চার দলের অলিখিত সেমিফাইনাল
১০ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে থেকে আজ শেষ রাউন্ডের খেলা শুরু করছে বরিশাল। বাকি তিন দলেরই পয়েন্ট ৮। ফলে ১৪ নভেম্বরের ফাইনালে খেলার নিশ্চয়তা আজ ম্যাচ শেষ হওয়ার আগে কেউই পাচ্ছে না।
আজ শেষ রাউন্ডের খেলায় মিরপুরে মুখোমুখি ঢাকা-বরিশাল। ধানমন্ডিতে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলবে রাজশাহী ও খুলনা। আপাতত বরিশালকেই এগিয়ে রাখতে হয়। আসলে সবাই আছে একই বিন্দুতে দাঁড়িয়ে।
মিরপুরে বরিশাল জয় পেলে ১২ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে চলে যাবে, সঙ্গী হবে রাজশাহী-খুলনা ম্যাচের জয়ী দল। কিন্তু বরিশাল হেরে গেলে? তখন বরিশাল, ঢাকা ও রাজশাহী বা খুলনা; তিন দলের পয়েন্ট হয়ে যাবে সমান।
সে ক্ষেত্রে দেখা হবে মুখোমুখি লড়াইয়ের ফলাফল। মুখোমুখি লড়াইয়ের চিত্রটা শেষ পর্ব শেষেই বোঝা যাবে। এতে সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা কম। দুই ফাইনালিস্টকে তখন হয়তো নেট রানরেটের সিঁড়ি বেয়ে উঠতে হবে।
অনেক হিসাবের এই শেষ পর্বে খেলতে নামার আগে চার দলের অধিনায়কই আগে নিজের দলের জয় নিশ্চিত করার কথা ভাবছেন। রাজশাহীর অধিনায়ক খালেদ মাসুদের কাছে খুলনার বিপক্ষে ম্যাচটা সেমিফাইনাল, ‘আমাদের এবারের লক্ষ্য শিরোপা উদ্ধার। কিন্তু তার আগে ফাইনালে পৌঁছাতে হবে। আমি খুবই আশাবাদী কাল (আজ) জিতে ফাইনালে যাচ্ছি আমরা।’
সবাই অবশ্য আশাবাদী। মাসুদদের প্রতিপক্ষ খুলনার তরুণ অধিনায়ক সগীর হোসেন বলছেন, ‘আমরা প্রথম পর্বে ভালো করতে পারিনি, কারণ দলের শক্তি কম ছিল। এখন সে সমস্যা নেই। সাকিব ভাই তো খেলছেনই, রাজ (রাজ্জাক) ভাইও খেলবেন। আমাদের ব্যাটিংও খুব ভালো। সবচেয়ে বড় কথা মাশরাফি ভাই ও সুমন ভাই (হাবিবুল বাশার) যেভাবে প্রতি ম্যাচে এসে দলকে উৎসাহ দিচ্ছেন, তাতে আমরা যে কারও বিপক্ষে এখন জয়ের আশা করতে পারি।’
বরিশালের শাহরিয়ার নাফীস ও ঢাকার অধিনায়ক মোহাম্মদ শরীফও দেখছেন জয়ের স্বপ্ন। শাহরিয়ার নাফীসের স্বপ্নের রংটা যেন একটু বেশিই গাঢ়, ‘আমরা পুরো টুর্নামেন্টেই ভালো খেলছি। এবারের লিগের সর্বোচ্চ রানসংগ্রহকারী ও সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি বরিশালের। তাই জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ব।’
মোহাম্মদ আশরাফুলও তাঁর ঢাকাকে নিয়ে জয়ী হয়ে মাঠ ছাড়ার কথা শোনালেন। সেই সঙ্গে আরেকটা কথা দিলেন আশরাফুল, ‘টানা কয়েকটা ম্যাচ রান করার পর গত ম্যাচটায় রান করতে পারিনি। এই ম্যাচে অবশ্যই ভালো একটা ইনিংস খেলব।’
আজ শেষ রাউন্ডের খেলায় মিরপুরে মুখোমুখি ঢাকা-বরিশাল। ধানমন্ডিতে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলবে রাজশাহী ও খুলনা। আপাতত বরিশালকেই এগিয়ে রাখতে হয়। আসলে সবাই আছে একই বিন্দুতে দাঁড়িয়ে।
মিরপুরে বরিশাল জয় পেলে ১২ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে চলে যাবে, সঙ্গী হবে রাজশাহী-খুলনা ম্যাচের জয়ী দল। কিন্তু বরিশাল হেরে গেলে? তখন বরিশাল, ঢাকা ও রাজশাহী বা খুলনা; তিন দলের পয়েন্ট হয়ে যাবে সমান।
সে ক্ষেত্রে দেখা হবে মুখোমুখি লড়াইয়ের ফলাফল। মুখোমুখি লড়াইয়ের চিত্রটা শেষ পর্ব শেষেই বোঝা যাবে। এতে সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা কম। দুই ফাইনালিস্টকে তখন হয়তো নেট রানরেটের সিঁড়ি বেয়ে উঠতে হবে।
অনেক হিসাবের এই শেষ পর্বে খেলতে নামার আগে চার দলের অধিনায়কই আগে নিজের দলের জয় নিশ্চিত করার কথা ভাবছেন। রাজশাহীর অধিনায়ক খালেদ মাসুদের কাছে খুলনার বিপক্ষে ম্যাচটা সেমিফাইনাল, ‘আমাদের এবারের লক্ষ্য শিরোপা উদ্ধার। কিন্তু তার আগে ফাইনালে পৌঁছাতে হবে। আমি খুবই আশাবাদী কাল (আজ) জিতে ফাইনালে যাচ্ছি আমরা।’
সবাই অবশ্য আশাবাদী। মাসুদদের প্রতিপক্ষ খুলনার তরুণ অধিনায়ক সগীর হোসেন বলছেন, ‘আমরা প্রথম পর্বে ভালো করতে পারিনি, কারণ দলের শক্তি কম ছিল। এখন সে সমস্যা নেই। সাকিব ভাই তো খেলছেনই, রাজ (রাজ্জাক) ভাইও খেলবেন। আমাদের ব্যাটিংও খুব ভালো। সবচেয়ে বড় কথা মাশরাফি ভাই ও সুমন ভাই (হাবিবুল বাশার) যেভাবে প্রতি ম্যাচে এসে দলকে উৎসাহ দিচ্ছেন, তাতে আমরা যে কারও বিপক্ষে এখন জয়ের আশা করতে পারি।’
বরিশালের শাহরিয়ার নাফীস ও ঢাকার অধিনায়ক মোহাম্মদ শরীফও দেখছেন জয়ের স্বপ্ন। শাহরিয়ার নাফীসের স্বপ্নের রংটা যেন একটু বেশিই গাঢ়, ‘আমরা পুরো টুর্নামেন্টেই ভালো খেলছি। এবারের লিগের সর্বোচ্চ রানসংগ্রহকারী ও সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি বরিশালের। তাই জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ব।’
মোহাম্মদ আশরাফুলও তাঁর ঢাকাকে নিয়ে জয়ী হয়ে মাঠ ছাড়ার কথা শোনালেন। সেই সঙ্গে আরেকটা কথা দিলেন আশরাফুল, ‘টানা কয়েকটা ম্যাচ রান করার পর গত ম্যাচটায় রান করতে পারিনি। এই ম্যাচে অবশ্যই ভালো একটা ইনিংস খেলব।’
No comments