ব্যয়সংকোচন পরিকল্পনা নিয়ে সংকটে ক্যামেরন
বাজেট ঘাটতি মোকাবিলায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ব্যয়সংকোচন নীতিসহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক সংস্কার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছেন। কিন্তু তাঁর এ সংস্কার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন খুব সহজ হবে না—এমনটাই ধারণা ব্রিটেনের সাধারণ জনগণ, রাজনীতিক এমনকি খোদ প্রধানমন্ত্রীরও।
গতকাল বুধবারই ক্ষমতাসীন রক্ষণশীল পার্টির বার্ষিক অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল ক্যামেরনের। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এ ধরনের সম্মেলনে এটা তাঁর প্রথম ভাষণ। বিভিন্ন সূত্রে বলা হয়েছে, ভাষণে ক্যামেরন ব্যয়সংকোচন নীতি বাস্তবায়ন এবং ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব-সংকট মোকাবিলা যে খুব সহজ হবে না, তা স্বীকার করে নেবেন। ব্রিটেনে লোকজন যেভাবে চাকরি হারাচ্ছেন, সেটা মোকাবিলা করা যে প্রায় অসম্ভব, সেটাও তিনি মেনে নিতে পারেন।
ক্যামেরনের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করে গত মে মাসে। এর পর থেকেই বাজেট ঘাটতি মোকাবিলার এক জগদ্দল পাথর চেপে বসে তাঁর ঘাড়ে। বর্তমানে ব্রিটেনের বাজেট ঘাটতির পরিমাণ প্রায় ২৪ হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশাল এ ঘাটতি মোকাবিলায় ব্যয়সংকোচন নীতি কোন কোন ক্ষেত্রে সম্প্রসারণ করা হবে, তা এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি। ২০ অক্টোবর এ ব্যাপারে বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রকাশ করা হবে।
ইতিমধ্যে ক্যামেরন আকার-ইঙ্গিতে যেসব ক্ষেত্রে ব্যয়সংকোচনের আভাস দিয়েছেন, তাতেই ফেঁসে গেছেন তিনি। গতকাল ব্রিটেনের আই টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বিষয়গুলো নিয়ে নির্বাচনী প্রচারের সময়ই কথাবার্তা বলা উচিত ছিল। কিন্তু তা না করায় এখন ব্যয়সংকোচন নীতি বাস্তবায়ন বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। আগেভাগে এ ব্যাপারে ভোটারদের কিছু না জানানোর জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চান তিনি।
শিশুদের ভরণপোষণে সাহায্য করতে সরকার এত দিন কিছুটা আর্থিক সহযোগিতা করত। ক্যামেরন সরকার ২০১৩ সাল থেকে এটা কমিয়ে আনার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে।
গতকাল বুধবারই ক্ষমতাসীন রক্ষণশীল পার্টির বার্ষিক অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল ক্যামেরনের। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এ ধরনের সম্মেলনে এটা তাঁর প্রথম ভাষণ। বিভিন্ন সূত্রে বলা হয়েছে, ভাষণে ক্যামেরন ব্যয়সংকোচন নীতি বাস্তবায়ন এবং ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব-সংকট মোকাবিলা যে খুব সহজ হবে না, তা স্বীকার করে নেবেন। ব্রিটেনে লোকজন যেভাবে চাকরি হারাচ্ছেন, সেটা মোকাবিলা করা যে প্রায় অসম্ভব, সেটাও তিনি মেনে নিতে পারেন।
ক্যামেরনের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করে গত মে মাসে। এর পর থেকেই বাজেট ঘাটতি মোকাবিলার এক জগদ্দল পাথর চেপে বসে তাঁর ঘাড়ে। বর্তমানে ব্রিটেনের বাজেট ঘাটতির পরিমাণ প্রায় ২৪ হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশাল এ ঘাটতি মোকাবিলায় ব্যয়সংকোচন নীতি কোন কোন ক্ষেত্রে সম্প্রসারণ করা হবে, তা এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি। ২০ অক্টোবর এ ব্যাপারে বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রকাশ করা হবে।
ইতিমধ্যে ক্যামেরন আকার-ইঙ্গিতে যেসব ক্ষেত্রে ব্যয়সংকোচনের আভাস দিয়েছেন, তাতেই ফেঁসে গেছেন তিনি। গতকাল ব্রিটেনের আই টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বিষয়গুলো নিয়ে নির্বাচনী প্রচারের সময়ই কথাবার্তা বলা উচিত ছিল। কিন্তু তা না করায় এখন ব্যয়সংকোচন নীতি বাস্তবায়ন বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। আগেভাগে এ ব্যাপারে ভোটারদের কিছু না জানানোর জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চান তিনি।
শিশুদের ভরণপোষণে সাহায্য করতে সরকার এত দিন কিছুটা আর্থিক সহযোগিতা করত। ক্যামেরন সরকার ২০১৩ সাল থেকে এটা কমিয়ে আনার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে।
No comments