সাফ-ব্যর্থতা ভোলার মিশন
যেকোনো বড় টুর্নামেন্টের ড্র অনুষ্ঠানে তারকাদের দিয়ে দলগুলোর নাম ওঠানোটা এখন রীতিই হয়ে গেছে। রাজধানীর একটি হোটেলে কাল আসন্ন এসএ গেমসের ফুটবলের ড্র অনুষ্ঠানেও এর ব্যতিক্রম দেখা গেল না। টেবিলের ওপরে রাখা কাচের পাত্র থেকে মডেল ও অভিনেত্রী অপি করিম তুললেন নেপাল আর শ্রীলঙ্কার নাম। আর মডেল নোবেল তুললেন ভুটান ও আফগানিস্তান।
এর আগেই অবশ্য নিশ্চিত হয়ে গেছে কোন গ্রুপে খেলবে স্বাগতিক বাংলাদেশ। স্বাগতিক হিসেবে বাংলাদেশকে ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষ দল ধরা হয়েছে। আর বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তানকে ধরা হয়েছে ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষ দল। বাংলাদেশের গ্রুপ প্রতিপক্ষ মালদ্বীপ, নেপাল ও ভুটান। পাকিস্তানের গ্রুপে পড়েছে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান।
২০০৪ ইসলামাবাদ এসএ গেমস থেকে জাতীয় দল খেলছে না। অনূর্ধ্ব-২৩ দল খেলায় গেমস ফুটবলের আকর্ষণ অনেকটাই কমে গেছে। এবার সিনিয়র তিনজন খেলোয়াড় নিতে পারবে প্রতিটি দল।
সর্বশেষ জাতীয় দল খেলেছে যে গেমসে, কাঠমান্ডুতে সেই ১৯৯৯ এসএ গেমসে অপেক্ষার অবসান হয়েছিল বাংলাদেশের। সেবার স্বাগতিক নেপালকে হারিয়ে সোনা জেতে বাংলাদেশ। তার আগে ফাইনালে উঠে ব্যর্থতার ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। ১৯৮৪, ১৯৮৫, ১৯৮৯ ও ১৯৯৫ সাফে রানার্সআপ হয়েই খুশি থাকতে হয়েছিল।
এবার বাংলাদেশ কী করবে, সময়ের হাতেই এর উত্তর তোলা থাক। তবে সাফ ফুটবলে ব্যর্থতার পর ঘরের মাঠে বাড়তি একটা চাপ আছে বাংলাদেশের ওপর। সাফের পর এসএ গেমসেও দল ব্যর্থ হলে গোটা ফুটবলেই এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করে ফুটবল অঙ্গন। কিন্তু এখনো গেমসে বাংলাদেশ দলের কোচ কে, কখন প্রস্তুতি শুরু হবে—এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি!
এসএ গেমসে মেয়েদের ফুটবলের ফরম্যাট চূড়ান্ত হয়েছে কাল। বাংলাদেশ, নেপাল, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানকে নিয়ে রাউন্ড রবিন লিগে অনুষ্ঠিত হবে খেলাগুলো। আর্থিক সমস্যা দেখিয়ে এবারের গেমসে মেয়েদের ফুটবলে দল পাঠাচ্ছে না মালদ্বীপ, ভুটান ও আফগানিস্তান।
পুরুষ ফুটবলে বাংলাদেশের সোনা জয়ের মিশন শুরু হবে ৩০ জানুয়ারি থেকে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ওই দিনের প্রতিপক্ষ নেপাল। ভুটানের সঙ্গে ১ ফেব্রুয়ারি ও মালদ্বীপের বিপক্ষে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচ ৩ ফেব্রুয়ারি। কমলাপুর স্টেডিয়ামে মহিলা দলের প্রথম ম্যাচ ২৯ জানুয়ারি। প্রতিপক্ষ নেপাল। পুরুষ বিভাগের ম্যাচগুলো হবে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম ও চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে। চট্টগ্রামে শুধু গ্রুপ পর্বের খেলাগুলোই হবে। সেমিফাইনাল ও ফাইনাল ঢাকায়। মেয়েদের প্রথম দুটি ম্যাচ কমলাপুরে হলেও বাকি ৯টি ম্যাচ বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। দুটি ফাইনালই ৮ ফেব্রুয়ারি।
বাংলাদেশ দলের শেফ দ্য মিশন মিজানুর রহমানসহ বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কালকের এই অনুষ্ঠানটা ছিল সংক্ষিপ্ত। অনুষ্ঠানে এসে কর্মকর্তারা বললেন, ঘরের মাঠে বাংলাদেশ দলকে ভালো করতেই হবে। সাফ বিপর্যয়ের পর এটা বাংলাদেশের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জও।
এর আগেই অবশ্য নিশ্চিত হয়ে গেছে কোন গ্রুপে খেলবে স্বাগতিক বাংলাদেশ। স্বাগতিক হিসেবে বাংলাদেশকে ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষ দল ধরা হয়েছে। আর বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তানকে ধরা হয়েছে ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষ দল। বাংলাদেশের গ্রুপ প্রতিপক্ষ মালদ্বীপ, নেপাল ও ভুটান। পাকিস্তানের গ্রুপে পড়েছে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান।
২০০৪ ইসলামাবাদ এসএ গেমস থেকে জাতীয় দল খেলছে না। অনূর্ধ্ব-২৩ দল খেলায় গেমস ফুটবলের আকর্ষণ অনেকটাই কমে গেছে। এবার সিনিয়র তিনজন খেলোয়াড় নিতে পারবে প্রতিটি দল।
সর্বশেষ জাতীয় দল খেলেছে যে গেমসে, কাঠমান্ডুতে সেই ১৯৯৯ এসএ গেমসে অপেক্ষার অবসান হয়েছিল বাংলাদেশের। সেবার স্বাগতিক নেপালকে হারিয়ে সোনা জেতে বাংলাদেশ। তার আগে ফাইনালে উঠে ব্যর্থতার ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। ১৯৮৪, ১৯৮৫, ১৯৮৯ ও ১৯৯৫ সাফে রানার্সআপ হয়েই খুশি থাকতে হয়েছিল।
এবার বাংলাদেশ কী করবে, সময়ের হাতেই এর উত্তর তোলা থাক। তবে সাফ ফুটবলে ব্যর্থতার পর ঘরের মাঠে বাড়তি একটা চাপ আছে বাংলাদেশের ওপর। সাফের পর এসএ গেমসেও দল ব্যর্থ হলে গোটা ফুটবলেই এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করে ফুটবল অঙ্গন। কিন্তু এখনো গেমসে বাংলাদেশ দলের কোচ কে, কখন প্রস্তুতি শুরু হবে—এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি!
এসএ গেমসে মেয়েদের ফুটবলের ফরম্যাট চূড়ান্ত হয়েছে কাল। বাংলাদেশ, নেপাল, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানকে নিয়ে রাউন্ড রবিন লিগে অনুষ্ঠিত হবে খেলাগুলো। আর্থিক সমস্যা দেখিয়ে এবারের গেমসে মেয়েদের ফুটবলে দল পাঠাচ্ছে না মালদ্বীপ, ভুটান ও আফগানিস্তান।
পুরুষ ফুটবলে বাংলাদেশের সোনা জয়ের মিশন শুরু হবে ৩০ জানুয়ারি থেকে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ওই দিনের প্রতিপক্ষ নেপাল। ভুটানের সঙ্গে ১ ফেব্রুয়ারি ও মালদ্বীপের বিপক্ষে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচ ৩ ফেব্রুয়ারি। কমলাপুর স্টেডিয়ামে মহিলা দলের প্রথম ম্যাচ ২৯ জানুয়ারি। প্রতিপক্ষ নেপাল। পুরুষ বিভাগের ম্যাচগুলো হবে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম ও চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে। চট্টগ্রামে শুধু গ্রুপ পর্বের খেলাগুলোই হবে। সেমিফাইনাল ও ফাইনাল ঢাকায়। মেয়েদের প্রথম দুটি ম্যাচ কমলাপুরে হলেও বাকি ৯টি ম্যাচ বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। দুটি ফাইনালই ৮ ফেব্রুয়ারি।
বাংলাদেশ দলের শেফ দ্য মিশন মিজানুর রহমানসহ বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কালকের এই অনুষ্ঠানটা ছিল সংক্ষিপ্ত। অনুষ্ঠানে এসে কর্মকর্তারা বললেন, ঘরের মাঠে বাংলাদেশ দলকে ভালো করতেই হবে। সাফ বিপর্যয়ের পর এটা বাংলাদেশের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জও।
No comments