কঙ্গো হত্যাকাণ্ড গণহত্যার শামিল: জাতিসংঘ
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে ১৯৯০ সালে রুয়ান্ডা সেনাবাহিনী ও তাদের সহযোগী কঙ্গোর বিদ্রোহীরা হুতো শরণার্থীদের যেভাবে হত্যা করেছিল, সেটাকে গণহত্যা হিসেবে গণ্য করা যাবে বলে মন্তব্য করেছে জাতিসংঘ।
রুয়ান্ডা সেনাবাহিনীতে আধিপত্য বিস্তারকারী তুতসিগোষ্ঠী হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতনসহ হুতো সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর যে তাণ্ডব চালিয়েছে, তার তদন্ত শেষে তৈরি করা এক খসড়া প্রতিবেদনে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে এ মন্তব্য করা হয়।
১৯৯৩ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তদন্ত করে তৈরি করা এই খসড়া প্রতিবেদন আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে। রুয়ান্ডা ইতিমধ্যে জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা না হলেও বিবিসি ইতিমধ্যে প্রতিবেদনটি হস্তগত করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুয়ান্ডা সেনাবাহিনী ও তাদের সহযোগী কঙ্গো বিদ্রোহীরা সে সময় প্রায় আট লাখ হুতোকে হত্যা করে। তখন কঙ্গো বিদ্রোহীদের নেতা ছিলেন কঙ্গোর বর্তমান প্রেসিডেন্ট লরা কাবিলার বাবা জোসেফ কাবিলা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, হুতোদের শনাক্ত করার জন্য তখন নানা জায়গায় তল্লাশি চৌকি বসানো হতো। এরপর হুতোদের ধরে ধরে হত্যা করা হতো।
এদিকে ফ্রান্সের লা মঁদ পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুয়ান্ডার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা প্রত্যাহার করা না হলে দারফুরে মোতায়েন রুয়ান্ডার শান্তিরক্ষীদের প্রত্যাহারের হুমকি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট পল কাগামি।
রুয়ান্ডা সেনাবাহিনীতে আধিপত্য বিস্তারকারী তুতসিগোষ্ঠী হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতনসহ হুতো সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর যে তাণ্ডব চালিয়েছে, তার তদন্ত শেষে তৈরি করা এক খসড়া প্রতিবেদনে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে এ মন্তব্য করা হয়।
১৯৯৩ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তদন্ত করে তৈরি করা এই খসড়া প্রতিবেদন আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে। রুয়ান্ডা ইতিমধ্যে জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা না হলেও বিবিসি ইতিমধ্যে প্রতিবেদনটি হস্তগত করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুয়ান্ডা সেনাবাহিনী ও তাদের সহযোগী কঙ্গো বিদ্রোহীরা সে সময় প্রায় আট লাখ হুতোকে হত্যা করে। তখন কঙ্গো বিদ্রোহীদের নেতা ছিলেন কঙ্গোর বর্তমান প্রেসিডেন্ট লরা কাবিলার বাবা জোসেফ কাবিলা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, হুতোদের শনাক্ত করার জন্য তখন নানা জায়গায় তল্লাশি চৌকি বসানো হতো। এরপর হুতোদের ধরে ধরে হত্যা করা হতো।
এদিকে ফ্রান্সের লা মঁদ পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুয়ান্ডার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা প্রত্যাহার করা না হলে দারফুরে মোতায়েন রুয়ান্ডার শান্তিরক্ষীদের প্রত্যাহারের হুমকি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট পল কাগামি।
No comments