নয়াদিল্লিতে টেলিভিশন সম্প্রচারকেন্দ্রে তল্লাশি
ভারতের টেলিকম লাইসেন্স-সংশ্লিষ্ট ঘুষ কেলেঙ্কারির সূত্র ধরে পুলিশ সে দেশের একটি টেলিভিশন সম্প্রচারকেন্দ্রে তল্লাশি চালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে কালাইনগর টিভি নামের ওই টেলিভিশনের সম্প্রচারকেন্দ্রে তল্লাশি চালানো হয় বলে গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ব্যুরো ইনটেলিজেন্সের (সিবিআই) কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
কর্মকর্তারা বলেছেন, টেলিভিশন কেন্দ্রটি ক্ষমতাসীন জোটের অন্যতম শরিক দল দ্রাবিড়া মুন্নেত্র কাঝাগামের (ডিএমকে) মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। সিবিআইএর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, অভিযোগ রয়েছে, ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত সোয়ান টেলিকমের সহযোগী কোম্পানিগুলো ২ জি মোবাইল ফোনের লাইসেন্স পাওয়ার জন্য ডিএমকের মালিকানাধীন ওই টেলিভিশনকে চার কোটি ৭০ লাখ ডলার দিয়েছিল। ডিএমকের জ্যেষ্ঠ নেতা এবং তৎ কালীন টেলিকম মন্ত্রী এ. রাজা যাতে মোবাইল কোম্পানিকে লাইসেন্স দেন, সে জন্যই তাঁরা তাঁর দলের মালিকানাধীন টেলিভিশনকে ওই অর্থ ঘুষ হিসেবে দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে ডিএমকে ও সোয়ান টেলিকম উভয় পক্ষই এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
সরকারের প্রাপ্য প্রায় চার হাজার কোটি মার্কিন ডলার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে টেলিকম কোম্পানিগুলোকে লাইসেন্স দেওয়ার অভিযোগে গত নভেম্বরে এ. রাজাকে বরখাস্ত করা হয়। এর পর তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বতর্মানে তিনি জেলে রয়েছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ওপরেও এ ইস্যুতে চাপ বাড়ছে। তিনি বলেছেন, এ কেলেঙ্কারির দায় এ. রাজাকে বহন করতে হবে। তিনি এবং তাঁর দল কংগ্রেস পার্টির নেতারা এ ক্ষেত্রে নির্দোষ।
এদিকে, টেলিকম কেলেঙ্কারি নিয়ে কংগ্রেস পার্টির সঙ্গে ডিএমকের দূরত্ব সৃষ্টি হবে না বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। তাঁদের মতে, ডিএমকে মনে করছে, এ মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত হলেও কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক নষ্ট করা ঠিক হবে না। জোট থেকে বেরিয়ে গেলে আরও সমস্যা হবে মনে করে তাঁরা জোটবদ্ধ থাকাকেই নিরাপদ মনে করছেন।
কর্মকর্তারা বলেছেন, টেলিভিশন কেন্দ্রটি ক্ষমতাসীন জোটের অন্যতম শরিক দল দ্রাবিড়া মুন্নেত্র কাঝাগামের (ডিএমকে) মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। সিবিআইএর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, অভিযোগ রয়েছে, ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত সোয়ান টেলিকমের সহযোগী কোম্পানিগুলো ২ জি মোবাইল ফোনের লাইসেন্স পাওয়ার জন্য ডিএমকের মালিকানাধীন ওই টেলিভিশনকে চার কোটি ৭০ লাখ ডলার দিয়েছিল। ডিএমকের জ্যেষ্ঠ নেতা এবং তৎ কালীন টেলিকম মন্ত্রী এ. রাজা যাতে মোবাইল কোম্পানিকে লাইসেন্স দেন, সে জন্যই তাঁরা তাঁর দলের মালিকানাধীন টেলিভিশনকে ওই অর্থ ঘুষ হিসেবে দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে ডিএমকে ও সোয়ান টেলিকম উভয় পক্ষই এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
সরকারের প্রাপ্য প্রায় চার হাজার কোটি মার্কিন ডলার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে টেলিকম কোম্পানিগুলোকে লাইসেন্স দেওয়ার অভিযোগে গত নভেম্বরে এ. রাজাকে বরখাস্ত করা হয়। এর পর তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বতর্মানে তিনি জেলে রয়েছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ওপরেও এ ইস্যুতে চাপ বাড়ছে। তিনি বলেছেন, এ কেলেঙ্কারির দায় এ. রাজাকে বহন করতে হবে। তিনি এবং তাঁর দল কংগ্রেস পার্টির নেতারা এ ক্ষেত্রে নির্দোষ।
এদিকে, টেলিকম কেলেঙ্কারি নিয়ে কংগ্রেস পার্টির সঙ্গে ডিএমকের দূরত্ব সৃষ্টি হবে না বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। তাঁদের মতে, ডিএমকে মনে করছে, এ মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত হলেও কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক নষ্ট করা ঠিক হবে না। জোট থেকে বেরিয়ে গেলে আরও সমস্যা হবে মনে করে তাঁরা জোটবদ্ধ থাকাকেই নিরাপদ মনে করছেন।
No comments