শরীরের বিশেষ স্থানের প্রতি আকর্ষণ হওয়ায় তাদের ধন্যবাদ দিলেন তসলিমা!
ভারতের
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং-এর সাক্ষাৎ চেয়েছেন বাংলাদেশের নির্বাসিত
লেখিকা তসলিমা নাসরিন। ভারতে তসলিমার বসবাসের অনুমতির (রেসিডেন্স পারমিট)
মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন নিয়ে এখনও দেশটির সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। এ
কারণেই রাজনাথ সিং-এর সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন উদ্বিগ্ন তসলিমা। তবে এখনও এ
ব্যাপারে কোনো সাড়া দেয়নি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কার্যালয়। এ খবর দিয়েছে
বার্তাসংস্থা পিটিআই।
এদিকে, কলকাতার উগ্রপন্থী মুসলমানরা তসলিমার স্তন কেটে নেয়ার যে হুমকি দিয়েছে তা নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন। ওরা আমার স্তন কেন আরো কিছু চাইলে দিতে পারি। অবশেষে আমার শরীরের বিশেষ স্থানের প্রতি আকর্ষণ হওয়ার তাদের ধন্যবাদ দেয়ার আগে আমাকে ভিসার মেয়াদটা যেন বাড়ানো হয়।
তসলিমা আরো বলেন, রেসিডেন্স পারমিটের মেয়াদ বৃদ্ধির ব্যাপারে তিনি আশাবাদী। ১৭ই আগস্ট তার পূর্বের পারমিটের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। বর্তমানে সুইডেনের নাগরিক তসলিমা বলেন, রেসিডেন্স পারমিটের মেয়াদ বৃদ্ধি না হওয়ার কথা আমি দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারি না।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, সেখানে তসলিমার বসবাসের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। ৫২ বছর বয়সী এ লেখিকা বলেন, অতীতে এ ধরণের সাক্ষাতের জন্য আবেদন করলে একদিনের বেশি সময় লাগতো না। কিন্তু এখন ইতিমধ্যে ২ দিন হয়ে গেছে, কিন্তু আমি কোনো সাড়া পাইনি।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ সালে ইসলাম ধর্মের অবমাননার অভিযোগে দেশত্যাগ করেন তসলিমা। সর্বশেষ ২০১৪ সালে ১ বছরের জন্য ভারতে অবস্থানের অনুমতি পেয়েছিলেন তিনি। যার মেয়াদ ১৭ই আগস্ট শেষ হয়েছে। যদিও ২০০৪ সাল থেকে তিনি ভারতে থাকছেন। ভারত তার ভিসার মেয়াদ নিয়মিতই বাড়িয়েছে। বেশ কয়েকবার তিনি ভারতে স্থায়ীভাবে থেকে যাবার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
বিশেষ করে কলকাতায় থাকার ইচ্ছা তার বহুদিনের। এমনকি একসময় বাঙালি অধ্যুষিত এ শহরটিতে থাকতেনও তিনি। কিন্তু সেখানে তাকে নিয়ে বেশ কয়েকটি ইসলামপন্থী দল আন্দোলন শুরু করলে পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাকে অন্যত্র চলে যেতে বলে। এরপর থেকে তিনি রাজধানী দিল্লিতে বসবাস করছেন।
তিনি জানান, ভারতে অবস্থানের অনুমতি না পেলে, পরিচয় সংকটে পড়বেন তিনি। যা তার লেখালেখি ও নারী অধিকার বিষয়ক লড়াইয়ে প্রভাব ফেলবে।
এদিকে, কলকাতার উগ্রপন্থী মুসলমানরা তসলিমার স্তন কেটে নেয়ার যে হুমকি দিয়েছে তা নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন। ওরা আমার স্তন কেন আরো কিছু চাইলে দিতে পারি। অবশেষে আমার শরীরের বিশেষ স্থানের প্রতি আকর্ষণ হওয়ার তাদের ধন্যবাদ দেয়ার আগে আমাকে ভিসার মেয়াদটা যেন বাড়ানো হয়।
তসলিমা আরো বলেন, রেসিডেন্স পারমিটের মেয়াদ বৃদ্ধির ব্যাপারে তিনি আশাবাদী। ১৭ই আগস্ট তার পূর্বের পারমিটের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। বর্তমানে সুইডেনের নাগরিক তসলিমা বলেন, রেসিডেন্স পারমিটের মেয়াদ বৃদ্ধি না হওয়ার কথা আমি দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারি না।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, সেখানে তসলিমার বসবাসের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। ৫২ বছর বয়সী এ লেখিকা বলেন, অতীতে এ ধরণের সাক্ষাতের জন্য আবেদন করলে একদিনের বেশি সময় লাগতো না। কিন্তু এখন ইতিমধ্যে ২ দিন হয়ে গেছে, কিন্তু আমি কোনো সাড়া পাইনি।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ সালে ইসলাম ধর্মের অবমাননার অভিযোগে দেশত্যাগ করেন তসলিমা। সর্বশেষ ২০১৪ সালে ১ বছরের জন্য ভারতে অবস্থানের অনুমতি পেয়েছিলেন তিনি। যার মেয়াদ ১৭ই আগস্ট শেষ হয়েছে। যদিও ২০০৪ সাল থেকে তিনি ভারতে থাকছেন। ভারত তার ভিসার মেয়াদ নিয়মিতই বাড়িয়েছে। বেশ কয়েকবার তিনি ভারতে স্থায়ীভাবে থেকে যাবার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
বিশেষ করে কলকাতায় থাকার ইচ্ছা তার বহুদিনের। এমনকি একসময় বাঙালি অধ্যুষিত এ শহরটিতে থাকতেনও তিনি। কিন্তু সেখানে তাকে নিয়ে বেশ কয়েকটি ইসলামপন্থী দল আন্দোলন শুরু করলে পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাকে অন্যত্র চলে যেতে বলে। এরপর থেকে তিনি রাজধানী দিল্লিতে বসবাস করছেন।
তিনি জানান, ভারতে অবস্থানের অনুমতি না পেলে, পরিচয় সংকটে পড়বেন তিনি। যা তার লেখালেখি ও নারী অধিকার বিষয়ক লড়াইয়ে প্রভাব ফেলবে।
No comments