তালেবানের শীর্ষ সামরিক কমান্ডার মোল্লা গনি গ্রেপ্তার
পাকিস্তানের করাচিতে গোপন যৌথ অভিযান চালিয়ে তালেবানের জ্যেষ্ঠ সামরিক কমান্ডার মোল্লা আবদুল গনি বারাদারকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের গোয়েন্দারা। গত সোমবার দ্য নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে এ কথা বলা হয়। তবে তালেবান ওই খবরের সত্যতা অস্বীকার করেছে।
মোল্লা আবদুল গনি বারাদারের গ্রেপ্তারকে আট বছর আগে আফগানিস্তানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর অভিযান শুরু হওয়ার পর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে। এই তালেবান কমান্ডারকে বেশ কয়েক দিন আগে গ্রেপ্তার করা হলেও তা প্রকাশ করা হয়নি। তাঁকে এখন পাকিস্তানে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে হামলার আগে আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন আফগান নাগরিক বারাদার। মার্কিন কর্মকর্তাদের ধারণা, তিনি তালেবানের সামরিক অভিযানের দায়িত্বে ছিলেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মার্কিন কর্মকর্তা নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন, তাঁরা আশা করছেন, বারাদারের গ্রেপ্তারের ফলে অন্য জ্যেষ্ঠ তালেবান নেতাদের গ্রেপ্তার ত্বরান্বিত হবে। পাকিস্তানি কর্মকর্তারা ওই তালেবান কমান্ডারকে জিজ্ঞাসাবাদের দায়িত্বে রয়েছেন। তবে মার্কিন কর্মকর্তারাও জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আছেন।
পত্রিকাটি আরও জানায়, গত বৃহস্পতিবারই তারা বারাদারের গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানতে পারে। তবে হোয়াইট হাউসের অনুরোধে তারা খবরটি তখন প্রকাশ করেনি। হোয়াইট হাউসের আশঙ্কা ছিল, খবরটি প্রকাশিত হলে গোয়েন্দা-তথ্য সংগ্রহে সমস্যা হতে পারে।
বারাদারের গ্রেপ্তারের খবর অস্বীকার করে তালেবানের মুখপাত্র ইউসুফ আহমাদি অজ্ঞাত স্থান থেকে টেলিফোনে বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, গ্রেপ্তার-সম্পর্কিত যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা অসত্য। এটা বড় ধরনের মিথ্যাচার। বারাদার বর্তমানে আফগানিস্তানে রয়েছেন। তিনি জিহাদি কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
মোল্লা আবদুল গনি বারাদারের গ্রেপ্তারকে আট বছর আগে আফগানিস্তানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর অভিযান শুরু হওয়ার পর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে। এই তালেবান কমান্ডারকে বেশ কয়েক দিন আগে গ্রেপ্তার করা হলেও তা প্রকাশ করা হয়নি। তাঁকে এখন পাকিস্তানে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে হামলার আগে আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন আফগান নাগরিক বারাদার। মার্কিন কর্মকর্তাদের ধারণা, তিনি তালেবানের সামরিক অভিযানের দায়িত্বে ছিলেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মার্কিন কর্মকর্তা নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন, তাঁরা আশা করছেন, বারাদারের গ্রেপ্তারের ফলে অন্য জ্যেষ্ঠ তালেবান নেতাদের গ্রেপ্তার ত্বরান্বিত হবে। পাকিস্তানি কর্মকর্তারা ওই তালেবান কমান্ডারকে জিজ্ঞাসাবাদের দায়িত্বে রয়েছেন। তবে মার্কিন কর্মকর্তারাও জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আছেন।
পত্রিকাটি আরও জানায়, গত বৃহস্পতিবারই তারা বারাদারের গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানতে পারে। তবে হোয়াইট হাউসের অনুরোধে তারা খবরটি তখন প্রকাশ করেনি। হোয়াইট হাউসের আশঙ্কা ছিল, খবরটি প্রকাশিত হলে গোয়েন্দা-তথ্য সংগ্রহে সমস্যা হতে পারে।
বারাদারের গ্রেপ্তারের খবর অস্বীকার করে তালেবানের মুখপাত্র ইউসুফ আহমাদি অজ্ঞাত স্থান থেকে টেলিফোনে বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, গ্রেপ্তার-সম্পর্কিত যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা অসত্য। এটা বড় ধরনের মিথ্যাচার। বারাদার বর্তমানে আফগানিস্তানে রয়েছেন। তিনি জিহাদি কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
No comments