অ্যাসাঞ্জের বিষয়ে সুইডেন ও ইকুয়েডরের সমঝোতা?
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ |
আলোচিত
ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিষয়ে একটি
সমঝোতায় পৌঁছাতে ইকুয়েডরকে একটি প্রস্তাব দিয়েছে সুইডেন। এর আওতায়
সুইডেনের কৌঁসুলিরা লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে আশ্রয় নেওয়া অ্যাসাঞ্জকে
সেখানেই জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবেন। মনে করা হচ্ছে, এতে তাঁকে নিয়ে দুই
দেশের সম্পর্কে দীর্ঘ টানাপোড়েনের অবসান ঘটতে পারে। খবর গার্ডিয়ানের।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন সরকারের লাখ লাখ স্পর্শকাতর গোপন নথি ফাঁস করে বিশ্বব্যাপী হইচই ফেলা অস্ট্রেলীয় নাগরিক অ্যাসাঞ্জ ২০১২ সালের জুনে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে আশ্রয় নেন। সুইডেনে প্রত্যর্পণ এড়াতে এ কাজ করেন তিনি। একসময়ের দক্ষ হ্যাকার অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ২০১০ সালে স্টকহোমে দুই নারী যৌন হয়রানির মামলা করেছেন। এ মামলায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সুইডেন। তবে অ্যাসাঞ্জের দাবি, ওই যৌন হয়রানির অভিযোগগুলো সাজানো। তাঁর আশঙ্কা, সুইডেন তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে পারে।
সুইডেনের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইকুয়েডরের সঙ্গে এ নিয়ে সরাসরি আলোচনা শুরু করতে সুইডেনের সরকার রাজি হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হবে, অপরাধসংক্রান্ত বিষয়গুলোতে আইনি সহযোগিতার জন্য ‘একটি সাধারণ সমঝোতা’র সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও অ্যাসাঞ্জের মামলার দায়িত্বে থাকা সিসিলিয়া রিড্ডেসেলিয়াস বলেন, ‘আসন্ন বৈঠকগুলোতেই দেখা যাবে, সামনে এগিয়ে যাওয়া যায় কি না।’
এই পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে সুইডেন অ্যাসাঞ্জ প্রশ্নে কিছুটা ছাড় দিল বলেই মনে করা হচ্ছে। অগ্রগতি আটকে দেওয়ার বিষয়ে দেশ দুটি একে অপরকে কড়া ভাষায় সমালোচনা করার পর এই পদক্ষেপ এল।
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে নিয়ে দীর্ঘ অচলাবস্থার কারণে যুক্তরাজ্যও ক্রমবর্ধমানভাবে বিরক্ত হচ্ছে। অ্যাসাঞ্জের ওপর কড়া নজরদারি অব্যাহত রাখতে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসের চারপাশে পুলিশি পাহারা বসিয়ে ব্রিটিশ সরকার এরই মধ্যে এক কোটি পাউন্ড খরচ করেছে। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হুগো সয়্যার বলেন, ‘(অ্যাসাঞ্জের) জিজ্ঞাসাবাদ এখনো না হওয়ায় আমরা হতাশ। বিষয়টি এখনো খুব অসন্তোষজনক
ও ব্যয়বহুল।’
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন সরকারের লাখ লাখ স্পর্শকাতর গোপন নথি ফাঁস করে বিশ্বব্যাপী হইচই ফেলা অস্ট্রেলীয় নাগরিক অ্যাসাঞ্জ ২০১২ সালের জুনে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে আশ্রয় নেন। সুইডেনে প্রত্যর্পণ এড়াতে এ কাজ করেন তিনি। একসময়ের দক্ষ হ্যাকার অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ২০১০ সালে স্টকহোমে দুই নারী যৌন হয়রানির মামলা করেছেন। এ মামলায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সুইডেন। তবে অ্যাসাঞ্জের দাবি, ওই যৌন হয়রানির অভিযোগগুলো সাজানো। তাঁর আশঙ্কা, সুইডেন তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে পারে।
সুইডেনের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইকুয়েডরের সঙ্গে এ নিয়ে সরাসরি আলোচনা শুরু করতে সুইডেনের সরকার রাজি হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হবে, অপরাধসংক্রান্ত বিষয়গুলোতে আইনি সহযোগিতার জন্য ‘একটি সাধারণ সমঝোতা’র সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও অ্যাসাঞ্জের মামলার দায়িত্বে থাকা সিসিলিয়া রিড্ডেসেলিয়াস বলেন, ‘আসন্ন বৈঠকগুলোতেই দেখা যাবে, সামনে এগিয়ে যাওয়া যায় কি না।’
এই পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে সুইডেন অ্যাসাঞ্জ প্রশ্নে কিছুটা ছাড় দিল বলেই মনে করা হচ্ছে। অগ্রগতি আটকে দেওয়ার বিষয়ে দেশ দুটি একে অপরকে কড়া ভাষায় সমালোচনা করার পর এই পদক্ষেপ এল।
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে নিয়ে দীর্ঘ অচলাবস্থার কারণে যুক্তরাজ্যও ক্রমবর্ধমানভাবে বিরক্ত হচ্ছে। অ্যাসাঞ্জের ওপর কড়া নজরদারি অব্যাহত রাখতে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসের চারপাশে পুলিশি পাহারা বসিয়ে ব্রিটিশ সরকার এরই মধ্যে এক কোটি পাউন্ড খরচ করেছে। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হুগো সয়্যার বলেন, ‘(অ্যাসাঞ্জের) জিজ্ঞাসাবাদ এখনো না হওয়ায় আমরা হতাশ। বিষয়টি এখনো খুব অসন্তোষজনক
ও ব্যয়বহুল।’
No comments