মার্কিন নাগরিককে নেপালে প্রবেশে বাধা; ব্যাখ্যা চেয়েছে দূতাবাস by অনিল গিরি
নেপালের
ইমিগ্রেশান কর্মকর্তারা আমেরিকান একজন নাগরিককে নেপালে প্রবেশে বাধা দেয়ায়
বিষয়টি নিয়ে নেপাল সরকারের ব্যাখ্যা চেয়েছে কাঠমাণ্ডুর মার্কিন দূতাবাস।
দূতাবাসের কর্মকর্তারা দ্য পোস্টকে বলেছেন যে, বৃহস্পতিবার তারা এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছেন।
মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র আনডি ডি আর্মেন্ট দ্য পোস্টকে বলেন, “একটি বিদেশী সরকারের অনুরোধে নেপাল সরকার এক মার্কিন নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানোয় মার্কিন দূতাবাস অবাক হয়েছে। এই বিশেষ ঘটনাটির ব্যাখ্যা চেয়েছি আমরা নেপাল সরকারের কাছে। সেই সাথে আমরা এটাও জানতে চেয়েছি যে, নেপালে কোন মার্কিন নাগরিককে প্রবেশের জন্য কি অন্য বিদেশী সরকারের কাছ থেকে ছাড়পত্র পেতে হবে”।
কাঠমাণ্ডুর চীনা দূতাবাসের দেয়া কালো তালিকার ভিত্তিতে ত্রিভূবন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের ইমিগ্রেশান কর্মকর্তারা শনিবার পেনপা শেরিংকে ফেরত পাঠায়, যিনি দালাই লামার পক্ষে কাজ করছেন বলে তারা মনে করেন।
তবে পেনপা শেরিং নামে যাকে নেপালে প্রবেশে বাধা দেয়া হয়েছে, তিনি আসল ব্যক্তি নন বলে পরে দেখা গেছে। এই পেনপা শেরিং একজন আমেরিকান নাগরিক, যার সাথে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত তিব্বত প্রশাসনের সাবেক ওই প্রতিনিধির নামের মিল রয়েছে।
শনিবারের পর থেকে ঘটনাটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে। ইমিগ্রেশান কর্মকর্তাদের মতে, অবতরণের পরপরই কালো তালিকাভুক্ত হিসেবে দেখানো হয় শেরিংকে। কর্মকর্তারা এর পর গুগলে সার্চ করেন এবং সেখানে তারা পেনপা শেরিংয়ের ভিডিও দেখতে পান, যিনি এক সময় যুক্তরাষ্ট্রে তিব্বত প্রশাসনের প্রতিনিধি ছিলেন। জুনিয়র কর্মকর্তারা সাথে সাথেই ইমিগ্রেশান ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর জেনারেল এশোর রাজ পুদিয়ালকে ফোন দেন এবং তিনি তৎক্ষণাৎ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী রাম বাহাদুর থাপা এবং স্বরাষ্ট্র সচিব প্রেম কুমার রায়-এর সাথে বৈঠক করেন। সে সময় ইমিগ্রেশান ডেস্কে থাকা দুজন জুনিয়র কর্মকর্তা পরে দ্য পোস্টকে এ সব তথ্য জানান।
কর্মকর্তারা জানান, পুরো সময়টাতে ইমিগ্রেশান অফিস এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কাছে চীনা দূতাবাস থেকে বার বার কল আসতে থাকে, যাতে শেরিংকে আটক করা হয়। এটা স্পষ্ট নয় যে চীনা দূতাবাস কিভাবে শেরিংয়ের আগমনের খবর পেয়েছে। দুজন কর্মকর্তার কেউই পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি, কারণ এটা নিয়ে মিডিয়ায় কথা বলতে চাননি তারা।
এ ব্যাপারে মন্তব্যের জন্য ইমিগ্রেশান বিভাগের প্রধান পুদিয়ালের সাথে বার বার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
কাঠমাণ্ডুর চীনা দূতাবাসের কর্মকর্তারাও দ্য পোস্টের ফোন কলের কোন জবাব দেননি।
দূতাবাসের কর্মকর্তারা দ্য পোস্টকে বলেছেন যে, বৃহস্পতিবার তারা এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছেন।
মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র আনডি ডি আর্মেন্ট দ্য পোস্টকে বলেন, “একটি বিদেশী সরকারের অনুরোধে নেপাল সরকার এক মার্কিন নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানোয় মার্কিন দূতাবাস অবাক হয়েছে। এই বিশেষ ঘটনাটির ব্যাখ্যা চেয়েছি আমরা নেপাল সরকারের কাছে। সেই সাথে আমরা এটাও জানতে চেয়েছি যে, নেপালে কোন মার্কিন নাগরিককে প্রবেশের জন্য কি অন্য বিদেশী সরকারের কাছ থেকে ছাড়পত্র পেতে হবে”।
কাঠমাণ্ডুর চীনা দূতাবাসের দেয়া কালো তালিকার ভিত্তিতে ত্রিভূবন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের ইমিগ্রেশান কর্মকর্তারা শনিবার পেনপা শেরিংকে ফেরত পাঠায়, যিনি দালাই লামার পক্ষে কাজ করছেন বলে তারা মনে করেন।
তবে পেনপা শেরিং নামে যাকে নেপালে প্রবেশে বাধা দেয়া হয়েছে, তিনি আসল ব্যক্তি নন বলে পরে দেখা গেছে। এই পেনপা শেরিং একজন আমেরিকান নাগরিক, যার সাথে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত তিব্বত প্রশাসনের সাবেক ওই প্রতিনিধির নামের মিল রয়েছে।
শনিবারের পর থেকে ঘটনাটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে। ইমিগ্রেশান কর্মকর্তাদের মতে, অবতরণের পরপরই কালো তালিকাভুক্ত হিসেবে দেখানো হয় শেরিংকে। কর্মকর্তারা এর পর গুগলে সার্চ করেন এবং সেখানে তারা পেনপা শেরিংয়ের ভিডিও দেখতে পান, যিনি এক সময় যুক্তরাষ্ট্রে তিব্বত প্রশাসনের প্রতিনিধি ছিলেন। জুনিয়র কর্মকর্তারা সাথে সাথেই ইমিগ্রেশান ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর জেনারেল এশোর রাজ পুদিয়ালকে ফোন দেন এবং তিনি তৎক্ষণাৎ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী রাম বাহাদুর থাপা এবং স্বরাষ্ট্র সচিব প্রেম কুমার রায়-এর সাথে বৈঠক করেন। সে সময় ইমিগ্রেশান ডেস্কে থাকা দুজন জুনিয়র কর্মকর্তা পরে দ্য পোস্টকে এ সব তথ্য জানান।
কর্মকর্তারা জানান, পুরো সময়টাতে ইমিগ্রেশান অফিস এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কাছে চীনা দূতাবাস থেকে বার বার কল আসতে থাকে, যাতে শেরিংকে আটক করা হয়। এটা স্পষ্ট নয় যে চীনা দূতাবাস কিভাবে শেরিংয়ের আগমনের খবর পেয়েছে। দুজন কর্মকর্তার কেউই পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি, কারণ এটা নিয়ে মিডিয়ায় কথা বলতে চাননি তারা।
এ ব্যাপারে মন্তব্যের জন্য ইমিগ্রেশান বিভাগের প্রধান পুদিয়ালের সাথে বার বার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
কাঠমাণ্ডুর চীনা দূতাবাসের কর্মকর্তারাও দ্য পোস্টের ফোন কলের কোন জবাব দেননি।
No comments