পানি সেচে ভরাট সড়কের গর্ত
স্থানীয় লোকজন গর্তের পানি নিষ্কাশন করেন। জনপ্রতিনিধিসহ অন্যরা পরে এগিয়ে আসেন। গর্তে ইট ফেলা হয়।
অনেক দিন ধরে সড়কের মধ্যে গর্ত হয়ে আছে। বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়। এতে যানবাহন ও পথচারী চলাচল ব্যাহত হচ্ছিল। যানবাহন গর্তে পড়ে প্রায়ই ঘটছিল দুর্ঘটনা। এই অবস্থায় স্থানীয় লোকজন জেনারেটর লাগিয়ে সেচ দিয়ে গর্তের পানি নিষ্কাশন করেন। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পরই এগিয়ে আসেন জনপ্রতিনিধিসহ অন্যরা। এরপর গর্তে ইট ফেলা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত মঙ্গলবার মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দাসেরবাজার-বর্ণি সড়কের দাসেরবাজার এলাকায়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বড়লেখা উপজেলার দাসেরবাজার-বর্ণি সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ চলাচল করেন। চলে অসংখ্য যানবাহন। সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারকাজের মুখ দেখেনি। ফলে এই সড়কের দাসের বাজারের পশ্চিম এলাকায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গত কয়েক দিনের বৃষ্টিপাতে এসব গর্তে পানি জমে যায়। সড়কের ওপর সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছিল। দুর্ভোগে পড়ছিলেন স্থানীয় লোকজন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ রকম পরিস্থিতিতে স্থানীয় লোকজন নিজেদের উদ্যোগে সড়কটি ঠিক করার সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্ত মোতাবেক, মঙ্গলবার সকালে তাঁরা েচযন্ত্র লাগিয়ে সড়কের গর্ত থেকে পানি নিষ্কাশন করেন।
এদিকে সেচযন্ত্র দিয়ে সড়কের পানিনিষ্কাশনের এই দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিষয়টি দৃষ্টিগোচর হয় বড়লেখা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদের। জনদুর্ভোগ লাঘবে তিনি এগিয়ে আসেন। তাঁর উপস্থিতিতে মঙ্গলবার বিকেলের দিকে সড়কের দুটি বড় গর্তে ইট ফেলা হয়। এতে সাময়িকভাবে চলাচল উপযোগী হয়েছে সড়কটি।
বড়লেখা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, সড়কটি এলজিইডির (স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর) অধীনে আছে। সংস্কার না হওয়ায় এখানে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গর্তে বৃষ্টির পানি জমে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছিল। জনদুর্ভোগ লাঘবে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সড়কটির গর্তে ইট ফেলে ভরাটের জন্য যে খরচ হয়েছে, তা দিয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান ছাড়াও প্রবাসী মো. সাইফুর রহমান এবং এলাকার আরও কয়েকজন বাসিন্দা। আর গর্ত ভরাটের কাজে সার্বিক সহযোগিতা করেন এলাকার বাসিন্দা মোস্তফা উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, নিজাম উদ্দিন, ব্যবসায়ী ছরওয়ার আহমদ প্রমুখ।
বড়লেখা উপজেলা প্রকৌশলী বিদ্যুৎ ভূষণ পাল গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাস্তা নষ্ট হয়েছে অনেক দিন ধরে। পানি জমতে জমতে গর্ত বড় হয়ে গেছে। এই স্থানটিতে সড়কের পানি যাওয়ার ব্যবস্থা নেই। এ কারণে পানি জমে যায়। চেয়ারম্যান ও স্থানীয় বাজার কমিটির লোকজন খোয়া ফেলে অস্থায়ীভাবে রাস্তাটি চলার উপযোগী করেছেন। রাস্তাটি সংস্কারের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রকল্প পাঠিয়েছি। প্রকল্পটি অনুমোদনের পর্যায়ে আছে। এ মাসের মধ্যেই কাজের টেন্ডার হওয়ার কথা। গর্তের স্থানটি আরসিসি করা হবে।’
অনেক দিন ধরে সড়কের মধ্যে গর্ত হয়ে আছে। বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়। এতে যানবাহন ও পথচারী চলাচল ব্যাহত হচ্ছিল। যানবাহন গর্তে পড়ে প্রায়ই ঘটছিল দুর্ঘটনা। এই অবস্থায় স্থানীয় লোকজন জেনারেটর লাগিয়ে সেচ দিয়ে গর্তের পানি নিষ্কাশন করেন। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পরই এগিয়ে আসেন জনপ্রতিনিধিসহ অন্যরা। এরপর গর্তে ইট ফেলা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত মঙ্গলবার মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দাসেরবাজার-বর্ণি সড়কের দাসেরবাজার এলাকায়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বড়লেখা উপজেলার দাসেরবাজার-বর্ণি সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ চলাচল করেন। চলে অসংখ্য যানবাহন। সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারকাজের মুখ দেখেনি। ফলে এই সড়কের দাসের বাজারের পশ্চিম এলাকায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গত কয়েক দিনের বৃষ্টিপাতে এসব গর্তে পানি জমে যায়। সড়কের ওপর সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছিল। দুর্ভোগে পড়ছিলেন স্থানীয় লোকজন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ রকম পরিস্থিতিতে স্থানীয় লোকজন নিজেদের উদ্যোগে সড়কটি ঠিক করার সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্ত মোতাবেক, মঙ্গলবার সকালে তাঁরা েচযন্ত্র লাগিয়ে সড়কের গর্ত থেকে পানি নিষ্কাশন করেন।
এদিকে সেচযন্ত্র দিয়ে সড়কের পানিনিষ্কাশনের এই দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিষয়টি দৃষ্টিগোচর হয় বড়লেখা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদের। জনদুর্ভোগ লাঘবে তিনি এগিয়ে আসেন। তাঁর উপস্থিতিতে মঙ্গলবার বিকেলের দিকে সড়কের দুটি বড় গর্তে ইট ফেলা হয়। এতে সাময়িকভাবে চলাচল উপযোগী হয়েছে সড়কটি।
বড়লেখা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, সড়কটি এলজিইডির (স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর) অধীনে আছে। সংস্কার না হওয়ায় এখানে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গর্তে বৃষ্টির পানি জমে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছিল। জনদুর্ভোগ লাঘবে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সড়কটির গর্তে ইট ফেলে ভরাটের জন্য যে খরচ হয়েছে, তা দিয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান ছাড়াও প্রবাসী মো. সাইফুর রহমান এবং এলাকার আরও কয়েকজন বাসিন্দা। আর গর্ত ভরাটের কাজে সার্বিক সহযোগিতা করেন এলাকার বাসিন্দা মোস্তফা উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, নিজাম উদ্দিন, ব্যবসায়ী ছরওয়ার আহমদ প্রমুখ।
বড়লেখা উপজেলা প্রকৌশলী বিদ্যুৎ ভূষণ পাল গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাস্তা নষ্ট হয়েছে অনেক দিন ধরে। পানি জমতে জমতে গর্ত বড় হয়ে গেছে। এই স্থানটিতে সড়কের পানি যাওয়ার ব্যবস্থা নেই। এ কারণে পানি জমে যায়। চেয়ারম্যান ও স্থানীয় বাজার কমিটির লোকজন খোয়া ফেলে অস্থায়ীভাবে রাস্তাটি চলার উপযোগী করেছেন। রাস্তাটি সংস্কারের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রকল্প পাঠিয়েছি। প্রকল্পটি অনুমোদনের পর্যায়ে আছে। এ মাসের মধ্যেই কাজের টেন্ডার হওয়ার কথা। গর্তের স্থানটি আরসিসি করা হবে।’
No comments