জেরুজালেম ঘোষণা শান্তি প্রতিষ্ঠা করেনি, মৃত্যু বয়ে এনেছে: ম্যাক্রোন
জেরুজালেমে
মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তরের ফলে শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি, বরং তা মানুষের
জন্য মৃত্যু বয়ে এনেছে। মঙ্গলবার প্যারিসের এলিসি প্রাসাদে ইসরাইলের
প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ
মন্তব্য করেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোন। এ খবর দিয়েছে হারিতজ।
খবরে বলা হয়, মধ্যপ্রাচ্যের চলমান সংকট নিয়ে মঙ্গলবার নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন ম্যাক্রোন। ফরাসি প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন এলিসি প্রাসাদে দীর্ঘ ৯০ মিনিট রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন তারা। পরে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে দু’দেশের প্রেসিডেন্ট জানান, মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ও বিশ্ব শক্তিদের সঙ্গে স্বাক্ষরিত ইরানের পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ম্যাক্রোন বলেন, ইরানের বিষয়ে ইসরাইলের উদ্বেগের সঙ্গে একমত ফ্রান্স। কিন্তু সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ইরানের পারমাণবিক চুক্তি বহাল থাকা জরুরি। পাশাপাশি এমন কোনো সমঝোতা দরকার, যাতে ইরানের ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির লাগাম টেনে ধরা যায়। এজন্য একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠনে রাজি হয়েছে দু’দেশ। ম্যাক্রোন বলেন, মার্কিন দূতাবাস জেরুজালেমের স্থানান্তরের মাধ্যমে সহিংসতা উস্কে দেয়া হয়েছে। এতে কোনো শান্তি প্রতিষ্ঠা হয় নি। যেহেতু এটা মানুষের জন্য মৃত্যু বয়ে এনেছে, তাই এটা উদযাপন করার বিষয় না। ফ্রান্স গাজায় সৃষ্ট মানবিক সংকটের দ্রুত সমাধান চায়।
যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যাওয়ার পরেও ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি বহাল রাখার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ইউরোপীয় দেশগুলো। এ পরিস্থিতিতে ইরান ইস্যুতে মিত্রদের সমর্থন আদায়ের জন্য ইউরোপ সফর শুরু করেছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী। এরই অংশ হিসেবে তিনি বর্তমানে ফ্রান্স সফরে রয়েছেন।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে নেতানিয়াহু বলেন, তিনি ইরান চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য ম্যাক্রোনকে বলেন নি। তার ভাষায়, ‘আমি জেসিপিওএ চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য ফ্রান্সের প্রতি আহ্বান জানাইনি। কেননা, আমি মনে করি, অর্থনৈতিক চাপ প্রয়োগের মাধ্যমেই এ সংকটের সমাধান করা সম্ভব।’ তিনি বলেন, কোনো চুক্তি বা সমঝোতা নিয়ে আমার আগ্রহ নেই। আমি এটা নিশ্চিত করতে চাই যে, ইরান যেন পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে না পারে। আর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, ইরানকে সিরিয়া থেকে বের করে নেয়া।
খবরে বলা হয়, মধ্যপ্রাচ্যের চলমান সংকট নিয়ে মঙ্গলবার নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন ম্যাক্রোন। ফরাসি প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন এলিসি প্রাসাদে দীর্ঘ ৯০ মিনিট রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন তারা। পরে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে দু’দেশের প্রেসিডেন্ট জানান, মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ও বিশ্ব শক্তিদের সঙ্গে স্বাক্ষরিত ইরানের পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ম্যাক্রোন বলেন, ইরানের বিষয়ে ইসরাইলের উদ্বেগের সঙ্গে একমত ফ্রান্স। কিন্তু সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ইরানের পারমাণবিক চুক্তি বহাল থাকা জরুরি। পাশাপাশি এমন কোনো সমঝোতা দরকার, যাতে ইরানের ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির লাগাম টেনে ধরা যায়। এজন্য একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠনে রাজি হয়েছে দু’দেশ। ম্যাক্রোন বলেন, মার্কিন দূতাবাস জেরুজালেমের স্থানান্তরের মাধ্যমে সহিংসতা উস্কে দেয়া হয়েছে। এতে কোনো শান্তি প্রতিষ্ঠা হয় নি। যেহেতু এটা মানুষের জন্য মৃত্যু বয়ে এনেছে, তাই এটা উদযাপন করার বিষয় না। ফ্রান্স গাজায় সৃষ্ট মানবিক সংকটের দ্রুত সমাধান চায়।
যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যাওয়ার পরেও ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি বহাল রাখার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ইউরোপীয় দেশগুলো। এ পরিস্থিতিতে ইরান ইস্যুতে মিত্রদের সমর্থন আদায়ের জন্য ইউরোপ সফর শুরু করেছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী। এরই অংশ হিসেবে তিনি বর্তমানে ফ্রান্স সফরে রয়েছেন।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে নেতানিয়াহু বলেন, তিনি ইরান চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য ম্যাক্রোনকে বলেন নি। তার ভাষায়, ‘আমি জেসিপিওএ চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য ফ্রান্সের প্রতি আহ্বান জানাইনি। কেননা, আমি মনে করি, অর্থনৈতিক চাপ প্রয়োগের মাধ্যমেই এ সংকটের সমাধান করা সম্ভব।’ তিনি বলেন, কোনো চুক্তি বা সমঝোতা নিয়ে আমার আগ্রহ নেই। আমি এটা নিশ্চিত করতে চাই যে, ইরান যেন পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে না পারে। আর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, ইরানকে সিরিয়া থেকে বের করে নেয়া।
No comments