ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক মসজিদকে নাইট ক্লাব বানাল ইসরাইল
ইসরাইল
ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক একটি মসজিদকে নাইট ক্লাব ও বারে পরিণত করেছে। উত্তর
ফিলিস্তিনে অবস্থিত ত্রয়োদশ শতাব্দীর ওই মসজিদটির নাম আল-আহরাম। ইসরাইলের
সাফেদ নগর কতৃপক্ষ এই ঐতিহাসিক আল-আহমার মসজিদকে নাইট ক্লাব ও বারের
পাশাপাশি ও ইভেন্ট ভেন্যুতে রুপান্তর করেছে। আল-কুদুস আল-আরাবি পত্রিকা
বরাতে এমটাই জানিয়েছে মিডলইস্ট মনিটর।
ঐতিহাসিক এই মসজিদটি ১৯৪৮ সালে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী ফিলিস্তিনিদের কাছ থেকে দখল করে নেয়। প্রথমত তারা এখানে ইহুদি স্কুল প্রতিষ্ঠা করে। এরপর লিকুদ পার্টির নির্বাচনী ক্যাম্প ও পরবর্তীতে কাপড়ের গোদাম হিসেবে ব্যবহার করে আসছিল। সর্বশেষ তারা এটিকে নাইট ক্লাবে রূপান্তর করে।
গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, মসজিদটিকে একটি বারে পরিণত করা হয়েছে। এছাড়াও এটাকে একটি হল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেখানে বিয়ে বা বিভিন্ন ধরণের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়ে থাকে। তারা মসজিদটির নাম আল-আহমার পরিবর্তন করে খান আল-আহমার নামকরণ করে।
সাফেদ ও তিবেরিয়াস ইসলামিক বৃত্তিপ্রদান সংস্থার সচিব খায়ের তাবারি বলেন, আমরা নেজারেত কোর্টে এর বিরুদ্ধে আবেদন করেছি এবং কোর্টের রায়ের অপেক্ষায় আছি।
তিনি আরো জানান, মসজিদের মালিকানার সব কাগজপত্র প্রমাণ স্বরুপ উপস্থাপন করা হয়েছে।
১৯৪৮ সালে ইসরাইলের দখলের আগে এখানে ১২ হাজার ফিলিস্তিনি বসবাস করত।
তাবারি জানান, ঐতিহাসিক এই মসজিদটি এখন ছাড়া অন্য যেকোন কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ঐতিহাসিক এই মসজিদটি ১৯৪৮ সালে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী ফিলিস্তিনিদের কাছ থেকে দখল করে নেয়। প্রথমত তারা এখানে ইহুদি স্কুল প্রতিষ্ঠা করে। এরপর লিকুদ পার্টির নির্বাচনী ক্যাম্প ও পরবর্তীতে কাপড়ের গোদাম হিসেবে ব্যবহার করে আসছিল। সর্বশেষ তারা এটিকে নাইট ক্লাবে রূপান্তর করে।
গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, মসজিদটিকে একটি বারে পরিণত করা হয়েছে। এছাড়াও এটাকে একটি হল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেখানে বিয়ে বা বিভিন্ন ধরণের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়ে থাকে। তারা মসজিদটির নাম আল-আহমার পরিবর্তন করে খান আল-আহমার নামকরণ করে।
সাফেদ ও তিবেরিয়াস ইসলামিক বৃত্তিপ্রদান সংস্থার সচিব খায়ের তাবারি বলেন, আমরা নেজারেত কোর্টে এর বিরুদ্ধে আবেদন করেছি এবং কোর্টের রায়ের অপেক্ষায় আছি।
তিনি আরো জানান, মসজিদের মালিকানার সব কাগজপত্র প্রমাণ স্বরুপ উপস্থাপন করা হয়েছে।
১৯৪৮ সালে ইসরাইলের দখলের আগে এখানে ১২ হাজার ফিলিস্তিনি বসবাস করত।
তাবারি জানান, ঐতিহাসিক এই মসজিদটি এখন ছাড়া অন্য যেকোন কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।
No comments