ভারতে সার্কাসে শিশু নিয়োগ নিষিদ্ধ
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট গতকাল সোমবার ভ্রাম্যমাণ সার্কাস দলে শিশুদের নিয়োগ নিষিদ্ধ করেছেন। একই সঙ্গে আদালত সার্কাস দলে নিয়োজিত শিশুদের উদ্ধারে সরকারকে অভিযান চালানোরও নির্দেশ দিয়েছেন। ‘সেভ দ্য চাইলডহুড মুভমেন্ট’ নামের শিশু অধিকারবিষয়ক একটি বেসরকারি সংগঠনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্ট এ রায় দেন। সংগঠনটি ভারতে শিশুশ্রম আইনের পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য দাবি জানিয়ে আসছে। সার্কাস দলগুলো প্রতিনিয়তই শিশুশ্রম আইন লঙ্ঘন করে থাকে।
সেভ দ্য চাইলডহুড মুভমেন্টের আইনজীবী কলিন গঞ্জালভেস বলেন, ‘আদালত ১৪ বছরের নিচের সব শিশুকে উদ্ধারের জন্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া আদালত এসব শিশু পুনর্বাসনে একটি পুনর্বাসন নীতিমালা প্রণয়নের জন্যও নির্দেশ দিয়েছেন।’
উল্লেখ্য, ভারতের সার্কাসগুলোতে দর্শক মনোরঞ্জনের জন্য শিশুদের উঁচু দড়ির ওপর শারীরিক কসরতসহ নানা ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ খেলা শেখানো হয়। এ ব্যাপারে সার্কাসের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের যুক্তি হচ্ছে, সার্কাসের বিভিন্ন খেলায় দক্ষতা অর্জনে শৈশব থেকেই প্রশিক্ষণ দরকার। এ প্রসঙ্গে তাঁরা ইউরোপের সার্কাসগুলোর উদাহরণ দিয়ে বলেন, সেখানে সার্কাস দলে শিশুটির সঙ্গে তার বাবা অথবা মা, যে কেউ একজন সঙ্গে থাকলে এবং তার পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পূর্ণ সুযোগ থাকলেই কেবল শিশুটি সার্কাস দলে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
গুজরাটের জেমিনি সার্কাসের প্রশিক্ষক এনভি চন্দ্রান বলেন, ‘শৈশব থেকে কঠোর প্রশিক্ষণ না দেওয়া হলে কারও পক্ষেই শারীরিক কসরত শেখা সম্ভব নয়।’
সেভ দ্য চাইলডহুড মুভমেন্টের আইনজীবী কলিন গঞ্জালভেস বলেন, ‘আদালত ১৪ বছরের নিচের সব শিশুকে উদ্ধারের জন্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া আদালত এসব শিশু পুনর্বাসনে একটি পুনর্বাসন নীতিমালা প্রণয়নের জন্যও নির্দেশ দিয়েছেন।’
উল্লেখ্য, ভারতের সার্কাসগুলোতে দর্শক মনোরঞ্জনের জন্য শিশুদের উঁচু দড়ির ওপর শারীরিক কসরতসহ নানা ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ খেলা শেখানো হয়। এ ব্যাপারে সার্কাসের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের যুক্তি হচ্ছে, সার্কাসের বিভিন্ন খেলায় দক্ষতা অর্জনে শৈশব থেকেই প্রশিক্ষণ দরকার। এ প্রসঙ্গে তাঁরা ইউরোপের সার্কাসগুলোর উদাহরণ দিয়ে বলেন, সেখানে সার্কাস দলে শিশুটির সঙ্গে তার বাবা অথবা মা, যে কেউ একজন সঙ্গে থাকলে এবং তার পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পূর্ণ সুযোগ থাকলেই কেবল শিশুটি সার্কাস দলে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
গুজরাটের জেমিনি সার্কাসের প্রশিক্ষক এনভি চন্দ্রান বলেন, ‘শৈশব থেকে কঠোর প্রশিক্ষণ না দেওয়া হলে কারও পক্ষেই শারীরিক কসরত শেখা সম্ভব নয়।’
No comments