও পরমাণু বোমা মোতায়েন করে তাহলে রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের আরো নিকটে পরমাণু বোমাবাহী ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করবে। ১৯৬২ সালে যুক্তরাষ্ট্র তৎকালীন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র তুরস্কতে ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছিল।
জবাবে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্র থেকে মাত্র ১৫০ কিলোমিটার দূরে কিউবাতে ব্যালেস্টিক মিসাইল মোতায়েন করে। এর ফলে তখন পৃথিবীতে পরমাণু যুদ্ধ শুরুর সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল। পরে যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক থেকে মিসাইল সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়। এরপর দেশদুটি এ ধরণের কোনো ব্যবস্থা নেবে না এমন চুক্তি সাক্ষর করে। কিন্তু সেই চুক্তি এখন বাতিল হয়ে যাওয়ায় নতুন করে পরমাণু সংকটের মুখে পড়তে যাচ্ছে বিশ্ব।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, এমন অবস্থা হোক আমরা সেটা চাই না। তবে যুক্তরাষ্ট্র যদি চায় তাহলে ঠিকাছে, তাকে স্বাগতম। পুতিন আরো বলেন, রাশিয়া সাবমেরিনে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করতে পারে যার মাধ্যে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের ভ’খণ্ডে আঘাত হানা যাবে।
No comments