সেক্স ওয়ারকার
কক্সবাজার জেলায় এইচআইভি প্রতিরোধে ও
নিরাপদ মাতৃত্ব এবং যৌন কাজের লক্ষ্যে ২৫৭ জন যৌন কর্মী (সেক্স ওয়ারকার)
চিকিৎসা সেবায় আওতায় পড়েছে। এর ফলে তারা নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ও বেঁচে
থেকে নিজেকে সুস্থ রাখার ঠিকানাটি খুঁজে পেল।
জানা গেছে,
সেক্স ওয়ারকাররা সমাজে অবহেলিত হলেও তারাও নাগরিক সুযোগ-সুবিধা চায়।
সমাজে তারা ঘৃন্য প্রকৃতির হলেও তারা চায়-নিজেকে সুস্থ সম্পন্ন ও
খেয়ে-পড়ে বেঁচে থাকতে। এ লক্ষ্যে এ জনপদে এদের নিয়ে একটি বেসরকারি এনজিও
সংস্থা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে।
জানা যায়, কক্সবাজার জেলায় ‘দূর্জয় নারী সংঘ কনসোর্টিয়াম’ নামের এনজিওটি এ লক্ষ্যে কাজ করছে। তাদের অধীনে বর্তমানে ২৫৭ জন সেক্স ওয়ারকার রয়েছে। এদের বয়স ১৫ থেকে ৬০ বছর। এদের পাশাপাশি এদের স্বামী বা সহযোগিদেরও সার্বিক চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে। নিরাপদ মাতৃত্ব ও যৌন কাজের সার্বিক উপকরণ’সহ সপ্তাহে একদিন অর্থ্যাৎ প্রতি রবিবার আর মাসে ৪ বার উল্লেখিত এনজিও’র অফিসে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্বাবধানে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়।
‘দূর্জয় নারী সংঘ কনসোর্টিয়াম”র কক্সবাজার জেলা ডিআইসি কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ মাসদুর রহমান জানিয়েছেন, কক্সবাজার’সহ সারা দেশে তাদের ৪৯টি অফিস রয়েছে। এসব অফিসে তাদের নির্ধারিত কার্যক্রম বাস্তবায়নে জোরদার কর্মসুচি এগিয়ে চলছে। এইচআইভি প্রতিরোধ’সহ নিরাপদ মাতৃত্ব ও যৌন কাজ এবং যৌন কর্মীদের সার্বিক দেখভাল করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ২০০৪ সালে আর কক্সবাজার জেলায় ২০০৮ সাল থেকে এ কর্মসুচি চলছে।
এসব কর্মসুচি বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা কামনা করা হয়।এদিকে এ লক্ষ্যে ‘দূর্জয় নারী সংঘ কনসোর্টিয়াম’ কক্সবাজার ডিআইসি অফিসের উদ্যোগে ‘এইচআইভি প্রতিরোধে ডিআইসি ও স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের ভুমিকা বিষয়ক এক এডভোকেসি সভা’ তাদের কার্যালয়ে ২৭ মার্চ বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়। এতে কক্সবাজার জেলা তথ্য অফিসার মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন প্রধান অতিথি ছিলেন। কক্সবাজার পৌরসভার কাউন্সিলর চম্পা উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন-এফপিএবি কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল, এডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, শিক্ষক রওশন আরা, সংগঠক ও সমাজসেবিকা মমতাজ শফিনা আজিম’সহ অন্যান্যরা।
এডভোকেসি সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন-‘দূর্জয় নারী সংঘ কনসোর্টিয়াম’র কক্সবাজার জেলা ডিআইসি কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ মাসদুর রহমান। উপস্থাপনা করেন-বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি’র ডিআইসি কো-অর্ডিনেটর আমিনুর রহমান। কোরআন তেলাওয়াত করেন-মোহাম্মদ এহেছানুল হক।
জানা যায়, কক্সবাজার জেলায় ‘দূর্জয় নারী সংঘ কনসোর্টিয়াম’ নামের এনজিওটি এ লক্ষ্যে কাজ করছে। তাদের অধীনে বর্তমানে ২৫৭ জন সেক্স ওয়ারকার রয়েছে। এদের বয়স ১৫ থেকে ৬০ বছর। এদের পাশাপাশি এদের স্বামী বা সহযোগিদেরও সার্বিক চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে। নিরাপদ মাতৃত্ব ও যৌন কাজের সার্বিক উপকরণ’সহ সপ্তাহে একদিন অর্থ্যাৎ প্রতি রবিবার আর মাসে ৪ বার উল্লেখিত এনজিও’র অফিসে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্বাবধানে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়।
‘দূর্জয় নারী সংঘ কনসোর্টিয়াম”র কক্সবাজার জেলা ডিআইসি কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ মাসদুর রহমান জানিয়েছেন, কক্সবাজার’সহ সারা দেশে তাদের ৪৯টি অফিস রয়েছে। এসব অফিসে তাদের নির্ধারিত কার্যক্রম বাস্তবায়নে জোরদার কর্মসুচি এগিয়ে চলছে। এইচআইভি প্রতিরোধ’সহ নিরাপদ মাতৃত্ব ও যৌন কাজ এবং যৌন কর্মীদের সার্বিক দেখভাল করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ২০০৪ সালে আর কক্সবাজার জেলায় ২০০৮ সাল থেকে এ কর্মসুচি চলছে।
এসব কর্মসুচি বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা কামনা করা হয়।এদিকে এ লক্ষ্যে ‘দূর্জয় নারী সংঘ কনসোর্টিয়াম’ কক্সবাজার ডিআইসি অফিসের উদ্যোগে ‘এইচআইভি প্রতিরোধে ডিআইসি ও স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের ভুমিকা বিষয়ক এক এডভোকেসি সভা’ তাদের কার্যালয়ে ২৭ মার্চ বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়। এতে কক্সবাজার জেলা তথ্য অফিসার মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন প্রধান অতিথি ছিলেন। কক্সবাজার পৌরসভার কাউন্সিলর চম্পা উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন-এফপিএবি কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল, এডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, শিক্ষক রওশন আরা, সংগঠক ও সমাজসেবিকা মমতাজ শফিনা আজিম’সহ অন্যান্যরা।
এডভোকেসি সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন-‘দূর্জয় নারী সংঘ কনসোর্টিয়াম’র কক্সবাজার জেলা ডিআইসি কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ মাসদুর রহমান। উপস্থাপনা করেন-বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি’র ডিআইসি কো-অর্ডিনেটর আমিনুর রহমান। কোরআন তেলাওয়াত করেন-মোহাম্মদ এহেছানুল হক।
No comments