সরকারের ভেতর থেকেই অপরাধীদের মদত দেয়া হচ্ছে
গণজাগরণ
মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডের পর
আনসারুল্লাহ আল ইসলাম, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম ও আল-কায়েদার দায় স্বীকারের
বিষয়ে কতটুকু অস্তিত্ব রয়েছে তা নিয়ে আমি সন্দিহান। তবে ভারতীয় উপমহাদেশে
আস শাহাব নামে আল কায়েদার একটি ব্রাঞ্চ আছে। তারা এখানে দীর্ঘদিন কাজ করে
যাচ্ছে। আনসারুল্লাহ আল ইসলাম, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম দাবি করে তারা আস
শাহাবের আঞ্চলিক শাখা হিসেবে বাংলাদেশে কাজ করছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে কেউ সরকারের বিরুদ্ধে কথা বললে, ফেসবুকে কোন
মন্তব্য করলে সরকারি গোয়েন্দা বাহিনী প্রযুক্তি ব্যবহার করে ২৪ ঘণ্টার
মধ্যে তাদের গ্রেপ্তার করছে। সরকারের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য
কে মোবাইলে কি কথা বলছে, কোন মেসেজ পাঠাচ্ছে সেগুলো ফাঁস করে তাদের ধরা
হচ্ছে। আবার এগুলো মিডিয়ায়ও দিয়ে দেয়া হচ্ছে। অথচ ব্লগারদের হত্যাকাণ্ডের
ক্ষেত্রে এসব কেন করা হচ্ছে না। তার মানে সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার কেউ কেউ
বা সরকারের ভেতর থেকে অপরাধীরা মদত পাচ্ছে। যার কারণে তারা খোলাখুলিভাবে
হত্যার দায় স্বীকার করছে।
গতকাল মানবজমিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
হত্যাকাণ্ডে জড়িত অপরাধীদের সরকারের ভেতর থেকে ‘পৃষ্ঠপোষকতা’ করা হচ্ছে অভিযোগ করে ডা. ইমরান বলেন, স্থপতি রাজীব হায়দারের আত্মস্বীকৃত হত্যাকারীর বিচার কিছুদিন পর স্থগিত করা হয়। পরে তাকে রাতের অন্ধকারে সবকিছু দিয়ে বিদেশ পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। তার মানে অপরাধীদের ভেতর থেকে পৃষ্ঠপোষকতা করা হচ্ছে। খুনির জামিন হওয়া বিচার বিভাগের ভুল। কিন্তু সেই খুনি সরকারের কোন পর্যায়কে ম্যানেজ করে বিদেশ চলে গেল? বিদেশ যাওয়ার পর তার জামিন স্থগিত করা হলো। ভেতর থেকে পৃষ্ঠপোষকতা না করলে এটা সম্ভব হতো না।
অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বললো তারা ক্লুলেস। এদিকে ওয়াশিকুর বাবুর হত্যাকারীদের দুইজনকে মানুষ ধরে দিয়েছে। তারা আরও দুইজনের নাম বলেছে। সেই দুই অপরাধীকে এখনও ধরতে পারে নি। সর্বক্ষেত্রে এরকম হচ্ছে। সরকারের ভেতর থেকে পৃষ্ঠপোষকতা না করলে অপরাধীরা একের পর এক এসব ঘটনা ঘটাতে পারতো না। সম্ভব ছিল না। তিনি বলেন, রাজীব হত্যাকাণ্ডের দুই বছরেরও বেশি সময় পার হয়ে গেল। শুনলাম, মামলা সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন দেখা যাক কি হয়। অপরাধীদের আটক করতে ও হত্যাকাণ্ডের জট খুলতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আন্তরিক নয় দাবি করে ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, এক্ষেত্রে শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যর্থ এটা বলতে চাই না। আমার প্রশ্ন তাদের আদৌ আন্তরিকতা আছে কিনা? একের পর এক ঘটনা ঘটছে, অপরাধীদের কাউকেই আটক করতে না পারা প্রমাণ করে তাদের আন্তরিকতার অভাব ছিল। আন্তরিকতা যে নেই তার আরেকটি প্রমাণ ঘটনার শুরুতেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজতে শুরু করে যাকে হত্যা করা হয়েছে তার কোন পারিবারিক বিরোধ বা নারী গঠিত কোন বিরোধ আছে কিনা। বর্ষবরণের দিন নারী নিপীড়ন হলো। নিপীড়কদের আড়াল করতে, ধামাচাপা দিতে চেষ্টা করা হলো। পরে মানুষ যখন প্রতিবাদী হলো তখন পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে নারী নিপীড়ন করলো। এখানেও একই ঘটনা ঘটছে। হত্যাকাণ্ডের বিচার যারা চাচ্ছে তাদের ওপর পিপার সেপ্র, টিয়ারশেল মারা হচ্ছে। আন্তরিকতা নেই তার আরও প্রমাণ রয়টার্সকে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর ছেলের সাক্ষাৎকার। ব্লগার ও মুক্তমনা হত্যাকাণ্ডে সরাসরি কারা দায়ী তা উল্লেখ করা সমীচীন নয় মন্তব্য করে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র বলেন, ব্লগার হত্যাকাণ্ড ২০১৩ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে। একে একে হত্যা করা হয় স্থপতি রাজীব হায়দার, অভিজিৎ রায়, ওয়াশিকুর রহমান বাবু, অনন্ত বিজয় দাসকে। একটি জায়গায় এদের মিল আছে। এরা প্রত্যেকেই কিন্তু অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলতো। তবে এদের হত্যার পেছনে ধর্মীয় কারণই প্রধান বলে মনে করি না। কারণ এই চারজনের মধ্যে দুইজন ছিলেন সনাতন ধর্মের। তারা দুইজন পুরোপুরি বিজ্ঞান বিষয়ে লেখালেখি করতেন। বাকি দুইজন ধর্ম নিয়ে বিভিন্ন কথা লিখেছেন। অভিজিৎ ও অনন্ত বিজ্ঞানকে কিভাবে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, বিজ্ঞানের কঠিন থেকে শুরু করে খুঁটিনাটি বিষয়গুলো কিভাবে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়া যায় সে বিষয়ে লিখতেন। তাদের মূল লক্ষ্যই ছিল এটি। বর্ষবরণে নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনন্ত কথা বলেছে। অর্থাৎ সমাজের বিভিন্ন অন্যায়ের বিরুদ্ধে এরা সোচ্চার ছিল। তবে এসব হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে এই প্রতিবাদের ভাষাটাকে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে সমাজকে যারা অন্ধকারে রাখতে চায় বা নিজেদের কব্জায় রাখতে চায় তারা লাভবান হচ্ছে। যারা র্যাডিকেল (কট্টর) ইসলাম, যারা ধর্মকে নিয়ে রাজনীতি করে তারা লাভবান হচ্ছে। একদিকে যেমন মৌলবাদীরা এসব হত্যাকাণ্ডকে নানাভাবে উৎসাহিত করছে, হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ত হচ্ছে। অন্যদিকে যারা প্রগতিশীলতার কথা বলে, মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে তারা এসব বিষয়ে নীরব থেকে এ বিষয়গুলোকেই এক ধরনের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং এ জন্য সরাসরি কারা দায়ী তা বলে দেয়া সমীচীন নয়। একজন ব্লগার হিসেবে এসব হত্যাকাণ্ডে আতঙ্কিত নন উল্লেখ করে ডা. ইমরান বলেন, ৮৪ জনের কথিত লিস্ট আছে বলে শুনেছি। কারা করেছে জানি না। লিস্টের প্রথমেই আমার নাম রয়েছে। সে হিসেবে বলতে পারি আমি মোটেই আতঙ্কিত নই। যেহেতু সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করি, তার বাইরে কেউ জীবন নিতে পারে না, হত্যা করতে পারে না এবং রক্ষাও করতে পারে না। হত্যা করলেও কি হবে। ভূমিকম্পেওতো অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে। মানুষের জন্য কথা বলতে গিয়ে যদি আমাকে হত্যার শিকার হতে হয় তার জন্য আমার গর্বিত হওয়া ছাড়া অন্য কোন বিষয় আছে বলে আমি মনে করি না।
তিনি বলেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আতঙ্ক তৈরি করার জন্য এসব হত্যাকাণ্ড করা হচ্ছে। যারা সাধারণ ব্লগার বা যারা ফেসবুকে লেখেন তারা এখন কোন কিছু লেখার পূর্বে চিন্তা করছেন এ লেখার জন্য তাকে আবার হত্যা করা হবে কিনা। বিচার হলে সাধারণ মানুষ আস্থা পেতো। মানুষজন এখন বাইরে বের হলে সে আবার বাসায় যেতে পারবে কিনা তা তারা জানে না। তিনি বলেন, আতঙ্কিত হওয়াই সমাধান নয়। জেগে উঠতে হবে। মানুষকেই অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
গতকাল মানবজমিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
হত্যাকাণ্ডে জড়িত অপরাধীদের সরকারের ভেতর থেকে ‘পৃষ্ঠপোষকতা’ করা হচ্ছে অভিযোগ করে ডা. ইমরান বলেন, স্থপতি রাজীব হায়দারের আত্মস্বীকৃত হত্যাকারীর বিচার কিছুদিন পর স্থগিত করা হয়। পরে তাকে রাতের অন্ধকারে সবকিছু দিয়ে বিদেশ পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। তার মানে অপরাধীদের ভেতর থেকে পৃষ্ঠপোষকতা করা হচ্ছে। খুনির জামিন হওয়া বিচার বিভাগের ভুল। কিন্তু সেই খুনি সরকারের কোন পর্যায়কে ম্যানেজ করে বিদেশ চলে গেল? বিদেশ যাওয়ার পর তার জামিন স্থগিত করা হলো। ভেতর থেকে পৃষ্ঠপোষকতা না করলে এটা সম্ভব হতো না।
অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বললো তারা ক্লুলেস। এদিকে ওয়াশিকুর বাবুর হত্যাকারীদের দুইজনকে মানুষ ধরে দিয়েছে। তারা আরও দুইজনের নাম বলেছে। সেই দুই অপরাধীকে এখনও ধরতে পারে নি। সর্বক্ষেত্রে এরকম হচ্ছে। সরকারের ভেতর থেকে পৃষ্ঠপোষকতা না করলে অপরাধীরা একের পর এক এসব ঘটনা ঘটাতে পারতো না। সম্ভব ছিল না। তিনি বলেন, রাজীব হত্যাকাণ্ডের দুই বছরেরও বেশি সময় পার হয়ে গেল। শুনলাম, মামলা সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন দেখা যাক কি হয়। অপরাধীদের আটক করতে ও হত্যাকাণ্ডের জট খুলতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আন্তরিক নয় দাবি করে ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, এক্ষেত্রে শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যর্থ এটা বলতে চাই না। আমার প্রশ্ন তাদের আদৌ আন্তরিকতা আছে কিনা? একের পর এক ঘটনা ঘটছে, অপরাধীদের কাউকেই আটক করতে না পারা প্রমাণ করে তাদের আন্তরিকতার অভাব ছিল। আন্তরিকতা যে নেই তার আরেকটি প্রমাণ ঘটনার শুরুতেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজতে শুরু করে যাকে হত্যা করা হয়েছে তার কোন পারিবারিক বিরোধ বা নারী গঠিত কোন বিরোধ আছে কিনা। বর্ষবরণের দিন নারী নিপীড়ন হলো। নিপীড়কদের আড়াল করতে, ধামাচাপা দিতে চেষ্টা করা হলো। পরে মানুষ যখন প্রতিবাদী হলো তখন পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে নারী নিপীড়ন করলো। এখানেও একই ঘটনা ঘটছে। হত্যাকাণ্ডের বিচার যারা চাচ্ছে তাদের ওপর পিপার সেপ্র, টিয়ারশেল মারা হচ্ছে। আন্তরিকতা নেই তার আরও প্রমাণ রয়টার্সকে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর ছেলের সাক্ষাৎকার। ব্লগার ও মুক্তমনা হত্যাকাণ্ডে সরাসরি কারা দায়ী তা উল্লেখ করা সমীচীন নয় মন্তব্য করে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র বলেন, ব্লগার হত্যাকাণ্ড ২০১৩ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে। একে একে হত্যা করা হয় স্থপতি রাজীব হায়দার, অভিজিৎ রায়, ওয়াশিকুর রহমান বাবু, অনন্ত বিজয় দাসকে। একটি জায়গায় এদের মিল আছে। এরা প্রত্যেকেই কিন্তু অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলতো। তবে এদের হত্যার পেছনে ধর্মীয় কারণই প্রধান বলে মনে করি না। কারণ এই চারজনের মধ্যে দুইজন ছিলেন সনাতন ধর্মের। তারা দুইজন পুরোপুরি বিজ্ঞান বিষয়ে লেখালেখি করতেন। বাকি দুইজন ধর্ম নিয়ে বিভিন্ন কথা লিখেছেন। অভিজিৎ ও অনন্ত বিজ্ঞানকে কিভাবে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, বিজ্ঞানের কঠিন থেকে শুরু করে খুঁটিনাটি বিষয়গুলো কিভাবে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়া যায় সে বিষয়ে লিখতেন। তাদের মূল লক্ষ্যই ছিল এটি। বর্ষবরণে নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনন্ত কথা বলেছে। অর্থাৎ সমাজের বিভিন্ন অন্যায়ের বিরুদ্ধে এরা সোচ্চার ছিল। তবে এসব হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে এই প্রতিবাদের ভাষাটাকে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে সমাজকে যারা অন্ধকারে রাখতে চায় বা নিজেদের কব্জায় রাখতে চায় তারা লাভবান হচ্ছে। যারা র্যাডিকেল (কট্টর) ইসলাম, যারা ধর্মকে নিয়ে রাজনীতি করে তারা লাভবান হচ্ছে। একদিকে যেমন মৌলবাদীরা এসব হত্যাকাণ্ডকে নানাভাবে উৎসাহিত করছে, হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ত হচ্ছে। অন্যদিকে যারা প্রগতিশীলতার কথা বলে, মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে তারা এসব বিষয়ে নীরব থেকে এ বিষয়গুলোকেই এক ধরনের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং এ জন্য সরাসরি কারা দায়ী তা বলে দেয়া সমীচীন নয়। একজন ব্লগার হিসেবে এসব হত্যাকাণ্ডে আতঙ্কিত নন উল্লেখ করে ডা. ইমরান বলেন, ৮৪ জনের কথিত লিস্ট আছে বলে শুনেছি। কারা করেছে জানি না। লিস্টের প্রথমেই আমার নাম রয়েছে। সে হিসেবে বলতে পারি আমি মোটেই আতঙ্কিত নই। যেহেতু সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করি, তার বাইরে কেউ জীবন নিতে পারে না, হত্যা করতে পারে না এবং রক্ষাও করতে পারে না। হত্যা করলেও কি হবে। ভূমিকম্পেওতো অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে। মানুষের জন্য কথা বলতে গিয়ে যদি আমাকে হত্যার শিকার হতে হয় তার জন্য আমার গর্বিত হওয়া ছাড়া অন্য কোন বিষয় আছে বলে আমি মনে করি না।
তিনি বলেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আতঙ্ক তৈরি করার জন্য এসব হত্যাকাণ্ড করা হচ্ছে। যারা সাধারণ ব্লগার বা যারা ফেসবুকে লেখেন তারা এখন কোন কিছু লেখার পূর্বে চিন্তা করছেন এ লেখার জন্য তাকে আবার হত্যা করা হবে কিনা। বিচার হলে সাধারণ মানুষ আস্থা পেতো। মানুষজন এখন বাইরে বের হলে সে আবার বাসায় যেতে পারবে কিনা তা তারা জানে না। তিনি বলেন, আতঙ্কিত হওয়াই সমাধান নয়। জেগে উঠতে হবে। মানুষকেই অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
No comments