কব্জি উড়ে গেল পুলিশের
রাজশাহী নগরীতে শিবির-পুলিশ সংঘর্ষের সময়
বিস্ফোরণে এক পুলিশ সদস্যের দুই হাতের কব্জি উড়ে গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা
জানিয়েছেন, মিছিলকারীদের দিকে গ্যাস গ্রেনেড ছোড়ার সময় তা বিস্ফোরিত হলে
আহত হন ওই পুলিশ সদস্য।
তবে পুলিশের দাবি শিবিরের ছোড়া
হাতবোমায় পিএসআই মকবুল হোসেন আহত হন। তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকায়
স্থানান্তর করা হয়েছে। রোববার সকালে নগরীর বাটার মোড় এলাকায় পুলিশ-শিবির
সংঘর্ষে অপর সাত পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। এসময় ৭
শিবির-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের প্রধান ডা. বি কে দাস জানান, মকবুলের অস্ত্রোপচার হয়েছে। তবে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পরে তাকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) পাঠানো হয়। আর কনস্টেবল রফিকুল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা রাজশাহী নগরীতে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি বাটার মোড় এলাকায় পৌঁছলে পুলিশ বাধা দিলে সংঘর্ষ বাধে। এসময় শিবির কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং বেশ কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। অন্যদিকে, পুলিশ শতাধিক রাউন্ড রাবার বুলেট, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। এ সময় নগরীর মতিহার জোনের পুলিশের পিএসআই মকবুল হোসেনের দুই হাতের কব্জি উড়ে যায়। সংঘর্ষে ৭ পুলিশসহ অন্তত ৩০ জন আহত হন। এদের মধ্যে তিন পুলিশ সদস্যকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত পুলিশের পিএসআই মকবুল হোসেনের অবস্থা গুরুতর।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংঘর্ষ চলাকালে সাউন্ড গ্রেনেডের পিন খোলার সময় পিএসআই মকবুল হোসেনের হাতেই সেটি বিস্ফোরিত হয়। এতে তার দুই হাতের কব্জি উড়ে যায়। তবে, পুলিশ সদস্যের কব্জি উড়ে যাওয়ার ঘটনা সম্পর্কে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেনের দাবি, পুলিশের কাছে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস রয়েছে। এর কোনটাতেই হাত উড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটার আশঙ্কা নেই। তিনি দাবি করেন, জামায়াত-শিবিরের ছোড়া বোমার আঘাতে মকবুল হোসেনের হাতের কব্জি উড়ে গেছে।
তবে পুলিশের এমন দাবি নাকচ করে ছাত্রশিবিরের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার প্রচার সম্পাদক মহসিন আলম দাবি করেছেন, পুলিশের নিজের ছোড়া সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়ে এ ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, মকবুল গ্যাস গ্রেনেডের পিন খোলার সময় তার দুই হাতই আক্রান্ত হয়েছে। ককটেলের হামলা হলে এভাবে একই সঙ্গে দুই হাত আক্রান্ত হতো না। তবে মহানগর পুলিশ কমিশনার এস এম মনির-উজ জামানের দাবি, জামায়াত-শিবিরের ছোড়া ককটেলে পিএসআই মকবুল হোসেন আহত হয়েছেন।
এদিকে, রাজশাহী র্যাব ৫-এর ডিএডি আনোয়ার হোসেন জানান, মকবুল হোসেনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা থেকে র্যাবের একটি হেলিকপ্টার আনা হয়। দুপুর ১২টার দিকে তাকে হেলিকপ্টারে করে প্রথমে পুলিশ লাইন হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখান থেকে নেয়া হবে পঙ্গু হাসপাতালে।
এদিকে, সংঘর্ষের পর থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি জিয়াউর রহমান জানিয়েছেন, এ ঘটনায় জড়িত শিবির ক্যাডারদের ধরতে শিগগিরই অভিযান চালানো হবে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের প্রধান ডা. বি কে দাস জানান, মকবুলের অস্ত্রোপচার হয়েছে। তবে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পরে তাকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) পাঠানো হয়। আর কনস্টেবল রফিকুল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা রাজশাহী নগরীতে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি বাটার মোড় এলাকায় পৌঁছলে পুলিশ বাধা দিলে সংঘর্ষ বাধে। এসময় শিবির কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং বেশ কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। অন্যদিকে, পুলিশ শতাধিক রাউন্ড রাবার বুলেট, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। এ সময় নগরীর মতিহার জোনের পুলিশের পিএসআই মকবুল হোসেনের দুই হাতের কব্জি উড়ে যায়। সংঘর্ষে ৭ পুলিশসহ অন্তত ৩০ জন আহত হন। এদের মধ্যে তিন পুলিশ সদস্যকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত পুলিশের পিএসআই মকবুল হোসেনের অবস্থা গুরুতর।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংঘর্ষ চলাকালে সাউন্ড গ্রেনেডের পিন খোলার সময় পিএসআই মকবুল হোসেনের হাতেই সেটি বিস্ফোরিত হয়। এতে তার দুই হাতের কব্জি উড়ে যায়। তবে, পুলিশ সদস্যের কব্জি উড়ে যাওয়ার ঘটনা সম্পর্কে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেনের দাবি, পুলিশের কাছে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস রয়েছে। এর কোনটাতেই হাত উড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটার আশঙ্কা নেই। তিনি দাবি করেন, জামায়াত-শিবিরের ছোড়া বোমার আঘাতে মকবুল হোসেনের হাতের কব্জি উড়ে গেছে।
তবে পুলিশের এমন দাবি নাকচ করে ছাত্রশিবিরের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার প্রচার সম্পাদক মহসিন আলম দাবি করেছেন, পুলিশের নিজের ছোড়া সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়ে এ ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, মকবুল গ্যাস গ্রেনেডের পিন খোলার সময় তার দুই হাতই আক্রান্ত হয়েছে। ককটেলের হামলা হলে এভাবে একই সঙ্গে দুই হাত আক্রান্ত হতো না। তবে মহানগর পুলিশ কমিশনার এস এম মনির-উজ জামানের দাবি, জামায়াত-শিবিরের ছোড়া ককটেলে পিএসআই মকবুল হোসেন আহত হয়েছেন।
এদিকে, রাজশাহী র্যাব ৫-এর ডিএডি আনোয়ার হোসেন জানান, মকবুল হোসেনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা থেকে র্যাবের একটি হেলিকপ্টার আনা হয়। দুপুর ১২টার দিকে তাকে হেলিকপ্টারে করে প্রথমে পুলিশ লাইন হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখান থেকে নেয়া হবে পঙ্গু হাসপাতালে।
এদিকে, সংঘর্ষের পর থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি জিয়াউর রহমান জানিয়েছেন, এ ঘটনায় জড়িত শিবির ক্যাডারদের ধরতে শিগগিরই অভিযান চালানো হবে।
No comments