অর্থ চুরির চেষ্টা: নস্যাৎ করেছে মালয়েশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক
ভুয়া
‘সুইফট মেসেজ’ পাঠিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে অবৈধভাবে অর্থ স্থানান্তরের
প্রচেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছে মালেশিয়া। বৃহস্পতিবার দেশটির কেন্দ্রীয়
ব্যাংক নেগারা মালেশিয়া (বিএনএম) বলেছে, মঙ্গলবার সাইবার হামলার মাধ্যমে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থ লুট করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু বিষয়টি ব্যাংক
কর্তৃপক্ষের কাছে ধরা পড়ে যায়। নস্যাৎ করে দেয়া হয় সাইবার হামলাকারীদের
প্রচেষ্টা। এতে ব্যাংক কোনো আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়নি। এ খবর দিয়েছে বার্তা
সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, অর্থ স্থানান্তরের অনুরোধটি সুইফটের গ্লোবাল পেমেন্টস নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এসেছিল কি না সে বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলেনি ব্যাংক নেগারা। সুইফটের ওই ভুয়া মেসেজের বিষয়েও বিস্তারিত কিছু জানায়নি তারা। এক বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, সাইবার হামলার পর সুইফট, অন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে সব অননুমোদিত অর্থ স্থানান্তর আটকে দেয়া হয়।
কয়েক বছর ধরে বিশ্বব্যাপী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় সাইবার হামলার ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে হ্যাকাররা বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে হামলা চালিয়ে প্রায় ৮১ মিলিয়ন ডলার লুট করে নেয়। তখন আন্তর্জাতিক অর্থ হস্তান্তরের মাধ্যম ‘সুইফট’ ব্যবহার করে ভুয়া বার্তা পাঠিয়েছিল হ্যাকাররা। এছাড়া গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার একটি ব্যাংক থেকে ৩৩ কোটি ৯৫ লাখ রুবেল (রুশ মুদ্রা) লুট করে হ্যাকাররা। এতেও ভুয়া ‘সুইফট মেসেজের’ ব্যবহার করা হয়।
মালেশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, সাইবার আক্রমণের কারণে তাদের অন্য আর্থিক লেনদেন ও কার্যক্রমে কোনো বিঘ্ন ঘটেনি। এছাড়া অংশীদারদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থাদের সহায়তায় সাইবার হামলার বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে ব্যাংক নেগারা।
খবরে বলা হয়, অর্থ স্থানান্তরের অনুরোধটি সুইফটের গ্লোবাল পেমেন্টস নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এসেছিল কি না সে বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলেনি ব্যাংক নেগারা। সুইফটের ওই ভুয়া মেসেজের বিষয়েও বিস্তারিত কিছু জানায়নি তারা। এক বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, সাইবার হামলার পর সুইফট, অন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে সব অননুমোদিত অর্থ স্থানান্তর আটকে দেয়া হয়।
কয়েক বছর ধরে বিশ্বব্যাপী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় সাইবার হামলার ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে হ্যাকাররা বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে হামলা চালিয়ে প্রায় ৮১ মিলিয়ন ডলার লুট করে নেয়। তখন আন্তর্জাতিক অর্থ হস্তান্তরের মাধ্যম ‘সুইফট’ ব্যবহার করে ভুয়া বার্তা পাঠিয়েছিল হ্যাকাররা। এছাড়া গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার একটি ব্যাংক থেকে ৩৩ কোটি ৯৫ লাখ রুবেল (রুশ মুদ্রা) লুট করে হ্যাকাররা। এতেও ভুয়া ‘সুইফট মেসেজের’ ব্যবহার করা হয়।
মালেশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, সাইবার আক্রমণের কারণে তাদের অন্য আর্থিক লেনদেন ও কার্যক্রমে কোনো বিঘ্ন ঘটেনি। এছাড়া অংশীদারদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থাদের সহায়তায় সাইবার হামলার বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে ব্যাংক নেগারা।
No comments