ছাত্রলীগের বিক্ষোভে অচল ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১১৪টি কেন্দ্রের সবকটিতে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ
নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের ওপর ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্বে আইনশৃঙ্খলা
বাহিনীর হামলার বিচার ও দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে বিক্ষোভ
করেছে জেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এতে প্রায় ২ ঘন্টা প্রধান সড়কে যানবাহন
চলাচল বন্ধ থাকে।
ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার আবদুল মান্নান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান, পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন খান, সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজাউল কবির, সহকারী কমিশনার ভূমি কামরুজ্জামান ও সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) জিয়াউল হককে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করার দাবি জানান। মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদস্য মেহেদী হাসান লেনিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সুজন দত্ত, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কাজী খায়রুল আলম প্রমুখ। তারা অভিযোগ করেন নির্বাচনের আগের রাতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার আবদুল মান্নান রহস্যজনক কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আসেন। তিনি ওইদিন রাতে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরোজুর রহমান এবং পুরুষ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী লোকমান হোসেন ও শামীমা আক্তারের সঙ্গে গোপনে বৈঠক করেন। পরদিন নির্বাচনে প্রশাসন সম্পূর্ণ তাদের পক্ষে কাজ করে এবং প্রত্যেকটি কেন্দ্রে ঢুকে বিভাগীয় কমিশনারের দেয়া নির্দেশনামতো আওয়ামীলীগ ও অংঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের ভোটের লাইনে, কেন্দ্রের বাইরে এমনকি বাড়িঘরে ঢুকে মারধর করে। এতে সম্পূর্ণ রূপে মাঠ ছাড়া হয়ে যায় আওয়ামী লীগ।
স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়ী হয়।
তারা আরো অভিযোগ করেন, বিভাগীয় কমিশনার চট্টগ্রাম থেকে তার সঙ্গে ১১ জন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়ে আসেন। তারাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়ে এসব ঘটনা ঘটায়। সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. কামরুজ্জামান দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলাকারীদের অন্যতম। ছাত্রলীগ নেতারা বলেন দায়ী এসব কর্মকর্তাদের প্রত্যাহার এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা না নেয়া হয় তাহলে ছাত্রলীগ তাঁদের বিচারের ব্যবস্থা করবে। পাশাপাশি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাথে সারাদেশের সড়ক ও রেলপথ যোগাযোগ বন্ধ করে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলারও হুঁশিয়ারী দেন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফিরোজুর রহমান ওলিও আনারস প্রতীকে ৬৮ হাজার ২৩৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৯০৭ ভোট। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অভিযোগ, ১১৪টি কেন্দ্রের সবকটিতেই প্রশাসন বেপরোয়া হয়ে আওয়ামীলীগ সমর্থিত ভোটারদের তাড়িয়ে দেয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার আবদুল মান্নান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান, পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন খান, সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজাউল কবির, সহকারী কমিশনার ভূমি কামরুজ্জামান ও সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) জিয়াউল হককে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করার দাবি জানান। মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদস্য মেহেদী হাসান লেনিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সুজন দত্ত, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কাজী খায়রুল আলম প্রমুখ। তারা অভিযোগ করেন নির্বাচনের আগের রাতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার আবদুল মান্নান রহস্যজনক কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আসেন। তিনি ওইদিন রাতে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরোজুর রহমান এবং পুরুষ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী লোকমান হোসেন ও শামীমা আক্তারের সঙ্গে গোপনে বৈঠক করেন। পরদিন নির্বাচনে প্রশাসন সম্পূর্ণ তাদের পক্ষে কাজ করে এবং প্রত্যেকটি কেন্দ্রে ঢুকে বিভাগীয় কমিশনারের দেয়া নির্দেশনামতো আওয়ামীলীগ ও অংঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের ভোটের লাইনে, কেন্দ্রের বাইরে এমনকি বাড়িঘরে ঢুকে মারধর করে। এতে সম্পূর্ণ রূপে মাঠ ছাড়া হয়ে যায় আওয়ামী লীগ।
স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়ী হয়।
তারা আরো অভিযোগ করেন, বিভাগীয় কমিশনার চট্টগ্রাম থেকে তার সঙ্গে ১১ জন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়ে আসেন। তারাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়ে এসব ঘটনা ঘটায়। সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. কামরুজ্জামান দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলাকারীদের অন্যতম। ছাত্রলীগ নেতারা বলেন দায়ী এসব কর্মকর্তাদের প্রত্যাহার এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা না নেয়া হয় তাহলে ছাত্রলীগ তাঁদের বিচারের ব্যবস্থা করবে। পাশাপাশি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাথে সারাদেশের সড়ক ও রেলপথ যোগাযোগ বন্ধ করে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলারও হুঁশিয়ারী দেন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফিরোজুর রহমান ওলিও আনারস প্রতীকে ৬৮ হাজার ২৩৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৯০৭ ভোট। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অভিযোগ, ১১৪টি কেন্দ্রের সবকটিতেই প্রশাসন বেপরোয়া হয়ে আওয়ামীলীগ সমর্থিত ভোটারদের তাড়িয়ে দেয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
No comments