রামের মূর্তি বৈধ হলে আমারটা নয় কেন? -মায়াবতীর প্রশ্ন
উত্তর
প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর মূর্তি নির্মাণ নিয়ে বিরোধের জবাব দিয়েছেন
তিনি। বলেছেন, যদি রামের মূর্তি নির্মাণ করা বৈধ হয় তাহলে তারটা কেন বৈধ
নয়। তিনি যখন ওই প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তখন উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন
স্থানে তার ও দলিত সম্প্রদায়ের অন্য নেতাদের অনেক মূর্তি নির্মাণ করা হয়েছে
বিভিন্ন স্থানে। এ নিয়ে মঙ্গলবার এক পিটিশনের জবাব দিয়েছেন মায়াবতী। তিনি
প্রশ্ন তুলেছেন, অযোধ্যায় রামের ২২১ মিটার উঁচু মূর্তি নির্মাণ প্রস্তাব
করা হয়েছে। কেন এসব বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় না। এ খবর দিয়েছে অনলাইন
টাইমস অব ইন্ডিয়া।
মায়াবতী উত্তর প্রদেশের বহুজন সমাজ পার্টির প্রধান।
তিনি ভারতের সুপ্রিম কোর্টে এ বিষয়ে একটি এফিডেভিট দিয়েছেন। আইনজীবী শাইল দ্বিবেদীর মাধ্যমে তিনি এটি জমা দিয়েছেন। তাতে ভারতে মূর্তি নির্মাণের একটি প্রচলিত রীতি রয়েছে বলে তিনি দাবি করেছেন। মায়াবতী এফিডেভিটে লিখেছেন, ভারতে স্মৃতিস্তম্ভ ও মূর্তি নির্মাণ কোনো নতুন ঘটনা নয়। কংগ্রেসের সময়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিভিন্ন এজেন্সি দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি অর্থে প্রতিস্থাপন করেছে জওয়াহারলাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধী, পি ভি নরসীমা রাও-এর মূর্তি। কিন্তু মিডিয়া বা পিটিশনকারী এ বিষয়ে কখনো কোনো প্রশ্ন তোলে নি।
মায়াবতী গুজরাটে সরদার প্যাটেলের ১৮২ মিটার উঁচু মূর্তি নির্মাণের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ৩০০০ কোটি রুপি সরকারি অর্থে গুজরাট রাজ্য সরকার এটি নির্মাণ করছে। অন্যদিকে যোগী আদিত্যনাথের সরকার প্রভু রামের মূর্তি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছেন। এখাতে প্রাথমিকভাবে ভূমি অধিকগ্রহণ, পরীক্ষা, ডিজাইন নির্ধারণ এবং প্রকল্প বাবদ খরচ ধরা হয়েছে ২০০ কোটি রুপি।
সরকারি অর্থে মুম্বইয়ে শিবাজি, লক্ষেèৗতে অটল বিহারি বাজপেয়ী, অন্ধ্র প্রদেশে ওয়াই এস রাজশেখর রেড্ডি, কর্ণাটকের মান্দিয়ায় ৩০০০ কোটি রুপিতে প্রস্তাবিত ৩৫০ ফুট উঁচু মাদার চ্যাভরের মূর্তি নির্মাণ, ১৫৫ কোটি রুপিতে অমরাবতীতে এন টি রমা রাওয়ের মূর্তি ও ৫০ কোটি রুপিতে চেন্নাইয়ের মেরিনা বিচে জে জয়ললিতার মূর্তি নির্মাণের কথা তিনি উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেন ।
দলিত নেত্রী মায়াবতী বলেছেন, তিনি নিজেকে জনগণের জন্য সঁপে দিয়েছেন। সে জন্য তিনি অবিবাহিত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নিপীড়িত মানুষকে উপরে তুলে ধরার জন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। তাই রাজ্যের এমপিরা বাজেট অনুমোদন করে তার স্মৃতিস্তম্ভ ও মূর্তি নির্মাণ করেছেন। কিন্তু তা সহ্য করতে পারছেন না অনেকে।
তার রাজ্যে বিপুল সংখ্যাক হাতির মূর্তি নির্মাণ প্রসঙ্গে মায়াবতী বলেন, তার বহুজন সমাজ পার্টির নির্বাচনী প্রতীক হাতি। রিপাবলিকান পার্টির প্রতিষ্ঠাতা বি আর আম্বেদকর এই নির্বাচনী প্রতীক বাছাই করেছিলেন।
মায়াবতী উত্তর প্রদেশের বহুজন সমাজ পার্টির প্রধান।
তিনি ভারতের সুপ্রিম কোর্টে এ বিষয়ে একটি এফিডেভিট দিয়েছেন। আইনজীবী শাইল দ্বিবেদীর মাধ্যমে তিনি এটি জমা দিয়েছেন। তাতে ভারতে মূর্তি নির্মাণের একটি প্রচলিত রীতি রয়েছে বলে তিনি দাবি করেছেন। মায়াবতী এফিডেভিটে লিখেছেন, ভারতে স্মৃতিস্তম্ভ ও মূর্তি নির্মাণ কোনো নতুন ঘটনা নয়। কংগ্রেসের সময়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিভিন্ন এজেন্সি দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি অর্থে প্রতিস্থাপন করেছে জওয়াহারলাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধী, পি ভি নরসীমা রাও-এর মূর্তি। কিন্তু মিডিয়া বা পিটিশনকারী এ বিষয়ে কখনো কোনো প্রশ্ন তোলে নি।
মায়াবতী গুজরাটে সরদার প্যাটেলের ১৮২ মিটার উঁচু মূর্তি নির্মাণের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ৩০০০ কোটি রুপি সরকারি অর্থে গুজরাট রাজ্য সরকার এটি নির্মাণ করছে। অন্যদিকে যোগী আদিত্যনাথের সরকার প্রভু রামের মূর্তি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছেন। এখাতে প্রাথমিকভাবে ভূমি অধিকগ্রহণ, পরীক্ষা, ডিজাইন নির্ধারণ এবং প্রকল্প বাবদ খরচ ধরা হয়েছে ২০০ কোটি রুপি।
সরকারি অর্থে মুম্বইয়ে শিবাজি, লক্ষেèৗতে অটল বিহারি বাজপেয়ী, অন্ধ্র প্রদেশে ওয়াই এস রাজশেখর রেড্ডি, কর্ণাটকের মান্দিয়ায় ৩০০০ কোটি রুপিতে প্রস্তাবিত ৩৫০ ফুট উঁচু মাদার চ্যাভরের মূর্তি নির্মাণ, ১৫৫ কোটি রুপিতে অমরাবতীতে এন টি রমা রাওয়ের মূর্তি ও ৫০ কোটি রুপিতে চেন্নাইয়ের মেরিনা বিচে জে জয়ললিতার মূর্তি নির্মাণের কথা তিনি উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেন ।
দলিত নেত্রী মায়াবতী বলেছেন, তিনি নিজেকে জনগণের জন্য সঁপে দিয়েছেন। সে জন্য তিনি অবিবাহিত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নিপীড়িত মানুষকে উপরে তুলে ধরার জন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। তাই রাজ্যের এমপিরা বাজেট অনুমোদন করে তার স্মৃতিস্তম্ভ ও মূর্তি নির্মাণ করেছেন। কিন্তু তা সহ্য করতে পারছেন না অনেকে।
তার রাজ্যে বিপুল সংখ্যাক হাতির মূর্তি নির্মাণ প্রসঙ্গে মায়াবতী বলেন, তার বহুজন সমাজ পার্টির নির্বাচনী প্রতীক হাতি। রিপাবলিকান পার্টির প্রতিষ্ঠাতা বি আর আম্বেদকর এই নির্বাচনী প্রতীক বাছাই করেছিলেন।
No comments