বিজেপির বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ মেহবুবার
সরকার
গঠন নিয়ে বিজেপি ও পিডিপির ভাবনা কী, আজ মঙ্গলবারের মধ্যে তা
চূড়ান্তভাবে জানানোর নির্দেশ দিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীরের রাজ্যপাল এন এন
ভোরা। দুই দলের নেতাদের কাছে চিঠি পাঠিয়ে রাজ্যপাল বলেছেন, সরকার গড়ার
বিষয়ে তাঁদের দলের ভূমিকা ও মনোভাব কী তা জানানো হোক।
এই দুই দলের জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী পিডিপির মুফতি মুহাম্মদ সাঈদের মৃত্যুর পর থেকে রাজ্যে রাজ্যপালের শাসন জারি রয়েছে। মুফতি-কন্যা মেহবুবা মুফতি শোকপর্বে দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেন। কিন্তু মৃত্যুর তিন সপ্তাহ কেটে গেলেও মেহবুবা এখন পর্যন্ত বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়ার বিষয়ে মনস্থির করেননি। বরং বিজেপির কোর্টে বলটা ফেলে দিয়ে তিনি বলেছেন, তাঁর বাবার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যে চুক্তি হয়েছিল, সেই চুক্তি গত ১০ মাসে বাস্তবায়িত হয়নি। নতুন সরকার গড়ার আগে সেই চুক্তি বাস্তবায়নে বিজেপি স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি দিক। না হলে স্রেফ মুখ্যমন্ত্রী হতে তিনি সরকার গড়তে রাজি নন। গত রোববার দলের শীর্ষ নেতাদের যে বৈঠক ডাকা হয়, তাতে মেহবুবা বলেন, এই জোট সরকারের শরিক হওয়ার সিদ্ধান্তটা ভুল ছিল। বিজেপির বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগও তিনি করেন।
রাজ্যপালের নির্দেশ পাওয়ার পরই রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব জম্মুতে বৈঠকে বসেন। তারপর তাঁরা দিল্লি রওনা দেন। সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে আলোচনা করে তাঁরা রাজ্যপালকে দলীয় অভিমত জানাবেন। দিল্লিতে বিজেপি সূত্রে জানা গেছে, মুফতি মুহাম্মদ সাঈদের সঙ্গে যে সমঝোতা হয়েছিল, তা মেনে চলতে অসুবিধা নেই। কিন্তু তার বাইরে নতুন কোনো শর্ত বিজেপির কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
শ্রীনগর থেকে পিডিপি সূত্রের খবর, বিজেপির সঙ্গে জোট বাঁধার প্রশ্নে দল মোটামুটি দ্বিধাবিভক্ত। যাঁরা মনে করেন এই জোট পিডিপির ক্ষতি করছে, তাঁরা চান সুশাসন দিয়ে দল মানুষের মন জিতুক। এই মহলের মতে, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন এনডিএ সরকারের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন। উপত্যকায় তাঁর কোনো প্রভাব পড়েনি।
এই দুই দলের জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী পিডিপির মুফতি মুহাম্মদ সাঈদের মৃত্যুর পর থেকে রাজ্যে রাজ্যপালের শাসন জারি রয়েছে। মুফতি-কন্যা মেহবুবা মুফতি শোকপর্বে দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেন। কিন্তু মৃত্যুর তিন সপ্তাহ কেটে গেলেও মেহবুবা এখন পর্যন্ত বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়ার বিষয়ে মনস্থির করেননি। বরং বিজেপির কোর্টে বলটা ফেলে দিয়ে তিনি বলেছেন, তাঁর বাবার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যে চুক্তি হয়েছিল, সেই চুক্তি গত ১০ মাসে বাস্তবায়িত হয়নি। নতুন সরকার গড়ার আগে সেই চুক্তি বাস্তবায়নে বিজেপি স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি দিক। না হলে স্রেফ মুখ্যমন্ত্রী হতে তিনি সরকার গড়তে রাজি নন। গত রোববার দলের শীর্ষ নেতাদের যে বৈঠক ডাকা হয়, তাতে মেহবুবা বলেন, এই জোট সরকারের শরিক হওয়ার সিদ্ধান্তটা ভুল ছিল। বিজেপির বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগও তিনি করেন।
রাজ্যপালের নির্দেশ পাওয়ার পরই রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব জম্মুতে বৈঠকে বসেন। তারপর তাঁরা দিল্লি রওনা দেন। সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে আলোচনা করে তাঁরা রাজ্যপালকে দলীয় অভিমত জানাবেন। দিল্লিতে বিজেপি সূত্রে জানা গেছে, মুফতি মুহাম্মদ সাঈদের সঙ্গে যে সমঝোতা হয়েছিল, তা মেনে চলতে অসুবিধা নেই। কিন্তু তার বাইরে নতুন কোনো শর্ত বিজেপির কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
শ্রীনগর থেকে পিডিপি সূত্রের খবর, বিজেপির সঙ্গে জোট বাঁধার প্রশ্নে দল মোটামুটি দ্বিধাবিভক্ত। যাঁরা মনে করেন এই জোট পিডিপির ক্ষতি করছে, তাঁরা চান সুশাসন দিয়ে দল মানুষের মন জিতুক। এই মহলের মতে, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন এনডিএ সরকারের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন। উপত্যকায় তাঁর কোনো প্রভাব পড়েনি।
No comments