রোনালদিনহো চিরকাল মিলানের
এসি মিলানের নতুন মৌসুমের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে পরশু। প্রথম দিনের অনুশীলনের ফাঁকে কথা বলছেন দুই ব্রাজিলিয়ান রোনালদিনহো-পাতো |
রোনালদিনহো বিক্রির জন্য নয়—এসি মিলান এই রেকর্ড বাজিয়ে যাচ্ছে বারবার। গত পরশু ইতালির প্রধানমন্ত্রী ও এসি মিলানের মালিক সিলভিও বার্লুসকোনি এর সঙ্গে আরও কয়েকটি শব্দ যোগ করে বললেন, ‘রোনালদিনহোকে এসি মিলান কোনো দিনই বিক্রি করবে না।’
রোনালদিনহো এসি মিলানে যোগ দিয়েছেন ২০০৮ সালে। ফর্মের পড়ন্ত বেলা তখন তাঁর। বার্সেলোনায় দুর্দান্ত খেলে ২০০৫ সালে ইউরোপের বর্ষসেরা ফুটবলারের খেতাব জিতেছেন। পরের বছর ‘অন্য গ্রহের’ ফুটবল খেলে বার্সাকে জিতিয়েছেন স্প্যানিশ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ। পরে জার্মানি গেলেন ২০০৬ বিশ্বকাপটা নিজের করে নিতে। কিন্তু পারলেন না। আর সেই থেকেই তাঁর ফর্মটা পড়তির দিকে।
২০০৭ ও ২০০৮—এ দুটি বছর তো রোনালদিনহোর ফর্ম একেবারে তলানিতেই চলে যায়। সেই অবস্থায় তাঁকে পায় এসি মিলান। মিলানে প্রথম মৌসুমটা যেনতেনভাবে কাটিয়েছেন রোনালদিনহো। তবে গত মৌসুমের শুরুর দিকে মাঝেমধ্যেই দেখা গেছে রোনালদিনহোর পুরোনো ঝলক। তবে তা এসি মিলানকে শিরোপা জেতানোর জন্য মোটেই যথেষ্ট ছিল না।
তবে বার্লুসকোনির মনে রোনালদিনহোর এসব ছবি নেই। তাঁর মনে রোনালদিনহোর যে ছবিটি রাখা, সেটি সেই সুসময়ের। তাই তিনি রোনালদিনহোকে বিক্রি না করার যুক্তি দেন এই বলে, ‘আমি তাকে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় মনে করি।’ এরপর বলেন, ‘রোনালদিনহো ট্রান্সফারের জন্য নয়। মিলানে আমরা সবাই একমত হয়েছি, সে যত দিন খেলা চালিয়ে যেতে চায়, এখানেই খেলবে।’
মিলানে সবাই রোনালদিনহোকে বিক্রি না করার ব্যাপারে একমত হলেও রোনালদিনহো কি বার্লুসকোনিদের সঙ্গে একমত? তিনি যে কেবলই ‘যাই যাই’ করছেন। ব্রাজিলের ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গো তাঁকে ডাকছে। নিজের দেশে ফিরে যেতে মনও টানছে রোনালদিনহোর। একে পাত্তা না দিয়েই বার্লুসকোনি বলেছেন, ‘সম্প্রতি ওর সঙ্গে আমার কথা হয়নি। তবে এটা নিশ্চিত, রোনালদিনহোর সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করছি আমরা।’
পরশু মিলানের অনুশীলন মাঠে হওয়া সংবাদ সম্মেলনে বার্লুসকোনির কাছে পাত্তা পায়নি আসলে কেউই। নতুন মৌসুমে ক্লাবের পরিকল্পনা কী? নতুন কোচের অধীন ক্লাব নতুন কৌশলে খেলবে কি না—সাংবাদিকদের সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন হেলিকপ্টারে করে সংবাদ সম্মেলনে আসা ৭৩ বছর বয়সী বার্লুসকোনিই। নতুন কোচ মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রিসহ অন্য কেউ কথা বলার সুযোগই পাননি।
গত মৌসুমে লিওনার্দোর কৌশল ভালো লাগেনি বলে সান সিরোতে নাকি খেলা দেখতেই যাননি। এরপর জানিয়েছেন, এ মৌসুমে অ্যালেগ্রির কাছ থেকে কী চান, ‘আমরা শুধু একজন স্ট্রাইকার দেখতে চাই না। জিততে হলে গোল করতে হবে। আর গোল করতে হলে আপনার স্ট্রাইকারকে গোলের সামনে থাকতে হবে।’
রোনালদিনহো এসি মিলানে যোগ দিয়েছেন ২০০৮ সালে। ফর্মের পড়ন্ত বেলা তখন তাঁর। বার্সেলোনায় দুর্দান্ত খেলে ২০০৫ সালে ইউরোপের বর্ষসেরা ফুটবলারের খেতাব জিতেছেন। পরের বছর ‘অন্য গ্রহের’ ফুটবল খেলে বার্সাকে জিতিয়েছেন স্প্যানিশ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ। পরে জার্মানি গেলেন ২০০৬ বিশ্বকাপটা নিজের করে নিতে। কিন্তু পারলেন না। আর সেই থেকেই তাঁর ফর্মটা পড়তির দিকে।
২০০৭ ও ২০০৮—এ দুটি বছর তো রোনালদিনহোর ফর্ম একেবারে তলানিতেই চলে যায়। সেই অবস্থায় তাঁকে পায় এসি মিলান। মিলানে প্রথম মৌসুমটা যেনতেনভাবে কাটিয়েছেন রোনালদিনহো। তবে গত মৌসুমের শুরুর দিকে মাঝেমধ্যেই দেখা গেছে রোনালদিনহোর পুরোনো ঝলক। তবে তা এসি মিলানকে শিরোপা জেতানোর জন্য মোটেই যথেষ্ট ছিল না।
তবে বার্লুসকোনির মনে রোনালদিনহোর এসব ছবি নেই। তাঁর মনে রোনালদিনহোর যে ছবিটি রাখা, সেটি সেই সুসময়ের। তাই তিনি রোনালদিনহোকে বিক্রি না করার যুক্তি দেন এই বলে, ‘আমি তাকে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় মনে করি।’ এরপর বলেন, ‘রোনালদিনহো ট্রান্সফারের জন্য নয়। মিলানে আমরা সবাই একমত হয়েছি, সে যত দিন খেলা চালিয়ে যেতে চায়, এখানেই খেলবে।’
মিলানে সবাই রোনালদিনহোকে বিক্রি না করার ব্যাপারে একমত হলেও রোনালদিনহো কি বার্লুসকোনিদের সঙ্গে একমত? তিনি যে কেবলই ‘যাই যাই’ করছেন। ব্রাজিলের ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গো তাঁকে ডাকছে। নিজের দেশে ফিরে যেতে মনও টানছে রোনালদিনহোর। একে পাত্তা না দিয়েই বার্লুসকোনি বলেছেন, ‘সম্প্রতি ওর সঙ্গে আমার কথা হয়নি। তবে এটা নিশ্চিত, রোনালদিনহোর সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করছি আমরা।’
পরশু মিলানের অনুশীলন মাঠে হওয়া সংবাদ সম্মেলনে বার্লুসকোনির কাছে পাত্তা পায়নি আসলে কেউই। নতুন মৌসুমে ক্লাবের পরিকল্পনা কী? নতুন কোচের অধীন ক্লাব নতুন কৌশলে খেলবে কি না—সাংবাদিকদের সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন হেলিকপ্টারে করে সংবাদ সম্মেলনে আসা ৭৩ বছর বয়সী বার্লুসকোনিই। নতুন কোচ মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রিসহ অন্য কেউ কথা বলার সুযোগই পাননি।
গত মৌসুমে লিওনার্দোর কৌশল ভালো লাগেনি বলে সান সিরোতে নাকি খেলা দেখতেই যাননি। এরপর জানিয়েছেন, এ মৌসুমে অ্যালেগ্রির কাছ থেকে কী চান, ‘আমরা শুধু একজন স্ট্রাইকার দেখতে চাই না। জিততে হলে গোল করতে হবে। আর গোল করতে হলে আপনার স্ট্রাইকারকে গোলের সামনে থাকতে হবে।’
No comments