লিগামেন্ট ছিঁড়েছে মাশরাফির!
শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল হয়তো লিগামেন্টে কেবল টানই পড়েছে মাশরাফি বিন মুর্তজার। কিন্তু চোটের পর কাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় তাঁর ডান অ্যাঙ্কেলের যা অবস্থা, তাতে এখন লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ার আশঙ্কাই করছেন চিকিৎসকেরা। আশঙ্কাটা সত্যি হলে তিন-চার সপ্তাহ নয়, মাশরাফিকে অনুশীলনে ফিরতে অপেক্ষা করতে হবে অন্তত ৬ সপ্তাহ।
কাল দুপুরের পর মিরপুর স্টেডিয়ামে এসে বিসিবির চিকিৎসক দেবাশিস চৌধুরীকে আহত অ্যাঙ্কেল দেখিয়ে গেছেন মাশরাফি। ফেরার পথে দিয়ে যেতে পারেননি কোনো সুসংবাদ, ‘কালকের (আজ) আগে কিছুই বলা যাবে না। তবে ফোলা বেড়েছে, সঙ্গে ব্যথাও বেড়েছে। ফোলা কমলে তিন-চার দিন পর হয়তো স্ক্যান করানো হবে। তখন বোঝা যাবে ভেতরে কী অবস্থা।’ সূত্র জানিয়েছে, মাশরাফির ফোলা জায়গা ক্রমেই নীলচে হয়ে উঠছে। চিকিৎসকদের দৃষ্টিতে এটা ভেতরে রক্তক্ষরণের ইঙ্গিত। আর সাধারণত লিগামেন্ট ছিঁড়লেই রক্তক্ষরণ হয়।
ফিজিও মাইকেল হেনরি এবং দেবাশিস চৌধুরীর দুশ্চিন্তা এবং ব্যস্ততা দুটোই বেড়ে গেছে মাশরাফির কারণে। বোর্ডের বিনা অনুমতিতে মাশরাফির ইনজুরি নিয়ে হেনরি অবশ্য কোনো কথাই বলতে রাজি হননি। কোনো মন্তব্য করতে রাজি নন চিকিৎসক দেবাশিসও।
ক্যারিয়ার-জুড়ে একটার পর একটা ইনজুরি বাধাগ্রস্ত করেছে মাশরাফির অগ্রযাত্রা। বেশি ভুগিয়েছে হাঁটুর ইনজুরিই। পরশু পা পিছলে পড়ে যাওয়ার পরও প্রথম দুশ্চিন্তাটা তাঁর হয়েছিল হাঁটু নিয়ে, ‘প্রথম যখন শব্দটা পাই, মনে হচ্ছিল হাঁটুতে লেগেছে। পরে অ্যাঙ্কেলে বুঝতে পেরে স্বস্তি পেয়েছি। হাঁটুতে হলে অনেক বেশি সমস্যা হতো।’ বল করতে গিয়ে পড়ে যাওয়ার কারণও ব্যাখ্যা করলেন কাল, ‘উইকেটটা একটু শক্ত, জুতোর স্পাইক আটকাচ্ছিল না। সে কারণেই পা পিছলে যাচ্ছিল বারবার। আমার তাই খালি টেনশন হচ্ছিল নো বল না হয়ে যায়। এর মধ্যেই ওটা হলো...।’
কাল দুপুরের পর মিরপুর স্টেডিয়ামে এসে বিসিবির চিকিৎসক দেবাশিস চৌধুরীকে আহত অ্যাঙ্কেল দেখিয়ে গেছেন মাশরাফি। ফেরার পথে দিয়ে যেতে পারেননি কোনো সুসংবাদ, ‘কালকের (আজ) আগে কিছুই বলা যাবে না। তবে ফোলা বেড়েছে, সঙ্গে ব্যথাও বেড়েছে। ফোলা কমলে তিন-চার দিন পর হয়তো স্ক্যান করানো হবে। তখন বোঝা যাবে ভেতরে কী অবস্থা।’ সূত্র জানিয়েছে, মাশরাফির ফোলা জায়গা ক্রমেই নীলচে হয়ে উঠছে। চিকিৎসকদের দৃষ্টিতে এটা ভেতরে রক্তক্ষরণের ইঙ্গিত। আর সাধারণত লিগামেন্ট ছিঁড়লেই রক্তক্ষরণ হয়।
ফিজিও মাইকেল হেনরি এবং দেবাশিস চৌধুরীর দুশ্চিন্তা এবং ব্যস্ততা দুটোই বেড়ে গেছে মাশরাফির কারণে। বোর্ডের বিনা অনুমতিতে মাশরাফির ইনজুরি নিয়ে হেনরি অবশ্য কোনো কথাই বলতে রাজি হননি। কোনো মন্তব্য করতে রাজি নন চিকিৎসক দেবাশিসও।
ক্যারিয়ার-জুড়ে একটার পর একটা ইনজুরি বাধাগ্রস্ত করেছে মাশরাফির অগ্রযাত্রা। বেশি ভুগিয়েছে হাঁটুর ইনজুরিই। পরশু পা পিছলে পড়ে যাওয়ার পরও প্রথম দুশ্চিন্তাটা তাঁর হয়েছিল হাঁটু নিয়ে, ‘প্রথম যখন শব্দটা পাই, মনে হচ্ছিল হাঁটুতে লেগেছে। পরে অ্যাঙ্কেলে বুঝতে পেরে স্বস্তি পেয়েছি। হাঁটুতে হলে অনেক বেশি সমস্যা হতো।’ বল করতে গিয়ে পড়ে যাওয়ার কারণও ব্যাখ্যা করলেন কাল, ‘উইকেটটা একটু শক্ত, জুতোর স্পাইক আটকাচ্ছিল না। সে কারণেই পা পিছলে যাচ্ছিল বারবার। আমার তাই খালি টেনশন হচ্ছিল নো বল না হয়ে যায়। এর মধ্যেই ওটা হলো...।’
No comments