শ্রমিক থেকে খ্যাতির চূড়ায়
দক্ষিণ কোরিয়ার একজন সাধারণ শ্রমিক থেকে আন্তর্জাতিক সংগীততারকায় পরিণত হওয়া সুং-বং চয় দ্বিতীয় স্থান নিয়েই বিদায় নিলেন ‘কোরিয়াস গট ট্যালেন্ট’ অনুষ্ঠান থেকে।
মাসব্যাপী চলা ওই অনুষ্ঠানটির ফাইনালে প্রথম হন ১৭ বছর বয়সী নারী নৃত্যশিল্পী জু মিন-জেয়ং। অনুষ্ঠানে শিল্পীরা সংগীত, নৃত্য, বাদ্যযন্ত্র ও জাদু প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। আড়াই ঘণ্টাব্যাপী চূড়ান্ত অনুষ্ঠানটি কেব্ল টিভি ও ইউটিউবে প্রচারিত হয়।
এর আগে ২২ বছর বয়সী শিল্পী চয়ের গান দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয় এবং বিশ্বব্যাপী লাখো শ্রোতাকে মুগ্ধ করে। তাঁকে কোরিয়ার ‘সুসান বয়েল’ বলে ডাকা হয়। দ্বিতীয় স্থান অর্জনের পর চয় বলেন, ‘যাঁরা আমাকে এ অবস্থানে আসতে সহায়তা করেছেন, আমি তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
চয়ের হার না মানা জীবনের গল্প অনেককেই প্রভাবিত করেছে। তিন বছর বয়সে চয়কে একটি এতিমখানায় রাখা হয়। দুই বছর পরই তিনি সেখান থেকে পালিয়ে যান। এরপর তিনি একটি প্রাদেশিক শহরের রাস্তায় বসবাস ও ফেরিওয়ালার কাজ শুরু করেন। এরপর ওই শহরের এক নারীর সহায়তায় তিনি একটি নৈশবিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখানকার শিক্ষকেরা চয়ের সংগীতপ্রতিভার সন্ধান পান।
মাসব্যাপী চলা ওই অনুষ্ঠানটির ফাইনালে প্রথম হন ১৭ বছর বয়সী নারী নৃত্যশিল্পী জু মিন-জেয়ং। অনুষ্ঠানে শিল্পীরা সংগীত, নৃত্য, বাদ্যযন্ত্র ও জাদু প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। আড়াই ঘণ্টাব্যাপী চূড়ান্ত অনুষ্ঠানটি কেব্ল টিভি ও ইউটিউবে প্রচারিত হয়।
এর আগে ২২ বছর বয়সী শিল্পী চয়ের গান দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয় এবং বিশ্বব্যাপী লাখো শ্রোতাকে মুগ্ধ করে। তাঁকে কোরিয়ার ‘সুসান বয়েল’ বলে ডাকা হয়। দ্বিতীয় স্থান অর্জনের পর চয় বলেন, ‘যাঁরা আমাকে এ অবস্থানে আসতে সহায়তা করেছেন, আমি তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
চয়ের হার না মানা জীবনের গল্প অনেককেই প্রভাবিত করেছে। তিন বছর বয়সে চয়কে একটি এতিমখানায় রাখা হয়। দুই বছর পরই তিনি সেখান থেকে পালিয়ে যান। এরপর তিনি একটি প্রাদেশিক শহরের রাস্তায় বসবাস ও ফেরিওয়ালার কাজ শুরু করেন। এরপর ওই শহরের এক নারীর সহায়তায় তিনি একটি নৈশবিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখানকার শিক্ষকেরা চয়ের সংগীতপ্রতিভার সন্ধান পান।
No comments