বর্ধিত এলাকা উন্নয়নে অগ্রাধিকার by শওকত হোসেন হিরন
বিশেষ সাক্ষাৎকার : দুই মেয়র পদপ্রার্থী
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন
১৫ জুন হতে যাচ্ছে চার সিটি করপোরেশনের নির্বাচন।
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন
১৫ জুন হতে যাচ্ছে চার সিটি করপোরেশনের নির্বাচন।
গতকাল মধ্যরাত পর্যন্ত প্রার্থীরা জনসংযোগে ব্যস্ত ছিলেন। নিজেদের
প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরেছেন ভোটারদের কাছে। নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিনে
বরিশাল সিটি করপোরেশনের দুই মেয়র পদপ্রার্থী মহাজোট সমর্থিত শওকত হোসেন
হিরন ও ১৮ দলীয় জোট সমর্থিত আহসান হাবিব কামাল কালের কণ্ঠের মুখোমুখি
হয়েছিলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তৌফিক মারুফ ও রফিকুল ইসলামকালের কণ্ঠ :
ভোটাররা কেন দ্বিতীয়বার আপনাকে মেয়র নির্বাচিত করবে বলে মনে করেন?
শওকত হোসেন হিরন : উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতেই জনগণ আমাকে দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত করবেন। কারণ আমি বরিশালবাসীর উন্নয়নের জন্য গত চার বছর সাত মাসে প্রায় ৪৫০ কোটি টাকার উন্নয়ন করেছি। এখানকার রাস্তাগুলো ছিল সরু, সেগুলো প্রশস্ত করেছি। শুধু তাই নয়, দুই লেন থেকে শুরু করে ছয় লেনের রাস্তা করেছি। সেগুলোর দুই পাশে সড়কবাতি লাগিয়েছি। কীর্তনখোলার বাঁধকে বিনোদনকেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা পার্ক) পরিণত করেছি। মোট কথা, বরিশালকে একটি আধুনিক শহরে রূপান্তর করেছি।
সিটি করপোরেশনের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আয় আগের তুলনায় কয়েক গুণ বাড়াতে সক্ষম হয়েছি। এখন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন। কিন্তু ২০০৮ সালের আগে এই পরিস্থিতি ছিল না। বিশৃঙ্খল অবস্থায় দায়িত্ব নিয়ে আমি সিটি করপোরেশনকে নাগরিকদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছি। বিগত নির্বাচনে আমি যা অঙ্গীকার করেছি, তার থেকে কয়েক গুণ উন্নয়ন করেছি। এসব বিবেচনায় ভোট পাব।
কালের কণ্ঠ : পুনরায় নির্বাচিত হলে বরিশালের উন্নয়নে কী পরিকল্পনা রয়েছে?
শওকত হোসেন হিরন : নির্বাচিত হলে বরিশাল নগরীকে দেশের শ্রেষ্ঠ ও সর্বাধুনিক সৌন্দর্যময় নগরী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করব। সেই সঙ্গে যেসব অঙ্গীকার এখনো অসম্পূর্ণ রয়েছে, সেগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সম্পন্ন করব। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আরেকবার ক্ষমতায় আসতে জনগণের রায় দরকার। নির্বাচনে বিজয়ী হলে চলমান উন্নয়নকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ২৩ দফা মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। যানজট নিরসনে দেশের তৃতীয় নগরী হিসেবে বরিশালের প্রাণকেন্দ্র সদর রোডে উড়াল সেতু নির্মাণ করা হবে। নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে নালাগুলো নিয়মিত পরিষ্কার ও বর্তমানে বিপর্যস্ত খালগুলো পুরোপুরি দখলমুক্ত করে পুনঃসংস্কার করা হবে। নগরীতে ইপিজেড স্থাপন করার উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি নগরীর বর্ধিতাংশের নাগরিকদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে সেখানে আধুনিক পার্ক, খেলার মাঠ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ করা হবে।
কালের কণ্ঠ : তরুণ ভোটারদের জন্য কী পরিকল্পনা নিয়েছেন?
শওকত হোসেন হিরন : বরিশালে বড় সমস্যা বেকারত্ব। এই বেকারত্ব দূর করার জন্য বরিশালে আইটি ভিলেজ গড়ে তোলা হবে। তথ্যপ্রযুক্তি সুবিধার জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে বিএম কলেজ ও বিবির পুকুর পারে পাবলিক স্কয়ারকে ওয়াইফাই জোন ঘোষণা করা হবে। পর্যায়ক্রমে অন্য কলেজগুলোর ক্যাম্পাস এ সুবিধার আওতায় আনা হবে। একটি ইপিজেড গড়ে তোলা হবে। ভোলার গ্যাস সংযোগের মাধ্যমে নগরীর আশপাশে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা গড়ে তোলার ব্যবস্থা করা হবে।
এ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে ছেলেমেয়েদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে লাগানোর ব্যবস্থা করাসহ নানামুখী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। নগরীর যুবসমাজ মাদকের ছোবলে পড়ে ধ্বংস হচ্ছে। যুবসমাজকে রক্ষা করতে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে খেলার মাঠ তৈরি করে যুবকদের বিভিন্ন খেলায় পারদর্শী করে তোলা হবে। বরিশালে একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা দীর্ঘদিনের দাবি।
কালের কণ্ঠ : বরিশাল মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে আপনি কী ভূমিকা রাখবেন?
শওকত হোসেন হিরন : আগের সরকারের আমলে নগরীর মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর কোনো নিশ্চয়তা ছিল না। হত্যা, ছিনতাই, ডাকাতি ও চুরি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। সন্ত্রাসের প্রধান শক্তি হিসেবে ব্যবহৃত হতো মাদক। সর্বগ্রাসী মাদক যখন আমাদের সমাজকে গ্রাস করে ফেলেছিল, তখন মাদকের অবৈধ অর্থের কারণে আইনশৃঙ্খলা চরমভাবে ভেঙে পড়ে। কিছু জনপ্রতিনিধির ছত্রচ্ছায়ায় মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রিত হতো। নগরীকে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত রাখার পাশাপাশি রাজনৈতিক অবস্থানকে নিশ্চিত করে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের চিরতরে নির্মূল করা হবে। এখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকায় মানুষের মধ্যে কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। মেয়র নির্বাচিত হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো কঠোর হস্তে নিয়ন্ত্রণ করে নগরীকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত নগর হিসেবে গড়ে তুলব।
কালের কণ্ঠ : নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কি সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপ নেবেন?
শওকত হোসেন হিরন : বরিশালের জলাবদ্ধতার সমস্যাটি অনেক দিনের পুরনো। আমাদের নিষ্কাশন খালগুলো বিগত দিনের মেয়র ভরাট করেছেন। নগরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া কীর্তনখোলা নদীর পানি জোয়ারের সময় এই নিষ্কাশন খালগুলো দিয়ে নিষ্কাশিত হতে পারে না। নিষ্কাশনের জন্য ভাটা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। অবৈধভাবে যে খালগুলো প্রভাবশালীরা দখলে রেখেছে, তা পুনরুদ্ধার করে নিষ্কাশন খালগুলো পুনঃখননের মাধ্যমে এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা হবে।
কালের কণ্ঠ : ভোটারদের উদ্দেশে কী বলবেন?
শওকত হোসেন হিরন : বিগত চার বছর সাত মাসে আমি যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করেছি, তা স্বাধীনতার পর কেউ করতে পারেননি। ইতিমধ্যে ৪৫০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ২০৮ কোটি টাকার আশ্বাস পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে প্রথম কিস্তির প্রায় ৫০ কোটি টাকা পেয়েছি। এগুলোর কাজ অল্প সময়ের মধ্যে শুরু হয়ে শেষ হবে ২০১৬ সালে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আমি নগরবাসীর কাছে ভোটপ্রার্থনা করছি। আমি নির্বাচিত হলে নগরীর উন্নয়নে সর্বদা নিজেকে নিয়োজিত রাখব।
কালের কণ্ঠ : আপনাকে ধন্যবাদ।
শওকত হোসেন হিরন : আপনাদেরও ধন্যবাদ।
শওকত হোসেন হিরন : উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতেই জনগণ আমাকে দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত করবেন। কারণ আমি বরিশালবাসীর উন্নয়নের জন্য গত চার বছর সাত মাসে প্রায় ৪৫০ কোটি টাকার উন্নয়ন করেছি। এখানকার রাস্তাগুলো ছিল সরু, সেগুলো প্রশস্ত করেছি। শুধু তাই নয়, দুই লেন থেকে শুরু করে ছয় লেনের রাস্তা করেছি। সেগুলোর দুই পাশে সড়কবাতি লাগিয়েছি। কীর্তনখোলার বাঁধকে বিনোদনকেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা পার্ক) পরিণত করেছি। মোট কথা, বরিশালকে একটি আধুনিক শহরে রূপান্তর করেছি।
সিটি করপোরেশনের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আয় আগের তুলনায় কয়েক গুণ বাড়াতে সক্ষম হয়েছি। এখন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন। কিন্তু ২০০৮ সালের আগে এই পরিস্থিতি ছিল না। বিশৃঙ্খল অবস্থায় দায়িত্ব নিয়ে আমি সিটি করপোরেশনকে নাগরিকদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছি। বিগত নির্বাচনে আমি যা অঙ্গীকার করেছি, তার থেকে কয়েক গুণ উন্নয়ন করেছি। এসব বিবেচনায় ভোট পাব।
কালের কণ্ঠ : পুনরায় নির্বাচিত হলে বরিশালের উন্নয়নে কী পরিকল্পনা রয়েছে?
শওকত হোসেন হিরন : নির্বাচিত হলে বরিশাল নগরীকে দেশের শ্রেষ্ঠ ও সর্বাধুনিক সৌন্দর্যময় নগরী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করব। সেই সঙ্গে যেসব অঙ্গীকার এখনো অসম্পূর্ণ রয়েছে, সেগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সম্পন্ন করব। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আরেকবার ক্ষমতায় আসতে জনগণের রায় দরকার। নির্বাচনে বিজয়ী হলে চলমান উন্নয়নকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ২৩ দফা মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। যানজট নিরসনে দেশের তৃতীয় নগরী হিসেবে বরিশালের প্রাণকেন্দ্র সদর রোডে উড়াল সেতু নির্মাণ করা হবে। নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে নালাগুলো নিয়মিত পরিষ্কার ও বর্তমানে বিপর্যস্ত খালগুলো পুরোপুরি দখলমুক্ত করে পুনঃসংস্কার করা হবে। নগরীতে ইপিজেড স্থাপন করার উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি নগরীর বর্ধিতাংশের নাগরিকদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে সেখানে আধুনিক পার্ক, খেলার মাঠ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ করা হবে।
কালের কণ্ঠ : তরুণ ভোটারদের জন্য কী পরিকল্পনা নিয়েছেন?
শওকত হোসেন হিরন : বরিশালে বড় সমস্যা বেকারত্ব। এই বেকারত্ব দূর করার জন্য বরিশালে আইটি ভিলেজ গড়ে তোলা হবে। তথ্যপ্রযুক্তি সুবিধার জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে বিএম কলেজ ও বিবির পুকুর পারে পাবলিক স্কয়ারকে ওয়াইফাই জোন ঘোষণা করা হবে। পর্যায়ক্রমে অন্য কলেজগুলোর ক্যাম্পাস এ সুবিধার আওতায় আনা হবে। একটি ইপিজেড গড়ে তোলা হবে। ভোলার গ্যাস সংযোগের মাধ্যমে নগরীর আশপাশে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা গড়ে তোলার ব্যবস্থা করা হবে।
এ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে ছেলেমেয়েদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে লাগানোর ব্যবস্থা করাসহ নানামুখী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। নগরীর যুবসমাজ মাদকের ছোবলে পড়ে ধ্বংস হচ্ছে। যুবসমাজকে রক্ষা করতে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে খেলার মাঠ তৈরি করে যুবকদের বিভিন্ন খেলায় পারদর্শী করে তোলা হবে। বরিশালে একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা দীর্ঘদিনের দাবি।
কালের কণ্ঠ : বরিশাল মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে আপনি কী ভূমিকা রাখবেন?
শওকত হোসেন হিরন : আগের সরকারের আমলে নগরীর মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর কোনো নিশ্চয়তা ছিল না। হত্যা, ছিনতাই, ডাকাতি ও চুরি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। সন্ত্রাসের প্রধান শক্তি হিসেবে ব্যবহৃত হতো মাদক। সর্বগ্রাসী মাদক যখন আমাদের সমাজকে গ্রাস করে ফেলেছিল, তখন মাদকের অবৈধ অর্থের কারণে আইনশৃঙ্খলা চরমভাবে ভেঙে পড়ে। কিছু জনপ্রতিনিধির ছত্রচ্ছায়ায় মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রিত হতো। নগরীকে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত রাখার পাশাপাশি রাজনৈতিক অবস্থানকে নিশ্চিত করে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের চিরতরে নির্মূল করা হবে। এখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকায় মানুষের মধ্যে কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। মেয়র নির্বাচিত হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো কঠোর হস্তে নিয়ন্ত্রণ করে নগরীকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত নগর হিসেবে গড়ে তুলব।
কালের কণ্ঠ : নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কি সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপ নেবেন?
শওকত হোসেন হিরন : বরিশালের জলাবদ্ধতার সমস্যাটি অনেক দিনের পুরনো। আমাদের নিষ্কাশন খালগুলো বিগত দিনের মেয়র ভরাট করেছেন। নগরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া কীর্তনখোলা নদীর পানি জোয়ারের সময় এই নিষ্কাশন খালগুলো দিয়ে নিষ্কাশিত হতে পারে না। নিষ্কাশনের জন্য ভাটা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। অবৈধভাবে যে খালগুলো প্রভাবশালীরা দখলে রেখেছে, তা পুনরুদ্ধার করে নিষ্কাশন খালগুলো পুনঃখননের মাধ্যমে এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা হবে।
কালের কণ্ঠ : ভোটারদের উদ্দেশে কী বলবেন?
শওকত হোসেন হিরন : বিগত চার বছর সাত মাসে আমি যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করেছি, তা স্বাধীনতার পর কেউ করতে পারেননি। ইতিমধ্যে ৪৫০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ২০৮ কোটি টাকার আশ্বাস পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে প্রথম কিস্তির প্রায় ৫০ কোটি টাকা পেয়েছি। এগুলোর কাজ অল্প সময়ের মধ্যে শুরু হয়ে শেষ হবে ২০১৬ সালে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আমি নগরবাসীর কাছে ভোটপ্রার্থনা করছি। আমি নির্বাচিত হলে নগরীর উন্নয়নে সর্বদা নিজেকে নিয়োজিত রাখব।
কালের কণ্ঠ : আপনাকে ধন্যবাদ।
শওকত হোসেন হিরন : আপনাদেরও ধন্যবাদ।
No comments