ইকুয়েডরে জরুরি অবস্থার মেয়াদ বেড়েছে
পুলিশ বিদ্রোহের পর ইকুয়েডরে জারি করা জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও বাড়ানো হয়েছে। কাল শুক্রবার পর্যন্ত জরুরি অবস্থা বলবৎ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়া। প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, ইকুয়েডরের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির অনুরোধে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
দেশটিতে ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে পুলিশের উৎসব ভাতা ও পদোন্নতি বন্ধের বিধানের প্রতিবাদে গত বৃহস্পতিবার পুলিশ বাহিনী বিদ্রোহ করে। পুলিশের বিদ্রোহী সদস্যরা প্রেসিডেন্ট কোরেয়াকে একটি হাসপাতালে ঘেরাও করে রাখেন। এ সময় প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে মারা হয়। ১২ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর সেনাবাহিনী অভিযান চালিয়ে কোরেয়াকে মুক্ত করে। এ সময় দুই পক্ষের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন নিহত হন। এরপর দেশটিতে গত মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।
প্রেসিডেন্ট কোরেয়া বলেছেন, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির নিরাপত্তার স্বার্থে কাল শুক্রবার পর্যন্ত এ জরুরি অবস্থা বলবৎ থাকবে। সরকারের বিরোধী পক্ষের কয়েকজন সাংসদ প্রেসিডেন্টের এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন।
তবে ইকুয়েডরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিকার্ডো পেটিনো বলেছেন, পুলিশের যে সদস্যরা প্রেসিডেন্টের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছিলেন, তাঁরা এখনো মুক্ত রয়েছেন। তাই সংকট এখনো দূর হয়নি।
দেশটিতে ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে পুলিশের উৎসব ভাতা ও পদোন্নতি বন্ধের বিধানের প্রতিবাদে গত বৃহস্পতিবার পুলিশ বাহিনী বিদ্রোহ করে। পুলিশের বিদ্রোহী সদস্যরা প্রেসিডেন্ট কোরেয়াকে একটি হাসপাতালে ঘেরাও করে রাখেন। এ সময় প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে মারা হয়। ১২ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর সেনাবাহিনী অভিযান চালিয়ে কোরেয়াকে মুক্ত করে। এ সময় দুই পক্ষের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন নিহত হন। এরপর দেশটিতে গত মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।
প্রেসিডেন্ট কোরেয়া বলেছেন, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির নিরাপত্তার স্বার্থে কাল শুক্রবার পর্যন্ত এ জরুরি অবস্থা বলবৎ থাকবে। সরকারের বিরোধী পক্ষের কয়েকজন সাংসদ প্রেসিডেন্টের এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন।
তবে ইকুয়েডরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিকার্ডো পেটিনো বলেছেন, পুলিশের যে সদস্যরা প্রেসিডেন্টের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছিলেন, তাঁরা এখনো মুক্ত রয়েছেন। তাই সংকট এখনো দূর হয়নি।
No comments