চাকরি হারালেন বাতিস্তা
ডিয়েগো ম্যারাডোনার পরামর্শ শুনলেই ভালো করতেন সার্জিও বাতিস্তা। কোপা আমেরিকায় ব্যর্থ হওয়ার পর স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়ালে সেই হতো তাঁর জন্য সম্মানজনক। দাঁড়াননি বলেই অপমানিত হতে হলো। পরশু ছাঁটাইয়ের শিকার হয়েছেন আর্জেন্টিনা কোচের পদ থেকে।
প্রথমে শোনা গিয়েছিল, কোপায় ব্যর্থ হওয়ার পরও বাতিস্তার ওপরই আস্থা রাখছে আর্জেন্টাইন ফুটবল সংস্থা (এএফএ)। সংস্থার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা, এএফএর প্রধান হুলিও গ্রন্ডোনার ছেলে হামবার্তো নিজেই আশ্বস্ত করেছিলেন, কোচের পদে বহাল রাখা হবে বাতিস্তাকে। কিন্তু এর কদিন পরই শোনা যায়, এএফএর সিংহভাগ কর্মকর্তার আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছেন ২০০৮ অলিম্পিকে সোনাজয়ী কোচ। পরশু এএফএর বৈঠক শেষে তাঁকে বরখাস্ত করার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। নতুন কোচ হিসেবে এখনো কারও নাম ঘোষণা করা হয়নি। তবে আলেজান্দ্রো সাবেলা আর প্যারাগুয়ে কোচ জেরার্ডো মার্টিনোর নাম শোনা যাচ্ছে।
এএফএ অবশ্য ‘ছাঁটাই’ না বলে বলছে, ‘দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার ভিত্তি’তে বাতিস্তা সরে দাঁড়িয়েছেন। সংস্থাটির মুখপাত্র চারকুইস বিয়ালো বলেছেন, ‘আমি আপনাদের জানাতে চাই, সার্জিও বাতিস্তার সঙ্গে হুলিও গ্রন্ডোনার অত্যন্ত হার্দিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ ফোনালাপের পর মি. বাতিস্তা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের ভার নির্বাচক কমিটির ওপর ছেড়ে দেন। এরপর কমিটি বাতিস্তার সঙ্গে চুক্তি বাতিল ও রোমানিয়ার বিপক্ষে আসন্ন প্রীতি ম্যাচটি স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে ঠিক করা হবে জাতীয় দলের দায়িত্ব কে নেবে। নতুন কোচ ঠিক করার তাড়া নেই, সে কারণে ভেবেচিন্তেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বাতিস্তাকেও কোচ হিসেবে ভেবেচিন্তেই নিয়োগ দিয়েছিল এএফএ। ম্যারাডোনার সঙ্গে চুক্তি বাতিলের পর ভারপ্রাপ্ত কোচ হিসেবে বেশ কিছুদিন কাজ করেছেন। এর মধ্যে বিশ্বকাপজয়ী স্পেনকে ৪-১ গোলে হারিয়ে দেয় আর্জেন্টিনা। বলা হচ্ছিল, ওই ম্যাচটাই চাকরি পাকা করে দেয় ১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী দলের এই সদস্যের।
কিন্তু স্পেনের বিপক্ষে আর্জেন্টিনা যেমন জিতেছে, একইভাবে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো হেরেছে জাপানের মতো দলের কাছেও। যে ১৭ ম্যাচের দায়িত্বে তিনি ছিলেন, এর মধ্যে আর্জেন্টিনা ৮ ম্যাচ জিতেছে, ছয়টি ড্র করেছে, হেরেছে তিনটি। সাদা চোখে ভালো পারফরম্যান্স মনে হলেও বাতিস্তা দারুণভাবে ব্যর্থ হয়েছেন কোপা আমেরিকায়। স্বাগতিক হয়েও আর্জেন্টিনা তার দীর্ঘ শিরোপা-খরা ঘোচাতে পারেনি।
এএফএ জোরালোভাবেই দাবি করছে, ৪৮ বছর বয়সী এই কোচকে তারা ঠিক ‘ছাঁটাই’ করেনি। কথাটা এত জোর দিয়ে বলার কারণও বোঝা যাচ্ছে। বাতিস্তার সঙ্গে ২০১৪ বিশ্বকাপ পর্যন্ত চুক্তি ছিল তাদের। নিয়ম অনুযায়ী ছাঁটাই করা হলে বাতিস্তা বিশাল অঙ্কের ক্ষতিপূরণ পাবেন। দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতার ভিত্তিতে চুক্তি বাতিল হলে অবশ্য অন্য কথা।
প্রথমে শোনা গিয়েছিল, কোপায় ব্যর্থ হওয়ার পরও বাতিস্তার ওপরই আস্থা রাখছে আর্জেন্টাইন ফুটবল সংস্থা (এএফএ)। সংস্থার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা, এএফএর প্রধান হুলিও গ্রন্ডোনার ছেলে হামবার্তো নিজেই আশ্বস্ত করেছিলেন, কোচের পদে বহাল রাখা হবে বাতিস্তাকে। কিন্তু এর কদিন পরই শোনা যায়, এএফএর সিংহভাগ কর্মকর্তার আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছেন ২০০৮ অলিম্পিকে সোনাজয়ী কোচ। পরশু এএফএর বৈঠক শেষে তাঁকে বরখাস্ত করার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। নতুন কোচ হিসেবে এখনো কারও নাম ঘোষণা করা হয়নি। তবে আলেজান্দ্রো সাবেলা আর প্যারাগুয়ে কোচ জেরার্ডো মার্টিনোর নাম শোনা যাচ্ছে।
এএফএ অবশ্য ‘ছাঁটাই’ না বলে বলছে, ‘দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার ভিত্তি’তে বাতিস্তা সরে দাঁড়িয়েছেন। সংস্থাটির মুখপাত্র চারকুইস বিয়ালো বলেছেন, ‘আমি আপনাদের জানাতে চাই, সার্জিও বাতিস্তার সঙ্গে হুলিও গ্রন্ডোনার অত্যন্ত হার্দিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ ফোনালাপের পর মি. বাতিস্তা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের ভার নির্বাচক কমিটির ওপর ছেড়ে দেন। এরপর কমিটি বাতিস্তার সঙ্গে চুক্তি বাতিল ও রোমানিয়ার বিপক্ষে আসন্ন প্রীতি ম্যাচটি স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে ঠিক করা হবে জাতীয় দলের দায়িত্ব কে নেবে। নতুন কোচ ঠিক করার তাড়া নেই, সে কারণে ভেবেচিন্তেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বাতিস্তাকেও কোচ হিসেবে ভেবেচিন্তেই নিয়োগ দিয়েছিল এএফএ। ম্যারাডোনার সঙ্গে চুক্তি বাতিলের পর ভারপ্রাপ্ত কোচ হিসেবে বেশ কিছুদিন কাজ করেছেন। এর মধ্যে বিশ্বকাপজয়ী স্পেনকে ৪-১ গোলে হারিয়ে দেয় আর্জেন্টিনা। বলা হচ্ছিল, ওই ম্যাচটাই চাকরি পাকা করে দেয় ১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী দলের এই সদস্যের।
কিন্তু স্পেনের বিপক্ষে আর্জেন্টিনা যেমন জিতেছে, একইভাবে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো হেরেছে জাপানের মতো দলের কাছেও। যে ১৭ ম্যাচের দায়িত্বে তিনি ছিলেন, এর মধ্যে আর্জেন্টিনা ৮ ম্যাচ জিতেছে, ছয়টি ড্র করেছে, হেরেছে তিনটি। সাদা চোখে ভালো পারফরম্যান্স মনে হলেও বাতিস্তা দারুণভাবে ব্যর্থ হয়েছেন কোপা আমেরিকায়। স্বাগতিক হয়েও আর্জেন্টিনা তার দীর্ঘ শিরোপা-খরা ঘোচাতে পারেনি।
এএফএ জোরালোভাবেই দাবি করছে, ৪৮ বছর বয়সী এই কোচকে তারা ঠিক ‘ছাঁটাই’ করেনি। কথাটা এত জোর দিয়ে বলার কারণও বোঝা যাচ্ছে। বাতিস্তার সঙ্গে ২০১৪ বিশ্বকাপ পর্যন্ত চুক্তি ছিল তাদের। নিয়ম অনুযায়ী ছাঁটাই করা হলে বাতিস্তা বিশাল অঙ্কের ক্ষতিপূরণ পাবেন। দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতার ভিত্তিতে চুক্তি বাতিল হলে অবশ্য অন্য কথা।
No comments