তবুও মোদিকে ইমরানের চিঠি
ভারতের
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কাশ্মির সঙ্কটসহ সব রকম সমস্যা সমাধানে
আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়ে শুক্রবার চিঠি লিখেছেন পাকিস্তানের
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। কিরগিজস্তানের বিশকেকে সাংহাই কো-অপারেশন
অর্গানাইজেশনের (এসসিও) সম্মেলনের ফাঁকে এই দুই নেতার মধ্যে দ্বিপক্ষীয়
কোনো বৈঠক হবে না বলে ভারত জানিয়ে দেয়ার একদিন পরে এ ঘটনা ঘটেছে। মিডিয়ার
রিপোর্টে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
পাকিস্তানের জিও টিভি তার রিপোর্টে বলেছেন, ভারতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় মোদিকে অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ইমরান খান। এতে তিনি বলেছেন, দুই দেশের মানুষের দারিদ্র্যকে দূর করতে একমাত্র আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এ ছাড়া আঞ্চলিক উন্নয়নের জন্য একত্রে কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ। তাই কাশ্মির সহ সব সমস্যার সমাধান করতে আগ্রহী পাকিস্তান।
নরেন্দ্র মোদি দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় আসার পর ইমরান খান দ্বিতীয় বার ভারতের সঙ্গে একত্রে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করলেন।
তবে এ বিষয়ে ভারতের বক্তব্য কি তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায় নি। পারমাণবিক শক্তিধর এ দুটি দেশের মধ্যে এমনিতেই উত্তেজনা তুঙ্গে। বিশেষ করে পাকিস্তান সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে মদত দেয় এমন অভিযোগে ইসলামাবাদে সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেয়া থেকে বিরত থাকে ভারত।
এর মধ্যে বেশ কয়েকবার নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনাকর অবস্থা সৃষ্টি হয়। সার্বিক যুদ্ধ লাগতে লাগতে তা বিদেশী মধ্যস্থতায় থেমে যায়। সর্বশেষ পুলওয়ামায় সন্ত্রাসী হামলার পর দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধংদেহী অবস্থান তৈরি হয়। যুদ্ধের প্রান্তসীমায় পৌঁছে যায়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এবারই প্রথম পাকিস্তানের আকাশসীমায় ভারতীয় যুদ্ধবিমান প্রবেশ করে। ২৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বালাকোটে কথিত সন্ত্রাসীদের প্রশিক্ষণ শিবিরে হামলা চালায়। পরের দিন পাকিস্তানও পাল্টা আক্রমণে যায়। তারা আটক করে ভারতীয় যুদ্ধবিমানের পাইলট অভিনন্দন বর্তমানকে। পরে শুভেচ্ছার নিদর্শন স্বরূপ তাকে ফেরত দেয় পাকিস্তান।
অবশেষে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বরফ গলে ২৬ মে। এদিন লোকসভা নির্বাচনে ভূমিধস বিজয়ের পর নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন জানিয়ে ফোন করেন ইমরান খান। তার সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কিন্তু শপথ অনুষ্ঠানে প্রতিবেশী বিভিন্ন দেশকে আমন্ত্রণ জানালেও পাকিস্তানকে সে তালিকায় রাখেন নি মোদি। তারপরও ইমরান খান একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ দেখিয়ে তাকে চিঠি লিখেছেন।
পাকিস্তানের জিও টিভি তার রিপোর্টে বলেছেন, ভারতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় মোদিকে অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ইমরান খান। এতে তিনি বলেছেন, দুই দেশের মানুষের দারিদ্র্যকে দূর করতে একমাত্র আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এ ছাড়া আঞ্চলিক উন্নয়নের জন্য একত্রে কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ। তাই কাশ্মির সহ সব সমস্যার সমাধান করতে আগ্রহী পাকিস্তান।
নরেন্দ্র মোদি দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় আসার পর ইমরান খান দ্বিতীয় বার ভারতের সঙ্গে একত্রে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করলেন।
তবে এ বিষয়ে ভারতের বক্তব্য কি তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায় নি। পারমাণবিক শক্তিধর এ দুটি দেশের মধ্যে এমনিতেই উত্তেজনা তুঙ্গে। বিশেষ করে পাকিস্তান সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে মদত দেয় এমন অভিযোগে ইসলামাবাদে সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেয়া থেকে বিরত থাকে ভারত।
এর মধ্যে বেশ কয়েকবার নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনাকর অবস্থা সৃষ্টি হয়। সার্বিক যুদ্ধ লাগতে লাগতে তা বিদেশী মধ্যস্থতায় থেমে যায়। সর্বশেষ পুলওয়ামায় সন্ত্রাসী হামলার পর দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধংদেহী অবস্থান তৈরি হয়। যুদ্ধের প্রান্তসীমায় পৌঁছে যায়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এবারই প্রথম পাকিস্তানের আকাশসীমায় ভারতীয় যুদ্ধবিমান প্রবেশ করে। ২৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বালাকোটে কথিত সন্ত্রাসীদের প্রশিক্ষণ শিবিরে হামলা চালায়। পরের দিন পাকিস্তানও পাল্টা আক্রমণে যায়। তারা আটক করে ভারতীয় যুদ্ধবিমানের পাইলট অভিনন্দন বর্তমানকে। পরে শুভেচ্ছার নিদর্শন স্বরূপ তাকে ফেরত দেয় পাকিস্তান।
অবশেষে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বরফ গলে ২৬ মে। এদিন লোকসভা নির্বাচনে ভূমিধস বিজয়ের পর নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন জানিয়ে ফোন করেন ইমরান খান। তার সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কিন্তু শপথ অনুষ্ঠানে প্রতিবেশী বিভিন্ন দেশকে আমন্ত্রণ জানালেও পাকিস্তানকে সে তালিকায় রাখেন নি মোদি। তারপরও ইমরান খান একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ দেখিয়ে তাকে চিঠি লিখেছেন।
No comments