সিরিয়ায় ফ্রান্সের প্রথম বিমান হামলা
জঙ্গি
সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে সিরিয়ায় প্রথমবারের মতো বিমান
হামলা শুরু করেছে ফ্রান্স। টানা প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে বিমান থেকে নজরদারির
পর ফ্রান্স গতকাল রোববার থেকে এই হামলা শুরু করল। খবর এএফপির।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৮ সেপ্টেম্বর থেকে চলা পর্যবেক্ষণের সময় নির্ধারণ করা লক্ষ্যবস্তুগুলোতেই বিমান হামলা করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সন্ত্রাসীদের হামলা মোকাবিলায় পরিচালিত এই অভিযানে আঞ্চলিক সহযোগীদের সহায়তা নেওয়া হয়েছে। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা যখনই হুমকির মুখে পড়বে, তখনই আমরা হামলা চালাব।’
এ মাসের শুরুতে ফ্রান্স আইএসের বিরুদ্ধে আসন্ন হামলার ঘোষণা দিয়ে এর পেছনে নিজের নিরাপত্তাকেই মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছিল। ফ্রান্স তখন বলেছিল, স্থলপথে কোনো আক্রমণ চালানো হবে না।
ফরাসি প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে,‘সিরিয়ায় চলমান সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে একটি বড় ধরনের সহযোগিতার অংশ হিসেবেই এই হামলা। আইএস এবং অন্য সন্ত্রাসীদের হাত থেকে সিরিয়ার সাধারণ মানুষকে অবশ্যই রক্ষা করা হবে। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বোমা হামলার বিরুদ্ধেও আমাদের অবস্থান।’
ফ্রান্স এর আগে পার্শ্ববর্তী ইরাকে জঙ্গি আইএসের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়েছিল। প্রেসিডেন্ট ওলাঁদ নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার এক দিন আগে সিরিয়ায় ফ্রান্সের এই হামলা শুরু হলো। মনে করা হচ্ছে, ওই অধিবেশনে আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে চার বছর ধরে গৃহযুদ্ধের মধ্যে থাকা সিরিয়া।
ইরান এবং রাশিয়া বাশার সরকারকে ব্যাপকভাবে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ ইউরোপীয় দেশগুলো বলছে, বাশারকে সমর্থন দিয়ে এ অঞ্চলকে আরও অস্থিতিশীল করে তোলা হচ্ছে।
সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শুরুর আগে গত শনিবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফের সঙ্গে সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেন।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৮ সেপ্টেম্বর থেকে চলা পর্যবেক্ষণের সময় নির্ধারণ করা লক্ষ্যবস্তুগুলোতেই বিমান হামলা করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সন্ত্রাসীদের হামলা মোকাবিলায় পরিচালিত এই অভিযানে আঞ্চলিক সহযোগীদের সহায়তা নেওয়া হয়েছে। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা যখনই হুমকির মুখে পড়বে, তখনই আমরা হামলা চালাব।’
এ মাসের শুরুতে ফ্রান্স আইএসের বিরুদ্ধে আসন্ন হামলার ঘোষণা দিয়ে এর পেছনে নিজের নিরাপত্তাকেই মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছিল। ফ্রান্স তখন বলেছিল, স্থলপথে কোনো আক্রমণ চালানো হবে না।
ফরাসি প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে,‘সিরিয়ায় চলমান সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে একটি বড় ধরনের সহযোগিতার অংশ হিসেবেই এই হামলা। আইএস এবং অন্য সন্ত্রাসীদের হাত থেকে সিরিয়ার সাধারণ মানুষকে অবশ্যই রক্ষা করা হবে। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বোমা হামলার বিরুদ্ধেও আমাদের অবস্থান।’
ফ্রান্স এর আগে পার্শ্ববর্তী ইরাকে জঙ্গি আইএসের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়েছিল। প্রেসিডেন্ট ওলাঁদ নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার এক দিন আগে সিরিয়ায় ফ্রান্সের এই হামলা শুরু হলো। মনে করা হচ্ছে, ওই অধিবেশনে আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে চার বছর ধরে গৃহযুদ্ধের মধ্যে থাকা সিরিয়া।
ইরান এবং রাশিয়া বাশার সরকারকে ব্যাপকভাবে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ ইউরোপীয় দেশগুলো বলছে, বাশারকে সমর্থন দিয়ে এ অঞ্চলকে আরও অস্থিতিশীল করে তোলা হচ্ছে।
সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শুরুর আগে গত শনিবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফের সঙ্গে সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেন।
No comments