সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথ খোলা: আন্না হাজারে
ভারতের নয়াদিল্লিতে অনশনরত সমাজকর্মী আন্না হাজারের পক্ষ থেকে গতকাল রোববার বলা হয়েছে, তাঁরা এখনো সরকারের সঙ্গে সংলাপের জন্য তৈরি। তবে এ জন্য এখনো সরকারের কাছ থেকে কোনো প্রস্তাব আসেনি।
দাবি নমনীয় করতে আন্নার নেতৃত্বে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন-কারীদের ওপর চাপ বাড়ছে।
গতকাল অনশনস্থল নয়াদিল্লির রামলীলা ময়দানে সমর্থকদের উদ্দেশে আন্না হাজারে বলেন, ‘আমরা সংলাপের দরজা বন্ধ করিনি। দরজা খোলা রয়েছে। কেবল সংলাপের মাধ্যমেই এ বিষয়ে সমাধান হতে পারে।’
আন্না হাজারের সহযোগীরাও বলেন, তাঁরা সংলাপের জন্য প্রস্তুত। তবে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি।
আন্নার ঘনিষ্ঠ সহযোগী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, ‘কোথায়, কার সঙ্গে কী আলোচনা করব আমরা?’ তিনি আরও বলেন, গতকাল সকালে ‘ইন্ডিয়া এগেইনস্ট করাপশন’-এর কোর কমিটির বৈঠকে পাঁচটি সিদ্ধান্ত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ও বিচারপতিদেরও দুর্নীতি তদন্তের আওতায় এনে লোকপাল বিল কঠোরতর করার দাবিতে আন্না হাজারে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। সরকার তাঁকে ১৫ দিন অনশনের অনুমতি দিয়েছে।
গত শনিবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছিলেন, মতবিনিময়ের অনেক সুযোগ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যের পর গতকাল আন্নার পক্ষ থেকে এ বক্তব্য দেওয়া হলো।
কঠোর লোকপাল বিল পাসের জন্য সরকারকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন আন্না হাজারে। কিন্তু সংসদীয় কমিটি এ জন্য সর্বস্তরের মানুষের মতামতের জন্য ১৫ দিন সময় দেওয়ায় ৩০ আগস্টের মধ্যে আইনটি চূড়ান্ত করার কোনো সুযোগ নেই।
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, আন্নার লোকজনের বোঝা উচিত, আইন প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় সময় প্রয়োজন। তবে গত শনিবার খসড়া আইনের ওপর সংলাপ ও আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে মনমোহন সরকারি প্রত্যাখ্যানের ধারা ভেঙে দেন। অবশ্য তিনি বলেন, বিল পাসে আন্না হাজারের দেওয়া সময়সীমা মেনে নেওয়া হয়তো সম্ভব হবে না।
দৃশ্যত, এর জবাবেই গতকাল আন্না হাজারের সহযোগী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও প্রশান্ত ভূষণ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বিল পাসে আন্নার সময়সীমা কোনো হুমকি নয়।
এদিকে দাবি নমনীয় করার জন্য আন্না হাজারে ও তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। লোকপাল বিল পাসের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার সমালোচনা করেছেন অনেকে। তাঁদের বক্তব্য, আন্না হাজারের লোকজন নির্বাচিত সংসদকে নির্দেশনা দিচ্ছেন।
দাবি নমনীয় করতে আন্নার নেতৃত্বে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন-কারীদের ওপর চাপ বাড়ছে।
গতকাল অনশনস্থল নয়াদিল্লির রামলীলা ময়দানে সমর্থকদের উদ্দেশে আন্না হাজারে বলেন, ‘আমরা সংলাপের দরজা বন্ধ করিনি। দরজা খোলা রয়েছে। কেবল সংলাপের মাধ্যমেই এ বিষয়ে সমাধান হতে পারে।’
আন্না হাজারের সহযোগীরাও বলেন, তাঁরা সংলাপের জন্য প্রস্তুত। তবে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি।
আন্নার ঘনিষ্ঠ সহযোগী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, ‘কোথায়, কার সঙ্গে কী আলোচনা করব আমরা?’ তিনি আরও বলেন, গতকাল সকালে ‘ইন্ডিয়া এগেইনস্ট করাপশন’-এর কোর কমিটির বৈঠকে পাঁচটি সিদ্ধান্ত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ও বিচারপতিদেরও দুর্নীতি তদন্তের আওতায় এনে লোকপাল বিল কঠোরতর করার দাবিতে আন্না হাজারে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। সরকার তাঁকে ১৫ দিন অনশনের অনুমতি দিয়েছে।
গত শনিবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছিলেন, মতবিনিময়ের অনেক সুযোগ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যের পর গতকাল আন্নার পক্ষ থেকে এ বক্তব্য দেওয়া হলো।
কঠোর লোকপাল বিল পাসের জন্য সরকারকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন আন্না হাজারে। কিন্তু সংসদীয় কমিটি এ জন্য সর্বস্তরের মানুষের মতামতের জন্য ১৫ দিন সময় দেওয়ায় ৩০ আগস্টের মধ্যে আইনটি চূড়ান্ত করার কোনো সুযোগ নেই।
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, আন্নার লোকজনের বোঝা উচিত, আইন প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় সময় প্রয়োজন। তবে গত শনিবার খসড়া আইনের ওপর সংলাপ ও আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে মনমোহন সরকারি প্রত্যাখ্যানের ধারা ভেঙে দেন। অবশ্য তিনি বলেন, বিল পাসে আন্না হাজারের দেওয়া সময়সীমা মেনে নেওয়া হয়তো সম্ভব হবে না।
দৃশ্যত, এর জবাবেই গতকাল আন্না হাজারের সহযোগী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও প্রশান্ত ভূষণ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বিল পাসে আন্নার সময়সীমা কোনো হুমকি নয়।
এদিকে দাবি নমনীয় করার জন্য আন্না হাজারে ও তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। লোকপাল বিল পাসের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার সমালোচনা করেছেন অনেকে। তাঁদের বক্তব্য, আন্না হাজারের লোকজন নির্বাচিত সংসদকে নির্দেশনা দিচ্ছেন।
No comments