কিউবার ভিন্নমতাবলম্বীদের শরণার্থীর মর্যাদা দেওয়ার প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের
কিউবায় বন্দিদশা থেকে মুক্ত রাজনৈতিক ভিন্ন মতাবলম্বী ও তাঁদের পরিবারকে শরণার্থীর মর্যাদা দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার কিউবার রাজধানী হাভানায় যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারেস্ট সেকশনের (ইউএসআইএনটি) কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর লেডিস ইন হোয়াইটের নেতারা এ কথা জানান।
লেডিস ইন হোয়াইটের নেতা বার্থা সোলার ইউএসআইএনটির বরাত দিয়ে জানান, বন্দিদশা থেকে মুক্ত ভিন্নমতাবলম্বীরা শরণার্থী কর্মসূচিতে নাম নিবন্ধন করতে পারেন। কারণ, তাঁদের অনেকেই স্পেনে যেতে চান না। বার্থা সোলারের স্বামী অ্যাঙ্গেল মোয়া ৭ জুলাই মুক্তি পেয়েছেন। কিউবার রাজনৈতিক বন্দীদের স্ত্রী ও নারী স্বজনদের নিয়েই লেডিস ইন হোয়াইট নামের সংগঠনটি গঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি রোমান ক্যাথলিক চার্চের সঙ্গে হাভানার চুক্তির আওতায় কিউবা ৫২ জন রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তাঁদের মধ্যে ১২ জন ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়ে পরিবারসহ স্পেনে গেছেন। চলতি সপ্তাহে আরও আটজনের স্পেনে যাওয়ার কথা রয়েছে। বন্দীদের ১৫ থেকে ২০ জন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য দেশে যেতে রাজি নন। ২০০৩ সালে ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত এক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ইউএসআইএনটির এক মুখপাত্র জানান, যুক্তরাষ্ট্রে গমনেচ্ছুক ব্যক্তিদের অভিবাসন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে। এদিকে কিউবার পার্লামেন্টের নেতা রিকার্ডো অ্যালার্কন গত মঙ্গলবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বলেন, কিউবা আরও কিছু রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
লেডিস ইন হোয়াইটের নেতা বার্থা সোলার ইউএসআইএনটির বরাত দিয়ে জানান, বন্দিদশা থেকে মুক্ত ভিন্নমতাবলম্বীরা শরণার্থী কর্মসূচিতে নাম নিবন্ধন করতে পারেন। কারণ, তাঁদের অনেকেই স্পেনে যেতে চান না। বার্থা সোলারের স্বামী অ্যাঙ্গেল মোয়া ৭ জুলাই মুক্তি পেয়েছেন। কিউবার রাজনৈতিক বন্দীদের স্ত্রী ও নারী স্বজনদের নিয়েই লেডিস ইন হোয়াইট নামের সংগঠনটি গঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি রোমান ক্যাথলিক চার্চের সঙ্গে হাভানার চুক্তির আওতায় কিউবা ৫২ জন রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তাঁদের মধ্যে ১২ জন ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়ে পরিবারসহ স্পেনে গেছেন। চলতি সপ্তাহে আরও আটজনের স্পেনে যাওয়ার কথা রয়েছে। বন্দীদের ১৫ থেকে ২০ জন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য দেশে যেতে রাজি নন। ২০০৩ সালে ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত এক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ইউএসআইএনটির এক মুখপাত্র জানান, যুক্তরাষ্ট্রে গমনেচ্ছুক ব্যক্তিদের অভিবাসন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে। এদিকে কিউবার পার্লামেন্টের নেতা রিকার্ডো অ্যালার্কন গত মঙ্গলবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বলেন, কিউবা আরও কিছু রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
No comments