জাতিসংঘ অনানুষ্ঠানিক অধিবেশনে আকসাই চিনের প্রশ্ন উত্থাপন চীনের by দীপাঞ্জন রায় চৌধুরী
গত
শুক্রবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অনানুষ্ঠানিক রুদ্ধদ্বার অধিবেশনে চীন
কেবল কাশ্মীর প্রশ্নে পাকিস্তানকে সমর্থনই দেয়নি, সেইসাথে ভারতের দাবিকৃত
লাদাখ ভূখণ্ড আকসাই চিনের মর্যাদার বিষয়টিও উত্থাপন করেছে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি দাবি করেন যে ভারত সরকারের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল করার সিদ্ধান্তের ফলে চীনের সার্বভৌমত্ব স্বার্থ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার দ্বিপক্ষীয় সমঝোতার লঙ্ঘন ঘটেছে।
চীনের এক সিনিয়র কূটনীতিক লাদাখের পরোক্ষ উল্লেখ করে বলেছেন যে ভারতীয় পদক্ষেপের ফলে চীনা সার্বভৌম স্বার্থগুলো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার দ্বিপক্ষীয় চুক্তি লঙ্ঘিত হয়েছে। এতে চীন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
তিনি বলেন, চীনের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারতের এ ধরনের একতরফা পদক্ষেপ আমরা আশা করি না। তিনি বলেন এতে ওই এলাকার ওপর চীনের সার্বভৌমত্বের প্রয়োগ ও কার্যকর প্রশাসনিক এখতিয়ারে কোনো পরিবর্তন হবে না।
এর আগে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর লাদাখকে কেন্দ্রশাসিত ভূখণ্ড ঘোষণা করা সত্ত্বেও সত্যিকারের নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না এবং চীনের ব্যাপারে ভারত আর কোনো অতিরিক্ত ভূখণ্ড দাবি করবে না বলে চীনকে বোঝানোর চেষ্টা করা সত্ত্বেও চীন বিষয়টি জাতিসংঘে উত্থাপন করেছে।
বেইজিংয়ে সোমবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ি জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে ভারতীয় পার্লামেন্টে পাস হওয়া আইনটি উত্থাপন করেন। ওয়াংকে জয়শঙ্কর বলেন, এটি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তিনি তাকে জানান, সংবিধানের কোনো অনুচ্ছেদ পরিবর্তন করা ভারতের একান্তই নিজস্ব বিষয়।
তিনি বলেন, শাসন পরিচালনা আরো ভালোভাবে করার জন্য, আর্থ-সামাজিক কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বিষয়টি চীনের সাথে থাকা এলএসির সাথে সম্পর্কিত নয়।
উল্লেখ পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মিরের একটি অংশ চীনকে দিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান। ফলে এই এলাকায় বেইজিংও একটি পক্ষে পরিণত হয়েছে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি দাবি করেন যে ভারত সরকারের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল করার সিদ্ধান্তের ফলে চীনের সার্বভৌমত্ব স্বার্থ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার দ্বিপক্ষীয় সমঝোতার লঙ্ঘন ঘটেছে।
চীনের এক সিনিয়র কূটনীতিক লাদাখের পরোক্ষ উল্লেখ করে বলেছেন যে ভারতীয় পদক্ষেপের ফলে চীনা সার্বভৌম স্বার্থগুলো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার দ্বিপক্ষীয় চুক্তি লঙ্ঘিত হয়েছে। এতে চীন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
তিনি বলেন, চীনের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারতের এ ধরনের একতরফা পদক্ষেপ আমরা আশা করি না। তিনি বলেন এতে ওই এলাকার ওপর চীনের সার্বভৌমত্বের প্রয়োগ ও কার্যকর প্রশাসনিক এখতিয়ারে কোনো পরিবর্তন হবে না।
এর আগে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর লাদাখকে কেন্দ্রশাসিত ভূখণ্ড ঘোষণা করা সত্ত্বেও সত্যিকারের নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না এবং চীনের ব্যাপারে ভারত আর কোনো অতিরিক্ত ভূখণ্ড দাবি করবে না বলে চীনকে বোঝানোর চেষ্টা করা সত্ত্বেও চীন বিষয়টি জাতিসংঘে উত্থাপন করেছে।
বেইজিংয়ে সোমবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ি জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে ভারতীয় পার্লামেন্টে পাস হওয়া আইনটি উত্থাপন করেন। ওয়াংকে জয়শঙ্কর বলেন, এটি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তিনি তাকে জানান, সংবিধানের কোনো অনুচ্ছেদ পরিবর্তন করা ভারতের একান্তই নিজস্ব বিষয়।
তিনি বলেন, শাসন পরিচালনা আরো ভালোভাবে করার জন্য, আর্থ-সামাজিক কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বিষয়টি চীনের সাথে থাকা এলএসির সাথে সম্পর্কিত নয়।
উল্লেখ পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মিরের একটি অংশ চীনকে দিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান। ফলে এই এলাকায় বেইজিংও একটি পক্ষে পরিণত হয়েছে।
নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য রাখছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত চীনের দূত |
No comments