সালাহ উদ্দিন সুস্থ, তবু আদালতে নিতে বিলম্ব by রাহীদ এজাজ
চিকিৎসকদের
মতামতের পর ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ের সিভিল হাসপাতাল থেকে
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদকে আদালতে হাজির করা হবে। রাজ্যের
পুলিশ কর্মকর্তারা প্রথম আলোকে এ কথা বলেছেন।
পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা ও সালাহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে দেখা করা তাঁর এক আত্মীয় গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, সালাউদ্দিন আহমেদ সুস্থ আছেন।
এদিকে মেঘালয় রাজ্য পুলিশের মহাপরিচালক রাজীব মেহতা প্রথম আলোকে বলেছেন, বাংলাদেশের বিএনপির নেতা সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তারের জন্য ইন্টারপোল গত বুধবার ভারতের সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (সিবিআই) মাধ্যমে সতর্ক করেছে। ঢাকার অনুরোধে সিবিআই মেঘালয় রাজ্য সরকারের কাছে এ অনুরোধ জানায়।
সুস্থ থাকার পরও কেন তাঁকে এখনো হাসপাতালে রাখা হয়েছে, তা নিয়ে গতকাল সন্ধ্যায় মেঘালয় রাজ্য পুলিশের কর্মকর্তারা প্রথম আলোর কাছে স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি। এর আগে বিকেলে সালাহ উদ্দিনের স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজ নিতে এই প্রতিবেদক সিভিল হাসপাতালে গেলে সেখানকার চিকিৎসকেরা কোনো মন্তব্য করেননি। তাঁরা সালাহ উদ্দিন সম্পর্কে জানতে চাইলে পুলিশের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
গত সোমবার আটকের পর সালাহ উদ্দিনের সঙ্গে প্রথম বাবের মতো দেখা করার সুযোগ পান আইয়ুব আলী নামে তাঁর এক আত্মীয়। শিলংয়ের পুলিশ সুপার এন খার্কাং এ তথ্য জানিয়েছেন। কলকাতা থেকে আসা আতাহার আলীর বরাত নিয়ে খার্কাং বলেন, সালাহ উদ্দিন সুস্থ আছেন। তাঁর জন্য হাসপাতালে প্রয়োজনীয় পোশাক ও ফলমূল নেওয়া হয়েছে।
সালাহ উদ্দিনের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী হাসিনা আহমেদের দেখা করার সুযোগ করে দিতে স্থানীয় মানবাধিকার কর্মীরা রাজ্য সরকারের সঙ্গে গতকাল আলোচনা করেছেন। যদিও হাসিনার এখনো ভিসা হয়নি।
ইমপালস্ এনজিও নেটওয়ার্কের হাসিনা খারবিহ তাঁর দপ্তরে প্রথম আলোকে বলেন, হাসিনা আহমেদকে কথা বলার সুযোগ দিতে মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। সেখানকার কর্মকর্তারা সহযোগিতার মনোভাব দেখিয়েছেন।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের নজর এড়িয়ে সালাহ উদ্দিন কীভাবে শিলংয়ে এলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, মেঘালয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের ৪৪০ কিলোমিটার সীমান্ত আছে। এর মধ্যে ৬০ কিলোমিটারে কোনো কাঁটাতারের বেড়া নেই।
গত সোমবার শিলং পুলিশ সালাহ উদ্দিনকে অবৈধ প্রবেশের অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে। এর আগে গত ১০ মার্চ থেকে সালাহ উদ্দিন নিখোঁজ ছিলেন। তাঁর পরিবার ও দল অভিযোগ করে আসছিল, সালাহ উদ্দিনকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উত্তরার একটি বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেছে।
পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা ও সালাহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে দেখা করা তাঁর এক আত্মীয় গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, সালাউদ্দিন আহমেদ সুস্থ আছেন।
এদিকে মেঘালয় রাজ্য পুলিশের মহাপরিচালক রাজীব মেহতা প্রথম আলোকে বলেছেন, বাংলাদেশের বিএনপির নেতা সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তারের জন্য ইন্টারপোল গত বুধবার ভারতের সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (সিবিআই) মাধ্যমে সতর্ক করেছে। ঢাকার অনুরোধে সিবিআই মেঘালয় রাজ্য সরকারের কাছে এ অনুরোধ জানায়।
সুস্থ থাকার পরও কেন তাঁকে এখনো হাসপাতালে রাখা হয়েছে, তা নিয়ে গতকাল সন্ধ্যায় মেঘালয় রাজ্য পুলিশের কর্মকর্তারা প্রথম আলোর কাছে স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি। এর আগে বিকেলে সালাহ উদ্দিনের স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজ নিতে এই প্রতিবেদক সিভিল হাসপাতালে গেলে সেখানকার চিকিৎসকেরা কোনো মন্তব্য করেননি। তাঁরা সালাহ উদ্দিন সম্পর্কে জানতে চাইলে পুলিশের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
গত সোমবার আটকের পর সালাহ উদ্দিনের সঙ্গে প্রথম বাবের মতো দেখা করার সুযোগ পান আইয়ুব আলী নামে তাঁর এক আত্মীয়। শিলংয়ের পুলিশ সুপার এন খার্কাং এ তথ্য জানিয়েছেন। কলকাতা থেকে আসা আতাহার আলীর বরাত নিয়ে খার্কাং বলেন, সালাহ উদ্দিন সুস্থ আছেন। তাঁর জন্য হাসপাতালে প্রয়োজনীয় পোশাক ও ফলমূল নেওয়া হয়েছে।
সালাহ উদ্দিনের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী হাসিনা আহমেদের দেখা করার সুযোগ করে দিতে স্থানীয় মানবাধিকার কর্মীরা রাজ্য সরকারের সঙ্গে গতকাল আলোচনা করেছেন। যদিও হাসিনার এখনো ভিসা হয়নি।
ইমপালস্ এনজিও নেটওয়ার্কের হাসিনা খারবিহ তাঁর দপ্তরে প্রথম আলোকে বলেন, হাসিনা আহমেদকে কথা বলার সুযোগ দিতে মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। সেখানকার কর্মকর্তারা সহযোগিতার মনোভাব দেখিয়েছেন।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের নজর এড়িয়ে সালাহ উদ্দিন কীভাবে শিলংয়ে এলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, মেঘালয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের ৪৪০ কিলোমিটার সীমান্ত আছে। এর মধ্যে ৬০ কিলোমিটারে কোনো কাঁটাতারের বেড়া নেই।
গত সোমবার শিলং পুলিশ সালাহ উদ্দিনকে অবৈধ প্রবেশের অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে। এর আগে গত ১০ মার্চ থেকে সালাহ উদ্দিন নিখোঁজ ছিলেন। তাঁর পরিবার ও দল অভিযোগ করে আসছিল, সালাহ উদ্দিনকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উত্তরার একটি বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেছে।
No comments