ভারতীয় দলেও অন্তঃকলহ
শহীদ আফ্রিদি দায় দিয়েছিলেন নির্বাচকদের ওপর। আবার কেউ কেউ বলছেন, এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের ব্যর্থতার কারণ, দলের অন্তঃকলহ। সে পাকিস্তানের খারাপ পারফরম্যান্সের কারণ যা-ই হোক, ভারতের খারাপ করার কারণটা কী? এখানেও নাকি অন্তঃকলহ।
না, মহেন্দ্র সিং ধোনিরা কিছু বলেননি। তবে পাকিস্তানেরই সাবেক ক্রিকেটাররা সোজাসুজি রায় দিয়ে দিয়েছেন, ভারতীয় দলেও অন্তঃকলহ চলছে। পাকিস্তানের ‘জিয়ো সুপার’ নামের চ্যানেলে পাকিস্তানের অধিনায়ক মঈন খান ও শোয়েব আখতার দাবি করেছেন, ভারতের খেলা দেখে দলের অন্তঃকলহটা বোঝা গেছে।
মঈন উদাহরণ দিয়েছেন এক যুবরাজ সিংকে দিয়েই, ‘যুবরাজ একজন উঁচুমানের, ভয়-ডরহীন ক্রিকেটার এবং টি-টোয়েন্টিতে ভারতের অতীত সাফল্যের চাবিকাঠি। কিন্তু এবার ওকে দেখে মনে হচ্ছে, খেলায় আগ্রহই নেই। সাধারণত ওর শরীরী ভাষা এমন থাকে না। হতে পারে ও শতভাগ ফিট না। অথবা দলের ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে কোনো ঝামেলা আছে।’
এখন ঠিক সাবেক না হলেও ফুরিয়ে যেতে বসা পেসার শোয়েব এত কূটনীতির ধার ধারেননি। তাঁর নাকি পরিষ্কার মনে হচ্ছে, ভারতীয় দলে দ্বন্দ্ব আছে, ‘আমি জানি না যে আইপিএল এখানে কোনো ভূমিকা রেখেছে কি না। সম্ভবত আইপিএলে সম্প্রতি যেসব স্ক্যান্ডাল হয়েছে সেগুলোর প্রভাব পড়েছে। সম্ভবত খেলোয়াড়দের মধ্যে ঝামেলা আছে। এটা নিশ্চিত, কিছু সমস্যা আছেই।’
সে ভারতে সমস্যা থাকুক। মঈন-শোয়েব বরং পাকিস্তান নিয়ে আরও দুশ্চিন্তা করতে পারেন। কারণ পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি ব্যর্থতায় এবার আর শুধু খেলোয়াড়-কোচদের ওপর দিয়ে ঝড়টা যাবে বলে মনে হচ্ছে না। ভারতীয় একটি পত্রিকা গোপন সূত্রের বরাত দিয়ে লিখেছে, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যানও এবার তোপের মুখে পড়তে যাচ্ছেন।
বলা হচ্ছে, পিসিবি চেয়ারম্যান ইজাজ বাটের অনেক স্বজনপ্রীতি পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির কানে গেছে। সুতরাং তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে ফিরলেই একটা ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। শোনা যাচ্ছে, বিশিষ্ট ক্রিকেট ইতিহাসবিদ নোমান নিয়াজকে বোর্ডে কোনো একটা (পড়ুন, চেয়ারম্যান) দায়িত্ব দেওয়া হবে।
না, মহেন্দ্র সিং ধোনিরা কিছু বলেননি। তবে পাকিস্তানেরই সাবেক ক্রিকেটাররা সোজাসুজি রায় দিয়ে দিয়েছেন, ভারতীয় দলেও অন্তঃকলহ চলছে। পাকিস্তানের ‘জিয়ো সুপার’ নামের চ্যানেলে পাকিস্তানের অধিনায়ক মঈন খান ও শোয়েব আখতার দাবি করেছেন, ভারতের খেলা দেখে দলের অন্তঃকলহটা বোঝা গেছে।
মঈন উদাহরণ দিয়েছেন এক যুবরাজ সিংকে দিয়েই, ‘যুবরাজ একজন উঁচুমানের, ভয়-ডরহীন ক্রিকেটার এবং টি-টোয়েন্টিতে ভারতের অতীত সাফল্যের চাবিকাঠি। কিন্তু এবার ওকে দেখে মনে হচ্ছে, খেলায় আগ্রহই নেই। সাধারণত ওর শরীরী ভাষা এমন থাকে না। হতে পারে ও শতভাগ ফিট না। অথবা দলের ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে কোনো ঝামেলা আছে।’
এখন ঠিক সাবেক না হলেও ফুরিয়ে যেতে বসা পেসার শোয়েব এত কূটনীতির ধার ধারেননি। তাঁর নাকি পরিষ্কার মনে হচ্ছে, ভারতীয় দলে দ্বন্দ্ব আছে, ‘আমি জানি না যে আইপিএল এখানে কোনো ভূমিকা রেখেছে কি না। সম্ভবত আইপিএলে সম্প্রতি যেসব স্ক্যান্ডাল হয়েছে সেগুলোর প্রভাব পড়েছে। সম্ভবত খেলোয়াড়দের মধ্যে ঝামেলা আছে। এটা নিশ্চিত, কিছু সমস্যা আছেই।’
সে ভারতে সমস্যা থাকুক। মঈন-শোয়েব বরং পাকিস্তান নিয়ে আরও দুশ্চিন্তা করতে পারেন। কারণ পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি ব্যর্থতায় এবার আর শুধু খেলোয়াড়-কোচদের ওপর দিয়ে ঝড়টা যাবে বলে মনে হচ্ছে না। ভারতীয় একটি পত্রিকা গোপন সূত্রের বরাত দিয়ে লিখেছে, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যানও এবার তোপের মুখে পড়তে যাচ্ছেন।
বলা হচ্ছে, পিসিবি চেয়ারম্যান ইজাজ বাটের অনেক স্বজনপ্রীতি পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির কানে গেছে। সুতরাং তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে ফিরলেই একটা ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। শোনা যাচ্ছে, বিশিষ্ট ক্রিকেট ইতিহাসবিদ নোমান নিয়াজকে বোর্ডে কোনো একটা (পড়ুন, চেয়ারম্যান) দায়িত্ব দেওয়া হবে।
No comments