সাদা চামড়ার লাশ ফেলার শর্তে মিশন
গুলশানে ইতালি নাগরিক হত্যার ঘটনায় তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ খুনি চক্রের দু-একজন বাদে সবাইকেই তাদের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছে। আইনশৃংখলা বাহিনী দু’তিন দিনের মধ্যে খুনিদের বিষয়ে স্পষ্ট তথ্য দিতে পারবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
তদন্তে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সিজারি তাভেল্লার খুনের রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে দেখা গেছে, একাধিক গ্রুপে ভাগ হয়ে এ খুনের আগে ও পরের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করে। এক খুনি গোয়েন্দাদের জানিয়েছে, তাদের সঙ্গে যার চুক্তি হয়েছিল সেই যুবক বলেছিল গুলশানে গিয়ে একজন সাদা চামড়ার লোকের লাশ ফেলতে হবে। তখন সে জিজ্ঞেস করেছিল, কার লাশ ফেলতে হবে? এক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি আছে কিনা? খুনির এ প্রশ্নের জবাবে ওই যুবক বলেছিল, ‘শুধু সাদা চামড়া হলেই হবে।’ গোয়েন্দাদের ওই খুনি আরও জানায়, সে তাভেল্লাকে চিনত না। খুন হওয়ার পরের দিন পত্রিকায় তার নাম জানতে পারে।
এদিকে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা গুলশানে ঘটনাস্থলের কাছের একটি বাড়ির সিসিটিভির ফুটেজ থেকে সন্দেহভাজন তিনজনকে শনাক্ত করেছেন। ফুটেজে দেখা যায়, মোটরসাইকেল চড়ে দু’জন ও মোবাইল ফোনে কথা বলা অবস্থায় আরেকজন ঘটনাস্থল পার হচ্ছেন।
জানা যায়, খুনে অংশ নেয়া তিনজনসহ ৬ থেকে ৭ জনকে ইতিমধ্যে আইনশৃংখলা বাহিনী তাদের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছে। তবে মূল নির্দেশ দাতাকে এখনও ধরা সম্ভব হয়নি। এমনকি নির্দেশ দাতার সেকেন ইন কমান্ডকেও না। মূল নির্দেশ দাতাকে ধরা গেলে তাভেল্লা হত্যার আসল তথ্য বেরিয়ে আসবে। সূত্র জানায়, সেকেন ইন কমান্ড খুনের আগে ও পরে সব ধরনের ছক তৈরি করে গ্র“পগুলোর হাতে দেয়। ঘটনাটির পেছনে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শক্তির হাত থাকলেও তদন্ত ভিন্ন খাতে প্রবাহের জন্য আইএস করেছে বলে সামজিক মাধ্যমে প্রচার চালানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, ২৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশানে ইতালি নাগরিককে গুলি করে হত্যা করে সরকারবিরোধীদের ভাড়াটে খুনিরা। আর খুনের পর গুলশান থেকে উত্তরার জসিম উদ্দিন সড়ক ও টঙ্গির ঝিনু মার্কেটে বসে খুনি চক্রের সদস্যরা টুইট, ব্লগিং ও ফেসবুকে তথ্য আদান প্রদান করে।
একটি গোয়েন্দা সূত্র জানায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের ঘটনায় ফরিদ, মারুফ ও আনসারী নামে যে তিনজনকে আটক করা হয়েছে তাদের কাছেও চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। এসব তথ্যের সূত্র ধরে গোয়েন্দারা অভিযান চালাচ্ছে।
তদন্তে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সিজারি তাভেল্লার খুনের রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে দেখা গেছে, একাধিক গ্রুপে ভাগ হয়ে এ খুনের আগে ও পরের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করে। এক খুনি গোয়েন্দাদের জানিয়েছে, তাদের সঙ্গে যার চুক্তি হয়েছিল সেই যুবক বলেছিল গুলশানে গিয়ে একজন সাদা চামড়ার লোকের লাশ ফেলতে হবে। তখন সে জিজ্ঞেস করেছিল, কার লাশ ফেলতে হবে? এক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি আছে কিনা? খুনির এ প্রশ্নের জবাবে ওই যুবক বলেছিল, ‘শুধু সাদা চামড়া হলেই হবে।’ গোয়েন্দাদের ওই খুনি আরও জানায়, সে তাভেল্লাকে চিনত না। খুন হওয়ার পরের দিন পত্রিকায় তার নাম জানতে পারে।
এদিকে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা গুলশানে ঘটনাস্থলের কাছের একটি বাড়ির সিসিটিভির ফুটেজ থেকে সন্দেহভাজন তিনজনকে শনাক্ত করেছেন। ফুটেজে দেখা যায়, মোটরসাইকেল চড়ে দু’জন ও মোবাইল ফোনে কথা বলা অবস্থায় আরেকজন ঘটনাস্থল পার হচ্ছেন।
জানা যায়, খুনে অংশ নেয়া তিনজনসহ ৬ থেকে ৭ জনকে ইতিমধ্যে আইনশৃংখলা বাহিনী তাদের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছে। তবে মূল নির্দেশ দাতাকে এখনও ধরা সম্ভব হয়নি। এমনকি নির্দেশ দাতার সেকেন ইন কমান্ডকেও না। মূল নির্দেশ দাতাকে ধরা গেলে তাভেল্লা হত্যার আসল তথ্য বেরিয়ে আসবে। সূত্র জানায়, সেকেন ইন কমান্ড খুনের আগে ও পরে সব ধরনের ছক তৈরি করে গ্র“পগুলোর হাতে দেয়। ঘটনাটির পেছনে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শক্তির হাত থাকলেও তদন্ত ভিন্ন খাতে প্রবাহের জন্য আইএস করেছে বলে সামজিক মাধ্যমে প্রচার চালানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, ২৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশানে ইতালি নাগরিককে গুলি করে হত্যা করে সরকারবিরোধীদের ভাড়াটে খুনিরা। আর খুনের পর গুলশান থেকে উত্তরার জসিম উদ্দিন সড়ক ও টঙ্গির ঝিনু মার্কেটে বসে খুনি চক্রের সদস্যরা টুইট, ব্লগিং ও ফেসবুকে তথ্য আদান প্রদান করে।
একটি গোয়েন্দা সূত্র জানায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের ঘটনায় ফরিদ, মারুফ ও আনসারী নামে যে তিনজনকে আটক করা হয়েছে তাদের কাছেও চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। এসব তথ্যের সূত্র ধরে গোয়েন্দারা অভিযান চালাচ্ছে।
No comments