অস্ট্রেলিয়ায় গ্রেপ্তার হতে পারেন অ্যাসাঞ্জ
গোপন নথি ফাঁস করে বিশ্বজুড়ে সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ নিজের দেশ অস্ট্রেলিয়ায় গ্রেপ্তার হতে পারেন। গত শুক্রবার উইকিলিকসের ওয়েবসাইটে যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ ৫১ হাজার গোপন নথি অবিকৃতভাবে প্রকাশ করা হয়। এ কারণেই গ্রেপ্তার হতে পারেন অ্যাসাঞ্জ।
ব্রিটিশের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান অস্ট্রেলিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল রবার্ট ম্যাকক্লেলান্ডকে উদ্ধৃত করে জানায়, অবিকৃতভাবে এসব নথি প্রকাশ করায় অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে। এসব নথিতে অস্ট্রেলিয়ার একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার নাম এসেছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, দেশের আইন অনুযায়ী এমন কোনো বিষয় প্রকাশ করা যাবে না, যাতে কোনো গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে শনাক্ত করা যায়। এটা ফৌজদারি অপরাধের শামিল। তিনি আরও বলেন, ‘উইকিলিকসের প্রকাশ করা নথিতে অস্ট্রেলিয়া গোয়েন্দা সংস্থা এএসআইওর একজন কর্মকর্তার নাম এসেছে। এ ব্যাপারে আমি সতর্ক আছি।’
ম্যাকক্লেলান্ড বলেন, এএসআইও এবং সরকারের আরও কয়েকটি সংস্থার কর্মকর্তারা উইকিলিকসের প্রকাশিত নথিগুলো খতিয়ে দেখছেন। এসব নথি প্রকাশের কারণে অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় স্বার্থে কোনো প্রভাব পড়তে পারে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সুইডেনে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় জামিন নিয়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে আছেন অ্যাসাঞ্জ। যুক্তরাজ্য তাঁকে যাতে সুইডেনের কাছে হস্তান্তর না করে, সে জন্য আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
ব্রিটিশের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান অস্ট্রেলিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল রবার্ট ম্যাকক্লেলান্ডকে উদ্ধৃত করে জানায়, অবিকৃতভাবে এসব নথি প্রকাশ করায় অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে। এসব নথিতে অস্ট্রেলিয়ার একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার নাম এসেছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, দেশের আইন অনুযায়ী এমন কোনো বিষয় প্রকাশ করা যাবে না, যাতে কোনো গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে শনাক্ত করা যায়। এটা ফৌজদারি অপরাধের শামিল। তিনি আরও বলেন, ‘উইকিলিকসের প্রকাশ করা নথিতে অস্ট্রেলিয়া গোয়েন্দা সংস্থা এএসআইওর একজন কর্মকর্তার নাম এসেছে। এ ব্যাপারে আমি সতর্ক আছি।’
ম্যাকক্লেলান্ড বলেন, এএসআইও এবং সরকারের আরও কয়েকটি সংস্থার কর্মকর্তারা উইকিলিকসের প্রকাশিত নথিগুলো খতিয়ে দেখছেন। এসব নথি প্রকাশের কারণে অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় স্বার্থে কোনো প্রভাব পড়তে পারে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সুইডেনে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় জামিন নিয়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে আছেন অ্যাসাঞ্জ। যুক্তরাজ্য তাঁকে যাতে সুইডেনের কাছে হস্তান্তর না করে, সে জন্য আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
No comments