রামোস হোর্তা বললেন -পূর্ব তিমুরের কাছে ইন্দোনেশিয়ার দুঃখ প্রকাশ করা উচিত
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তা বলেছেন, পূর্ব তিমুরের কাছে ইন্দোনেশিয়ার দুঃখ প্রকাশ করা উচিত। এরই মধ্যে প্রতিবেশী এই দুই দেশের সম্পর্কের কিছুটা উন্নতি হলেও এটা প্রয়োজন। গতকাল মঙ্গলবার জাপান সফরে যাওয়ার আগে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন। এএফপি।
প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা বলেন, পূর্ব তিমুরের জনগণের ২৪ বছরের দুর্দশার জন্য যাঁরা দায়ী, তাঁদের অবশ্যই দুঃখ প্রকাশ করা উচিত।
পূর্ব তিমুর ২০০২ সালে ইন্দোনেশিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। এর আগে ১৯৭৫-১৯৯১ সাল পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়া পূর্ব তিমুর দখল করে রাখে। এ সময়ে দুই লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়।
২০০৮ সালে পূর্ব তিমুর ও ইন্দোনেশিয়া যৌথভাবে একটি কমিশন গঠন করে। এ কমিশন পূর্ব তিমুরে ইন্দোনেশিয়ার দখলদারির সময় সেনাদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার না করার কথা বলে। ইন্দোনেশিয়ার দখলদারির সময় প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তাও তাঁর তিন ভাইকে হারিয়েছেন। তা সত্ত্বেও তিনি ইন্দোনেশিয়ার সেনাদের বিচারে আন্তর্জাতিক আদালত গঠনের বিরোধিতা করেন।
রামোস হোর্তা জাপান সফরের সময় সেদেশের প্রধানমন্ত্রী ইয়োকিও হাতোইয়ামার সঙ্গে বৈঠক করবেন।
প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা বলেন, পূর্ব তিমুরের জনগণের ২৪ বছরের দুর্দশার জন্য যাঁরা দায়ী, তাঁদের অবশ্যই দুঃখ প্রকাশ করা উচিত।
পূর্ব তিমুর ২০০২ সালে ইন্দোনেশিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। এর আগে ১৯৭৫-১৯৯১ সাল পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়া পূর্ব তিমুর দখল করে রাখে। এ সময়ে দুই লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়।
২০০৮ সালে পূর্ব তিমুর ও ইন্দোনেশিয়া যৌথভাবে একটি কমিশন গঠন করে। এ কমিশন পূর্ব তিমুরে ইন্দোনেশিয়ার দখলদারির সময় সেনাদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার না করার কথা বলে। ইন্দোনেশিয়ার দখলদারির সময় প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তাও তাঁর তিন ভাইকে হারিয়েছেন। তা সত্ত্বেও তিনি ইন্দোনেশিয়ার সেনাদের বিচারে আন্তর্জাতিক আদালত গঠনের বিরোধিতা করেন।
রামোস হোর্তা জাপান সফরের সময় সেদেশের প্রধানমন্ত্রী ইয়োকিও হাতোইয়ামার সঙ্গে বৈঠক করবেন।
No comments