গ্যাসকোয়েনের সঙ্গে রুনির তুলনা
চারদিকে তীব্র সমালোচনা। কিন্তু কদিন পরপরই রুনি কাউকে না কাউকে পাচ্ছেন পাশে। এবারের রুনি-প্রশস্তি টেরি ভেনাবলসের কণ্ঠে। ইংল্যান্ড জাতীয় দলের সাবেক এই কোচ শুধু প্রশংসাই করলেন না, রুনিকে বসিয়ে দিলেন পল গ্যাসকোয়েনের পাশে। বললেন, রুনি ঠিক গ্যাসকোয়েনের মতো।
১৯৯৮ সালে অবসর নেওয়া গ্যাসকোয়েন ইংল্যান্ডের জার্সি পরে খুব বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। ১০ বছরে খেলেছেন মাত্র ৫৭ ম্যাচ। তবে মাঠের সৃষ্টিশীল খেলা দিয়ে এই কয়েক ম্যাচেই জায়গা করে নিয়েছেন ইংল্যান্ডের সর্বকালের সেরাদের তালিকায়। ফুটবল দক্ষতায় যেমন খ্যাত ছিলেন, সমান কুখ্যাত তিনি মাঠের বাইরের কারণেও। রুনির ভক্তদের জন্য স্বস্তির বিষয়, নানা বিতর্কিত কাণ্ডকীর্তি করে বেড়ানো মাঠের বাইরের গ্যাসকোয়েনের সঙ্গে নয়, ভেনাবলস রুনিকে তুলনা করেছেন মাঠের গ্যাসকোয়েনের সঙ্গেই।
‘আমি বলতে চাই, গাজ্জা আর রুনির মধ্যে সত্যিই অনেক মিল। স্রেফ রুনির কথা বলি, সে একক কর্তৃত্বে ম্যাচ জিততে চায়। অতি সুন্দর রুদ্ধশাস গোল এবং ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার হাতে বেরিয়ে আসতে চায়। কিন্তু কিছু সময় যায়, যখন গোল করতে পারে না রুনি, তখনই গেল গেল বলে গুঞ্জন শুরু হয়ে যায়। এমন সংকটে আমি সব সময়ই পলকে (গ্যাসকোয়েন) বলতাম, স্রেফ মাঠে যাও এবং নিজেকে উজাড় করে দাও, প্রতিপক্ষের রক্ষণ চিরে দুর্দান্ত সেসব পাস দাও, যাও নিজেকে উপভোগ করো।’ দ্য সান-এ লেখা কলামে ইংল্যান্ডের সর্বজনশ্রদ্ধেয় কোচ রুনি সম্পর্কে আরও বলেছেন, ‘রুনিকেও মনে হচ্ছে একই রকম। এবং এটি যদি সংকট হয় আমার তো মনে হয় প্রিমিয়ার লিগের বাকি ১৯ জন ম্যানেজারকেও এটি সামলাতে হবে।’
গত লিগের ৩২ ম্যাচে ২৬ গোল করেছিলেন রুনি। ম্যানইউর পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা দিমিতার বারবেতভ করেছিলেন ১২ গোল। এটা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভেনাবলস বলেছেন, একটা ম্যাচেই অনুজ্জ্বল বলে দর্শক এবং মিডিয়ার দিক থেকে এমন তীর রুনির দিকে ছুটে যাওয়া উচিত নয়।
দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছিলেন বিশ্বকাপ নিজের করে নিতে। কিন্তু দ্বিতীয় রাউন্ডেই বিদায় নেওয়া ইংল্যান্ডের পক্ষে একটাও গোল করতে পারেননি রুনি। ম্যানইউর হয়ে নতুন ঘরোয়া মৌসুম শুরু করলেন কমিউনিটি শিল্ড দিয়ে। প্রথম ৪৫ মিনিট খেলে গোল পাননি। নিউক্যাসলের বিপক্ষে লিগের প্রথম ম্যাচেও অনুজ্জ্বল। সমর্থক ও মিডিয়ার চোখ তাহলে এখনো আটকে আছে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে, যেখানে ইংল্যান্ড ব্যর্থ, ব্যর্থ তাদের বড় ভরসা রুনি?
১৯৯৮ সালে অবসর নেওয়া গ্যাসকোয়েন ইংল্যান্ডের জার্সি পরে খুব বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। ১০ বছরে খেলেছেন মাত্র ৫৭ ম্যাচ। তবে মাঠের সৃষ্টিশীল খেলা দিয়ে এই কয়েক ম্যাচেই জায়গা করে নিয়েছেন ইংল্যান্ডের সর্বকালের সেরাদের তালিকায়। ফুটবল দক্ষতায় যেমন খ্যাত ছিলেন, সমান কুখ্যাত তিনি মাঠের বাইরের কারণেও। রুনির ভক্তদের জন্য স্বস্তির বিষয়, নানা বিতর্কিত কাণ্ডকীর্তি করে বেড়ানো মাঠের বাইরের গ্যাসকোয়েনের সঙ্গে নয়, ভেনাবলস রুনিকে তুলনা করেছেন মাঠের গ্যাসকোয়েনের সঙ্গেই।
‘আমি বলতে চাই, গাজ্জা আর রুনির মধ্যে সত্যিই অনেক মিল। স্রেফ রুনির কথা বলি, সে একক কর্তৃত্বে ম্যাচ জিততে চায়। অতি সুন্দর রুদ্ধশাস গোল এবং ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার হাতে বেরিয়ে আসতে চায়। কিন্তু কিছু সময় যায়, যখন গোল করতে পারে না রুনি, তখনই গেল গেল বলে গুঞ্জন শুরু হয়ে যায়। এমন সংকটে আমি সব সময়ই পলকে (গ্যাসকোয়েন) বলতাম, স্রেফ মাঠে যাও এবং নিজেকে উজাড় করে দাও, প্রতিপক্ষের রক্ষণ চিরে দুর্দান্ত সেসব পাস দাও, যাও নিজেকে উপভোগ করো।’ দ্য সান-এ লেখা কলামে ইংল্যান্ডের সর্বজনশ্রদ্ধেয় কোচ রুনি সম্পর্কে আরও বলেছেন, ‘রুনিকেও মনে হচ্ছে একই রকম। এবং এটি যদি সংকট হয় আমার তো মনে হয় প্রিমিয়ার লিগের বাকি ১৯ জন ম্যানেজারকেও এটি সামলাতে হবে।’
গত লিগের ৩২ ম্যাচে ২৬ গোল করেছিলেন রুনি। ম্যানইউর পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা দিমিতার বারবেতভ করেছিলেন ১২ গোল। এটা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভেনাবলস বলেছেন, একটা ম্যাচেই অনুজ্জ্বল বলে দর্শক এবং মিডিয়ার দিক থেকে এমন তীর রুনির দিকে ছুটে যাওয়া উচিত নয়।
দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছিলেন বিশ্বকাপ নিজের করে নিতে। কিন্তু দ্বিতীয় রাউন্ডেই বিদায় নেওয়া ইংল্যান্ডের পক্ষে একটাও গোল করতে পারেননি রুনি। ম্যানইউর হয়ে নতুন ঘরোয়া মৌসুম শুরু করলেন কমিউনিটি শিল্ড দিয়ে। প্রথম ৪৫ মিনিট খেলে গোল পাননি। নিউক্যাসলের বিপক্ষে লিগের প্রথম ম্যাচেও অনুজ্জ্বল। সমর্থক ও মিডিয়ার চোখ তাহলে এখনো আটকে আছে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে, যেখানে ইংল্যান্ড ব্যর্থ, ব্যর্থ তাদের বড় ভরসা রুনি?
No comments