যুক্তরাষ্ট্র বন্য নেকড়ের ন্যায়: এরদোগান
তুরস্কের
প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যে এরদোগান বলেছেন, তার দেশ বৈদেশিক বাণিজ্য ও
লেনদেনের ক্ষেত্রে আর মার্কিন ডলার ব্যবহার করবে না। রোববার কিরগিস্তানে
অনুষ্ঠিত এক ফোরামে তিনি এ কথা জানিয়েছেন। এ সময় এরদোগান যুক্তরাষ্ট্র বন্য
নেকড়ের মতো আচরণ করছে বলে দাবি করেন। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
খবরে বলা হয়েছে, চলমান বিবাদের জের ধরে যুক্তরাষ্ট্রের উপরে ক্ষেপে আছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা অতিরিক্ত শুল্কের জবাব দিতে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। রোববারের ফোরামে এরদোগান জানিয়েছেন, নিজেদের মুদ্রায় বাণিজ্য পরিচালনা করতে রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যে একটা চুক্তি হতে চলেছে। এ বিষয়ে দেশ দুটির মধ্যে আলোচনা চলছে। তিনি বলেন, ডলারের একচেটিয়া ব্যবহার বন্ধে আমাদের কাজ করে যেতে হবে। এজন্য দরকার বৈদেশিক বাণিজ্যে নিজস্ব মুদ্রা ব্যবহার করা। এ সময় তিনি দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র বন্য নেকড়ের মতো। তাদেরকে কেউ বিশ্বাস করবেন না। ডলার ব্যবহার করে আমরা শুধু ক্ষতিগ্রস্তই হয়েছি। কিন্তু আমরা থেমে থাকবো না। আমাদের জয় সুনিশ্চিত।
এদিকে, বৃটেনে নার্ভ-এজেন্ট বিষ ব্যবহারের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার অর্থনীতি নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। গত দুই বছরের মধ্যে দেশটির মুদ্রা রুবলের মান সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। বৃটেনসহ আরো বেশ কয়েকটি দেশ এর পেছনে মস্কোর হাত রয়েছে বলে দাবি করেছে। এ নিয়ে, তুরস্ক ও রাশিয়া উভয় দেশই বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে। গত মাসে নিষেধাজ্ঞার কারণে তুরস্কের মুদ্রা লিরার মান রেকর্ড পরিমাণ কমে যায়। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানেই মুদ্রাটি তার ৪০ শতাংশ মূল্য হারিয়েছে। তাই বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, তুরস্ক ও রাশিয়ার ডলার বর্জন ও নতুন জোট গঠন এখন শুধুমাত্র সময়ের ব্যাপার।
খবরে বলা হয়েছে, চলমান বিবাদের জের ধরে যুক্তরাষ্ট্রের উপরে ক্ষেপে আছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা অতিরিক্ত শুল্কের জবাব দিতে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। রোববারের ফোরামে এরদোগান জানিয়েছেন, নিজেদের মুদ্রায় বাণিজ্য পরিচালনা করতে রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যে একটা চুক্তি হতে চলেছে। এ বিষয়ে দেশ দুটির মধ্যে আলোচনা চলছে। তিনি বলেন, ডলারের একচেটিয়া ব্যবহার বন্ধে আমাদের কাজ করে যেতে হবে। এজন্য দরকার বৈদেশিক বাণিজ্যে নিজস্ব মুদ্রা ব্যবহার করা। এ সময় তিনি দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র বন্য নেকড়ের মতো। তাদেরকে কেউ বিশ্বাস করবেন না। ডলার ব্যবহার করে আমরা শুধু ক্ষতিগ্রস্তই হয়েছি। কিন্তু আমরা থেমে থাকবো না। আমাদের জয় সুনিশ্চিত।
এদিকে, বৃটেনে নার্ভ-এজেন্ট বিষ ব্যবহারের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার অর্থনীতি নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। গত দুই বছরের মধ্যে দেশটির মুদ্রা রুবলের মান সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। বৃটেনসহ আরো বেশ কয়েকটি দেশ এর পেছনে মস্কোর হাত রয়েছে বলে দাবি করেছে। এ নিয়ে, তুরস্ক ও রাশিয়া উভয় দেশই বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে। গত মাসে নিষেধাজ্ঞার কারণে তুরস্কের মুদ্রা লিরার মান রেকর্ড পরিমাণ কমে যায়। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানেই মুদ্রাটি তার ৪০ শতাংশ মূল্য হারিয়েছে। তাই বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, তুরস্ক ও রাশিয়ার ডলার বর্জন ও নতুন জোট গঠন এখন শুধুমাত্র সময়ের ব্যাপার।
No comments